ক্রীড়া ডেস্ক
অবশেষে লড়াই থামল পেলের। দীর্ঘ এক মাস সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে কোলন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে হেরে গেলেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি। ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুপথযাত্রী হয়েছেন তিনি।
বাবা ডোনডিনহো পেলের জন্মের পর নাম রেখেছিলেন ইলেকট্রিক বাল্বের আবিষ্কারক টমাস আলভা এডিসনের নামানুসারে। তবে ‘এডিসন’ বদলে নাম দেন ‘এডসন’। এডসন আরান্তেস দি নাসিমেন্তো। পরে বাবার দেওয়া নামের সার্থকতা প্রমাণ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীর উদ্ভাবিত বাল্বের মতোই।
পুরো নাম: এডসন আরান্তেস দি নাসিমেন্তো।
ডাকনাম: ডিকো, পেলে, কালো মানিক।
বাবা: প্রয়াত জোয়াও রামোস।
মাতা: ডোনা চেলেস্টে।
জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯৪০।
মৃত্যু: ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২।
জন্মস্থান: মিনাস জেরাইস, ব্রাজিল।
পজিশন: আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার, ফরোয়ার্ড।
জার্সি নম্বর: ১০ ব্রাজিল ও সান্তোস।
উচ্চতা: ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার: ৭ জুলাই, ১৯৫৭-১৮ জুলাই ১৯৭১।
ক্লাব ক্যারিয়ার: ১৯৫৬-১৯৭৪ (সান্তোস), ১৯৭৫-১৯৭৭ (নিউইয়র্ক কসমস)
ব্রাজিলের হয়ে অর্জন: ৩ বিশ্বকাপ (১৯৫৮,১৯৬২, ১৯৭০) কোপা আমেরিকা ফাইনালিস্ট (১৯৫৯)
ব্যক্তিগত অর্জন:
সান্তোসের হয়ে ক্যাম্পেওনাতো পাওলিস্তা সর্বোচ্চ স্কোরার (১৯৫৭-১৯৬৫, ১৯৬৯, ১৯৭৩)
ফিফা বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড় ১৯৫৮।
ফিফা বিশ্বকাপ অল-স্টার দল (১৯৫৮ ও ১৯৭০)।
কোপা আমেরিকার সেরা খেলোয়াড় এবং সর্বোচ্চ গোলদাতা ১৯৫৯।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা ১৯৬২ ও ১৯৬৩।
কোপা লিবার্তাদোরেসের সর্বোচ্চ গোলদাতা ১৯৬৫।
দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার ১৯৭৩।
এনএএসএল সবচেয়ে মূল্যবান খেলোয়াড় ১৯৭৬।
এনএএসএল অল-স্টার দলের সদস্য ১৯৭৫-১৯৭৭।
১৯৯৪ সাল থেকে ফিফা বিশ্বকাপের সর্বকালের দলের সদস্য।
স্প্যানিশ স্পোর্টস পত্রিকা মার্কার ‘মার্কা লিয়েন্ডা’ পুরস্কার ১৯৯৭।
বিংশ শতাব্দীর বিশ্ব দলের সদস্য।
ফুটবল ইতিহাস ও পরিসংখ্যান আন্তর্জাতিক ফেডারেশন কর্তৃক ২০ শতকের সেরা খেলোয়াড়।
ফুটবল ইতিহাস ও পরিসংখ্যান আন্তর্জাতিক ফেডারেশন কর্তৃক ২০ সেরা দক্ষিণ আমেরিকান খেলোয়াড়।
২০ শতকের ফিফা খেলোয়াড়।
কোপা আমেরিকার ঐতিহাসিক নির্বাচন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল হল অব ফেম।
স্ত্রী: রোজমেরি দোস রেইস চোলবি
(বি.১৯৬৬ ডি.১৯৮২)
অ্যাসিরিয়া লেমোস সেক্সাস
(বি.১৯৯৪, ডি.২০০৮)
মার্সিয়া আওকি (বি.২০১৬)
সন্তান: এডিনহো, জশুয়া, সান্দ্রা মাচাদো, কেলি ক্রিস্টিনা, ফ্ল্যাভিয়া কুর্টজ, চেলেস্টে।
অবশেষে লড়াই থামল পেলের। দীর্ঘ এক মাস সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে কোলন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে হেরে গেলেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি। ৮২ বছর বয়সে মৃত্যুপথযাত্রী হয়েছেন তিনি।
বাবা ডোনডিনহো পেলের জন্মের পর নাম রেখেছিলেন ইলেকট্রিক বাল্বের আবিষ্কারক টমাস আলভা এডিসনের নামানুসারে। তবে ‘এডিসন’ বদলে নাম দেন ‘এডসন’। এডসন আরান্তেস দি নাসিমেন্তো। পরে বাবার দেওয়া নামের সার্থকতা প্রমাণ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীর উদ্ভাবিত বাল্বের মতোই।
পুরো নাম: এডসন আরান্তেস দি নাসিমেন্তো।
ডাকনাম: ডিকো, পেলে, কালো মানিক।
বাবা: প্রয়াত জোয়াও রামোস।
মাতা: ডোনা চেলেস্টে।
জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯৪০।
মৃত্যু: ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২।
জন্মস্থান: মিনাস জেরাইস, ব্রাজিল।
পজিশন: আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার, ফরোয়ার্ড।
জার্সি নম্বর: ১০ ব্রাজিল ও সান্তোস।
উচ্চতা: ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার: ৭ জুলাই, ১৯৫৭-১৮ জুলাই ১৯৭১।
ক্লাব ক্যারিয়ার: ১৯৫৬-১৯৭৪ (সান্তোস), ১৯৭৫-১৯৭৭ (নিউইয়র্ক কসমস)
ব্রাজিলের হয়ে অর্জন: ৩ বিশ্বকাপ (১৯৫৮,১৯৬২, ১৯৭০) কোপা আমেরিকা ফাইনালিস্ট (১৯৫৯)
ব্যক্তিগত অর্জন:
সান্তোসের হয়ে ক্যাম্পেওনাতো পাওলিস্তা সর্বোচ্চ স্কোরার (১৯৫৭-১৯৬৫, ১৯৬৯, ১৯৭৩)
ফিফা বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড় ১৯৫৮।
ফিফা বিশ্বকাপ অল-স্টার দল (১৯৫৮ ও ১৯৭০)।
কোপা আমেরিকার সেরা খেলোয়াড় এবং সর্বোচ্চ গোলদাতা ১৯৫৯।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা ১৯৬২ ও ১৯৬৩।
কোপা লিবার্তাদোরেসের সর্বোচ্চ গোলদাতা ১৯৬৫।
দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার ১৯৭৩।
এনএএসএল সবচেয়ে মূল্যবান খেলোয়াড় ১৯৭৬।
এনএএসএল অল-স্টার দলের সদস্য ১৯৭৫-১৯৭৭।
১৯৯৪ সাল থেকে ফিফা বিশ্বকাপের সর্বকালের দলের সদস্য।
স্প্যানিশ স্পোর্টস পত্রিকা মার্কার ‘মার্কা লিয়েন্ডা’ পুরস্কার ১৯৯৭।
বিংশ শতাব্দীর বিশ্ব দলের সদস্য।
ফুটবল ইতিহাস ও পরিসংখ্যান আন্তর্জাতিক ফেডারেশন কর্তৃক ২০ শতকের সেরা খেলোয়াড়।
ফুটবল ইতিহাস ও পরিসংখ্যান আন্তর্জাতিক ফেডারেশন কর্তৃক ২০ সেরা দক্ষিণ আমেরিকান খেলোয়াড়।
২০ শতকের ফিফা খেলোয়াড়।
কোপা আমেরিকার ঐতিহাসিক নির্বাচন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল হল অব ফেম।
স্ত্রী: রোজমেরি দোস রেইস চোলবি
(বি.১৯৬৬ ডি.১৯৮২)
অ্যাসিরিয়া লেমোস সেক্সাস
(বি.১৯৯৪, ডি.২০০৮)
মার্সিয়া আওকি (বি.২০১৬)
সন্তান: এডিনহো, জশুয়া, সান্দ্রা মাচাদো, কেলি ক্রিস্টিনা, ফ্ল্যাভিয়া কুর্টজ, চেলেস্টে।
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে দুই শ’ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট। চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনেই বাংলাদেশ হেরেছে ইনিংস ও ২৭৩ রানে।
২৩ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে