ক্রীড়া ডেস্ক
৪৮ দলের বিশ্বকাপ হবে ২০২৬-এ। ৩২ থেকে আরও ১৬টি দল বাড়িয়ে ৪৮ দলের বিশ্বকাপ শুরুর বাকি এখনো ১৪ মাস। কিন্তু এরই মধ্যে আলোচনায় ২০৩০ সালের ৬৪ দলের বিশ্বকাপ! ফুটবলের এই মহাযজ্ঞকে আরও বাড়িয়ে দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা যখন ফিফার, তখনই ৬৪ দল নিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকার ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা কনমেবল। ২০৩০ বিশ্বকাপেই অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করতে চায় কনমেবল।
গত ৬ মার্চ ফিফার অনলাইন কাউন্সিলে উরুগুয়ের এক প্রতিনিধি ২০৩০ সালে বিশ্বকাপে ৬৪ দল রাখার প্রস্তাব দেন। পরে যে প্রস্তাবকে ‘বাজে পরিকল্পনা’ বলে উড়িয়ে দেন উয়েফা সভাপতি আলেক্সান্দার সেফারিন। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি এটা বাজে পরিকল্পনা। এই প্রস্তাব আপনাদের চেয়ে আমার কাছে বেশি বিস্ময়কর।’
উয়েফার কাছে যা ‘বাজে’ পরিকল্পনা, সেটাকেই সাদরে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে কনমেবল। উয়েফা সভাপতির আপত্তিকে আমলে না নিয়ে এবার ৬৪ দলের বিশ্বকাপ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিয়েছে কনমেবল। সংস্থাটির হয়ে এ প্রস্তাব সামনে এনেছেন কনমেবল সভাপতি আলেহান্দ্রো ডমিংগেজ। কনমেবলের ৮০তম সাধারণ কংগ্রেসে গতকাল নিজের উদ্বোধনী ভাষণে ডমিংগেজ বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত যে শতবর্ষ উদ্যাপনটি দারুণ কিছু হতে যাচ্ছে। কারণ, ১০০ বছর শুধু একবারই উদ্যাপন করার সুযোগ পাওয়া যায়। আর এই কারণেই আমরা প্রথমবারের মতো তিনটি মহাদেশে ৬৪ দল নিয়ে শতবার্ষিকী আয়োজনের প্রস্তাব করছি।’
২০৩০ সালের বিশ্বকাপ হবে তিন দেশ স্পেন, পর্তুগাল ও মরক্কোয়। এ ছাড়াও ফিফা বিশ্বকাপের শত বছর পূর্তিতে সে বিশ্বকাপের একটি করে ম্যাচ হবে ১৯৩০ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ উরুগুয়ে, চ্যাম্পিয়ন দেশ আর্জেন্টিনা এবং লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ প্যারাগুয়েতে। কনমেবলের প্রস্তাব ফিফা মেনে নিলে লাতিন আমেরিকা থেকে ১০ দল বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পাবে। যার অর্থ কনমেবলের সদস্যভুক্ত সব দলই বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। সব দেশই বিশ্বকাপ খেলার স্বাদ পাবে—এই ভাবনা থেকে কনমেবলের ৬৪ বিশ্বকাপের প্রস্তাবও বলে উল্লেখ করেছেন ডমিংগেজ, ‘এটি সব কটি দেশকে বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতার সুযোগ করে দেবে। ফলে পৃথিবীর কেউই উদ্যাপনের বাইরে থাকবে না।’
৪৮ দলের বিশ্বকাপ হবে ২০২৬-এ। ৩২ থেকে আরও ১৬টি দল বাড়িয়ে ৪৮ দলের বিশ্বকাপ শুরুর বাকি এখনো ১৪ মাস। কিন্তু এরই মধ্যে আলোচনায় ২০৩০ সালের ৬৪ দলের বিশ্বকাপ! ফুটবলের এই মহাযজ্ঞকে আরও বাড়িয়ে দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা যখন ফিফার, তখনই ৬৪ দল নিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকার ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা কনমেবল। ২০৩০ বিশ্বকাপেই অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করতে চায় কনমেবল।
গত ৬ মার্চ ফিফার অনলাইন কাউন্সিলে উরুগুয়ের এক প্রতিনিধি ২০৩০ সালে বিশ্বকাপে ৬৪ দল রাখার প্রস্তাব দেন। পরে যে প্রস্তাবকে ‘বাজে পরিকল্পনা’ বলে উড়িয়ে দেন উয়েফা সভাপতি আলেক্সান্দার সেফারিন। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি এটা বাজে পরিকল্পনা। এই প্রস্তাব আপনাদের চেয়ে আমার কাছে বেশি বিস্ময়কর।’
উয়েফার কাছে যা ‘বাজে’ পরিকল্পনা, সেটাকেই সাদরে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে কনমেবল। উয়েফা সভাপতির আপত্তিকে আমলে না নিয়ে এবার ৬৪ দলের বিশ্বকাপ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিয়েছে কনমেবল। সংস্থাটির হয়ে এ প্রস্তাব সামনে এনেছেন কনমেবল সভাপতি আলেহান্দ্রো ডমিংগেজ। কনমেবলের ৮০তম সাধারণ কংগ্রেসে গতকাল নিজের উদ্বোধনী ভাষণে ডমিংগেজ বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত যে শতবর্ষ উদ্যাপনটি দারুণ কিছু হতে যাচ্ছে। কারণ, ১০০ বছর শুধু একবারই উদ্যাপন করার সুযোগ পাওয়া যায়। আর এই কারণেই আমরা প্রথমবারের মতো তিনটি মহাদেশে ৬৪ দল নিয়ে শতবার্ষিকী আয়োজনের প্রস্তাব করছি।’
২০৩০ সালের বিশ্বকাপ হবে তিন দেশ স্পেন, পর্তুগাল ও মরক্কোয়। এ ছাড়াও ফিফা বিশ্বকাপের শত বছর পূর্তিতে সে বিশ্বকাপের একটি করে ম্যাচ হবে ১৯৩০ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ উরুগুয়ে, চ্যাম্পিয়ন দেশ আর্জেন্টিনা এবং লাতিন আমেরিকার আরেক দেশ প্যারাগুয়েতে। কনমেবলের প্রস্তাব ফিফা মেনে নিলে লাতিন আমেরিকা থেকে ১০ দল বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পাবে। যার অর্থ কনমেবলের সদস্যভুক্ত সব দলই বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। সব দেশই বিশ্বকাপ খেলার স্বাদ পাবে—এই ভাবনা থেকে কনমেবলের ৬৪ বিশ্বকাপের প্রস্তাবও বলে উল্লেখ করেছেন ডমিংগেজ, ‘এটি সব কটি দেশকে বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতার সুযোগ করে দেবে। ফলে পৃথিবীর কেউই উদ্যাপনের বাইরে থাকবে না।’
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
১ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ—কে উঠবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলবে, সেটা নিয়ে দোটানা ছিল বাছাইপর্বের শেষ দিন ১৯ এপ্রিল। শেষ পর্যন্ত সমীকরণের হিসেবে উঠে যায় বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের টিকিট কাটার পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে দলের কয়েকজন ক্রিকেটারদের।
৩ ঘণ্টা আগে