ক্রীড়া ডেস্ক
মোনাকোর গ্রিমালদি ফোরামে ২৯ আগস্ট ২০২৪-২৫ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ ড্র অনুষ্ঠানে দেওয়া হবে এক বিশেষ পুরস্কার। উয়েফার এই বিশেষ সম্মাননা জানানো হবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। গতকাল নিজেদের ওয়েবসাইটে এমনটাই জানিয়েছে ক্লাব ফুটবলে সর্বোচ্চ সংস্থাটি।
২৪ বছরের পেশাদারি ক্যারিয়ারে ১৮ বছরের বেশি চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলেছেন রোনালদো। শুধু খেলেননি, টুর্নামেন্টের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি। বিশ্বের সবচেয়ে এই মর্যাদাপূর্ণ ফুটবল লিগে এমন অনবদ্য কৃতিত্বের জন্য স্বীকৃতি পাচ্ছেন সিআর সেভেন। ড্র অনুষ্ঠানে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের হাতে বিশেষ পুরস্কার তুলে দেবেন উয়েফার প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্দর সেফেরিন।
৪ দল বাড়িয়ে ৩৬ দল নিয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ শুরু হচ্ছে আগামী মৌসুম থেকে। এই ড্র অনুষ্ঠানে রোনালদোকে বিশেষ পুরস্কার দেওয়া হবে। চ্যাম্পিয়নস লিগে অনবদ্য কৃতিত্বের জন্য ৩৯ বছর বয়সী তারকার প্রশংসা করে সেফেরিন বলেছেন, ‘উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের নক্ষত্রপুঞ্জের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারকার একজন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তাঁর অসাধারণ গোলের অর্জন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও চ্যালেঞ্জ জানাবে।’
পর্তুগালের স্পোর্টিং সিপি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ ও জুভেন্তাসের হয়ে মোট ১৮৩ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগে রেকর্ড ১৪০ গোল করেছেন রোনালদো। এ তালিকার দুইয়ে থাকা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসির চেয়ে ১১ ও তিনে থাকা ররার্ট লেভানডফস্কির চেয়ে ৪৬ গোল বেশি গোল করেছেন তিনি।
চ্যাম্পিয়নস লিগে ভিন্নভাবে সাতবার মৌসুমের সেরা গোলদাতা হয়েছেন রোনালদো, যা অন্য খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশি। ২০০৭-০৮ ৮ গোল করে মৌসুমে ইউনাইটেডকে শিরোপা জেতান তিনি। ২০১৭-১৮ মৌসুমে রিয়াল টানা তৃতীয় চ্যাম্পিয়ন জেতার পথে করেন ১৫ গোল। ২০১৩-১৪ মৌসুমে নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে তাঁর গোলে শিরোপা জেতে লস ব্লাঙ্কোসরা। সেই মৌসুমে ১৭ গোল করেন রোনালদো, যা চ্যাম্পিয়নস লিগের এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও।
পর্তুগিজ তারকা ইউনাইটেডের হয়ে ১টি, রিয়ালের হয়ে ৪ টি—মোট পাঁচটি চ্যাম্পিয়ন লিগ জিতছেন। ১৯৯২ সালের পর এই প্রতিযোগিতায় প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে পাঁচটি শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়েন রোনালদো। আর একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনবার (২০০৮,২০১৪, ২০১৭) চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে গোলের রেকর্ডও তাঁর।
মোনাকোর গ্রিমালদি ফোরামে ২৯ আগস্ট ২০২৪-২৫ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ ড্র অনুষ্ঠানে দেওয়া হবে এক বিশেষ পুরস্কার। উয়েফার এই বিশেষ সম্মাননা জানানো হবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। গতকাল নিজেদের ওয়েবসাইটে এমনটাই জানিয়েছে ক্লাব ফুটবলে সর্বোচ্চ সংস্থাটি।
২৪ বছরের পেশাদারি ক্যারিয়ারে ১৮ বছরের বেশি চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলেছেন রোনালদো। শুধু খেলেননি, টুর্নামেন্টের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি। বিশ্বের সবচেয়ে এই মর্যাদাপূর্ণ ফুটবল লিগে এমন অনবদ্য কৃতিত্বের জন্য স্বীকৃতি পাচ্ছেন সিআর সেভেন। ড্র অনুষ্ঠানে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের হাতে বিশেষ পুরস্কার তুলে দেবেন উয়েফার প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্দর সেফেরিন।
৪ দল বাড়িয়ে ৩৬ দল নিয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ শুরু হচ্ছে আগামী মৌসুম থেকে। এই ড্র অনুষ্ঠানে রোনালদোকে বিশেষ পুরস্কার দেওয়া হবে। চ্যাম্পিয়নস লিগে অনবদ্য কৃতিত্বের জন্য ৩৯ বছর বয়সী তারকার প্রশংসা করে সেফেরিন বলেছেন, ‘উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের নক্ষত্রপুঞ্জের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারকার একজন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তাঁর অসাধারণ গোলের অর্জন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও চ্যালেঞ্জ জানাবে।’
পর্তুগালের স্পোর্টিং সিপি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ ও জুভেন্তাসের হয়ে মোট ১৮৩ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগে রেকর্ড ১৪০ গোল করেছেন রোনালদো। এ তালিকার দুইয়ে থাকা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসির চেয়ে ১১ ও তিনে থাকা ররার্ট লেভানডফস্কির চেয়ে ৪৬ গোল বেশি গোল করেছেন তিনি।
চ্যাম্পিয়নস লিগে ভিন্নভাবে সাতবার মৌসুমের সেরা গোলদাতা হয়েছেন রোনালদো, যা অন্য খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশি। ২০০৭-০৮ ৮ গোল করে মৌসুমে ইউনাইটেডকে শিরোপা জেতান তিনি। ২০১৭-১৮ মৌসুমে রিয়াল টানা তৃতীয় চ্যাম্পিয়ন জেতার পথে করেন ১৫ গোল। ২০১৩-১৪ মৌসুমে নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে তাঁর গোলে শিরোপা জেতে লস ব্লাঙ্কোসরা। সেই মৌসুমে ১৭ গোল করেন রোনালদো, যা চ্যাম্পিয়নস লিগের এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও।
পর্তুগিজ তারকা ইউনাইটেডের হয়ে ১টি, রিয়ালের হয়ে ৪ টি—মোট পাঁচটি চ্যাম্পিয়ন লিগ জিতছেন। ১৯৯২ সালের পর এই প্রতিযোগিতায় প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে পাঁচটি শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়েন রোনালদো। আর একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনবার (২০০৮,২০১৪, ২০১৭) চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে গোলের রেকর্ডও তাঁর।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে