ক্রীড়া ডেস্ক
ফুটবল ইতিহাসের অনেক ঘটনার সাক্ষী সান সিরো। একই স্টেডিয়াম শীর্ষ ফুটবলের দুই ক্লাবের হোম ভেন্যু—এমনটা আর কোথাও নেই। ইতালির দুই জায়ান্ট এসি মিলান ও ইন্টার মিলানের ঘরের মাঠ এটি। নগর প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও একই মাঠে অনুশীলন করে আসছে তারা।
তবে এবার ছিন্ন হতে যাচ্ছে সেই ‘সম্পর্ক’। আইকনিক সান সিরো ছেড়ে চলে যাচ্ছে মিলান। নতুন স্টেডিয়াম বানাচ্ছে রোজোনেরিরা। তার জন্য জমিও কিনে ফেলেছে। এক সুত্রের বরাতে গত শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছে এএফপি।
মিলানের এখন মিলান শহরের দক্ষিণ-পূর্বের সান দোনাতে মিউনিসিপিলিটিতে ২ লাখ ৫৬ হাজার স্কয়ার মিটার প্লট দরকার নতুন স্টেডিয়াম বানানোর জন্য। যেটি সান সিরো থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে।
গত সেপ্টেম্বরে মিলান জানায়, সান দোনাতেতে তারা ৭০ হাজার আসনের স্টেডিয়াম বানাবে। তবে কবে থেকে সেটি শুরু করবে তা নির্দিষ্ট করে সম্ভাব্য কোনো তারিখ জানায়নি।
নতুন স্টেডিয়ামে না যাওয়া পর্যন্ত উত্তর ইতালির মিলান ও উত্তর-পশ্চিমের ইন্টার সান সিরো আগের মতোই ভাগাভাগি করবে। এই স্টেডিয়ামের অফিসিয়াল নাম গুইসেপ্পে-মিয়াজ্জা স্টেডিয়াম। ৮০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার ফুটবলের এই আইকনিক স্টেডিয়াম নির্মিত হয় ১৯২৬ সালে। পরে ১৯৯০ বিশ্বকাপ উপলক্ষে একে আধুনিকায়ন করা হয়।
মিলান ও ইন্টার—দুই দলই চেয়েছিল সান সিরো ছেড়ে তার সংলগ্ন নতুন স্টেডিয়াম বানাতে, যা তারা খেলাধুলা, বিনোদন ও কেনাকাটার জন্য উৎসর্গীকৃত অঞ্চলের সঙ্গে ভাগ করবে। তবে কর্মকর্তারা শহরের মালিকানাধীন সান সিরোকে ‘সাংস্কৃতিক স্বার্থ’ মনে করায় এই যৌথ প্রকল্পটি বাতিল করা হয়।
২০২৬ সালে সান সিরোত হবে উইন্টার অলিম্পিক।
ফুটবল ইতিহাসের অনেক ঘটনার সাক্ষী সান সিরো। একই স্টেডিয়াম শীর্ষ ফুটবলের দুই ক্লাবের হোম ভেন্যু—এমনটা আর কোথাও নেই। ইতালির দুই জায়ান্ট এসি মিলান ও ইন্টার মিলানের ঘরের মাঠ এটি। নগর প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও একই মাঠে অনুশীলন করে আসছে তারা।
তবে এবার ছিন্ন হতে যাচ্ছে সেই ‘সম্পর্ক’। আইকনিক সান সিরো ছেড়ে চলে যাচ্ছে মিলান। নতুন স্টেডিয়াম বানাচ্ছে রোজোনেরিরা। তার জন্য জমিও কিনে ফেলেছে। এক সুত্রের বরাতে গত শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছে এএফপি।
মিলানের এখন মিলান শহরের দক্ষিণ-পূর্বের সান দোনাতে মিউনিসিপিলিটিতে ২ লাখ ৫৬ হাজার স্কয়ার মিটার প্লট দরকার নতুন স্টেডিয়াম বানানোর জন্য। যেটি সান সিরো থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে।
গত সেপ্টেম্বরে মিলান জানায়, সান দোনাতেতে তারা ৭০ হাজার আসনের স্টেডিয়াম বানাবে। তবে কবে থেকে সেটি শুরু করবে তা নির্দিষ্ট করে সম্ভাব্য কোনো তারিখ জানায়নি।
নতুন স্টেডিয়ামে না যাওয়া পর্যন্ত উত্তর ইতালির মিলান ও উত্তর-পশ্চিমের ইন্টার সান সিরো আগের মতোই ভাগাভাগি করবে। এই স্টেডিয়ামের অফিসিয়াল নাম গুইসেপ্পে-মিয়াজ্জা স্টেডিয়াম। ৮০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার ফুটবলের এই আইকনিক স্টেডিয়াম নির্মিত হয় ১৯২৬ সালে। পরে ১৯৯০ বিশ্বকাপ উপলক্ষে একে আধুনিকায়ন করা হয়।
মিলান ও ইন্টার—দুই দলই চেয়েছিল সান সিরো ছেড়ে তার সংলগ্ন নতুন স্টেডিয়াম বানাতে, যা তারা খেলাধুলা, বিনোদন ও কেনাকাটার জন্য উৎসর্গীকৃত অঞ্চলের সঙ্গে ভাগ করবে। তবে কর্মকর্তারা শহরের মালিকানাধীন সান সিরোকে ‘সাংস্কৃতিক স্বার্থ’ মনে করায় এই যৌথ প্রকল্পটি বাতিল করা হয়।
২০২৬ সালে সান সিরোত হবে উইন্টার অলিম্পিক।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৫ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৭ ঘণ্টা আগে