নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেফারিং নিয়ে অভিযোগ, মোহামেডান-আবাহনী খেলোয়াড় ও সমর্থকদের একে অপরের দিকে কাদা ছোড়াছুড়ি; দেশের ফুটবলের সোনালি দিনগুলোতে এসব ঘটনা হরহামেশাই ঘটত। জৌলুশ হারানো দেশের ফুটবল কিছুটা হলেও উত্তেজনা ফিরেছে ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপে মোহামেডান-আবাহনী ফাইনালে ওঠায়। সেই ফাইনালকে ঘিরে আবাহনীর বিরুদ্ধে রেফারিদের প্রভাবিত করার অভিযোগ তুলেছে মোহামেডানর সম্মিলিত সমর্থক গোষ্ঠী। তারা অভিযোগ করেছে বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধেও।
১৪ বছর পর আগামী মঙ্গলবার কুমিল্লায় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান ও আবাহনী। সেই ফাইনালের আগে এক হয়ে গেছে মোহামেডান সমর্থকদের পাঁচটি আলাদা সমর্থক গোষ্ঠী। সম্মিলিত মোহামেডান সমর্থক পরিবার নামে এই সমর্থকেরা ফাইনালের আগে তিনটি দাবি নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বরাবর।
সম্মিলিত মোহামেডান সমর্থক পরিবারের মূল আপত্তি ফাইনালের রেফারিং নিয়ে। আজ মোহামেডান ক্লাব চত্বরে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে ৩০ মের ফাইনালে নিরপেক্ষ ও বিদেশি রেফারির দাবি জানিয়েছে মোহামেডান সমর্থক পরিবার। নিরপেক্ষ রেফারি চাওয়ার পাশাপাশি তাদের বিশাল আপত্তি আবাহনী ম্যানেজার ও বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্য সত্যজিৎ দাস রুপুকে নিয়ে।
সম্মিলিত মোহামেডান সমর্থক পরিবার বলছে, বাফুফের একজন নির্বাহী সদস্য হয়ে আবাহনীর ডাগআউটে দাঁড়িয়ে রেফারিদের ওপর প্রভাব খাটান রুপু। আর এ কারণে আবাহনীর বিপক্ষে স্বাভাবিক সিদ্ধান্ত জানাতে চাপে ভোগেন রেফারিরা। বাফুফে কর্তাদের ক্লাবের পরিচয়ে ডাগআউটে দাঁড়ানো নিয়ে মাঝেমধ্যে প্রশ্ন উঠলেও বাফুফে এর স্থায়ী সমাধান করতে পারেনি। তাঁদের দাবি, কাজী সালাউদ্দিনকে একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানানো হলেও অভিযোগ আমলে নেননি বাফুফে সভাপতি। মোহামেডান সমর্থকেরা বলছে, সালাউদ্দিনের ‘আবাহনী প্রীতি’ ও পক্ষপাতমূলক আচরণই ধ্বংস করেছে বাংলাদেশের ফুটবলকে।
৩০ মে ফাইনালকে ঘিরে রুপু রেফারিদের ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছেন দাবি করে মোহামেডান সমর্থক দলের সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন বলেন, ‘রেফারিদের মধ্যে অনেকে আছেন, যাঁরা নিরপেক্ষভাবে বাঁশি বাজাতে চান। অনেকের সঙ্গেই আমাদের পরিচয় আছে। তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদেরও চাপ দেওয়া হচ্ছে।’
রফিক উদ্দিন আরও বলেন, ‘আমরা গত ৮ নভেম্বর বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিন ভাইয়ের কাছে আমাদের দাবিদাওয়া দিয়েছিলাম। আমরা বলেছিলাম রেফারিং নিরপেক্ষ হচ্ছে না। এর জন্য আমরা তাঁর কাছে সুপারিশ দিয়েছিলাম। যেন রেফারিং সুষ্ঠু হয়—এই ব্যাপারে আমরা বলেছিলাম। রুপুর ব্যাপারে আমরা অভিযোগ করেছিলাম। তখন তিনি (সালাউদ্দিন) বলেছিলেন রুপুর বিষয়ে অনেকেই অভিযোগ করেন, তবে তাঁরা কোনো প্রমাণ দিতে পারেন না। পরে তাঁর কাছে প্রমাণ দেওয়া হয়েছে। তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি।’ ম্যাচ রেফারি নিরপেক্ষ হলে মাঠের ফল মেনে নিতে তাঁদের কোনো আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন সমর্থকেরা।
মোহামেডানের এই অভিযোগের বিষয়ে সত্যজিৎ দাস রুপুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেছেন, ‘অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত অভিযোগই। কেন তারা এই অভিযোগ করেছে, সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে।’
রেফারিং নিয়ে অভিযোগ, মোহামেডান-আবাহনী খেলোয়াড় ও সমর্থকদের একে অপরের দিকে কাদা ছোড়াছুড়ি; দেশের ফুটবলের সোনালি দিনগুলোতে এসব ঘটনা হরহামেশাই ঘটত। জৌলুশ হারানো দেশের ফুটবল কিছুটা হলেও উত্তেজনা ফিরেছে ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপে মোহামেডান-আবাহনী ফাইনালে ওঠায়। সেই ফাইনালকে ঘিরে আবাহনীর বিরুদ্ধে রেফারিদের প্রভাবিত করার অভিযোগ তুলেছে মোহামেডানর সম্মিলিত সমর্থক গোষ্ঠী। তারা অভিযোগ করেছে বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধেও।
১৪ বছর পর আগামী মঙ্গলবার কুমিল্লায় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডান ও আবাহনী। সেই ফাইনালের আগে এক হয়ে গেছে মোহামেডান সমর্থকদের পাঁচটি আলাদা সমর্থক গোষ্ঠী। সম্মিলিত মোহামেডান সমর্থক পরিবার নামে এই সমর্থকেরা ফাইনালের আগে তিনটি দাবি নিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন বরাবর।
সম্মিলিত মোহামেডান সমর্থক পরিবারের মূল আপত্তি ফাইনালের রেফারিং নিয়ে। আজ মোহামেডান ক্লাব চত্বরে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে ৩০ মের ফাইনালে নিরপেক্ষ ও বিদেশি রেফারির দাবি জানিয়েছে মোহামেডান সমর্থক পরিবার। নিরপেক্ষ রেফারি চাওয়ার পাশাপাশি তাদের বিশাল আপত্তি আবাহনী ম্যানেজার ও বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্য সত্যজিৎ দাস রুপুকে নিয়ে।
সম্মিলিত মোহামেডান সমর্থক পরিবার বলছে, বাফুফের একজন নির্বাহী সদস্য হয়ে আবাহনীর ডাগআউটে দাঁড়িয়ে রেফারিদের ওপর প্রভাব খাটান রুপু। আর এ কারণে আবাহনীর বিপক্ষে স্বাভাবিক সিদ্ধান্ত জানাতে চাপে ভোগেন রেফারিরা। বাফুফে কর্তাদের ক্লাবের পরিচয়ে ডাগআউটে দাঁড়ানো নিয়ে মাঝেমধ্যে প্রশ্ন উঠলেও বাফুফে এর স্থায়ী সমাধান করতে পারেনি। তাঁদের দাবি, কাজী সালাউদ্দিনকে একাধিকবার বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানানো হলেও অভিযোগ আমলে নেননি বাফুফে সভাপতি। মোহামেডান সমর্থকেরা বলছে, সালাউদ্দিনের ‘আবাহনী প্রীতি’ ও পক্ষপাতমূলক আচরণই ধ্বংস করেছে বাংলাদেশের ফুটবলকে।
৩০ মে ফাইনালকে ঘিরে রুপু রেফারিদের ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছেন দাবি করে মোহামেডান সমর্থক দলের সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন বলেন, ‘রেফারিদের মধ্যে অনেকে আছেন, যাঁরা নিরপেক্ষভাবে বাঁশি বাজাতে চান। অনেকের সঙ্গেই আমাদের পরিচয় আছে। তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদেরও চাপ দেওয়া হচ্ছে।’
রফিক উদ্দিন আরও বলেন, ‘আমরা গত ৮ নভেম্বর বাফুফে সভাপতি সালাউদ্দিন ভাইয়ের কাছে আমাদের দাবিদাওয়া দিয়েছিলাম। আমরা বলেছিলাম রেফারিং নিরপেক্ষ হচ্ছে না। এর জন্য আমরা তাঁর কাছে সুপারিশ দিয়েছিলাম। যেন রেফারিং সুষ্ঠু হয়—এই ব্যাপারে আমরা বলেছিলাম। রুপুর ব্যাপারে আমরা অভিযোগ করেছিলাম। তখন তিনি (সালাউদ্দিন) বলেছিলেন রুপুর বিষয়ে অনেকেই অভিযোগ করেন, তবে তাঁরা কোনো প্রমাণ দিতে পারেন না। পরে তাঁর কাছে প্রমাণ দেওয়া হয়েছে। তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি।’ ম্যাচ রেফারি নিরপেক্ষ হলে মাঠের ফল মেনে নিতে তাঁদের কোনো আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন সমর্থকেরা।
মোহামেডানের এই অভিযোগের বিষয়ে সত্যজিৎ দাস রুপুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেছেন, ‘অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত অভিযোগই। কেন তারা এই অভিযোগ করেছে, সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে।’
কালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ—কে উঠবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলবে, সেটা নিয়ে দোটানা ছিল বাছাইপর্বের শেষ দিন ১৯ এপ্রিল। শেষ পর্যন্ত সমীকরণের হিসেবে উঠে যায় বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের টিকিট কাটার পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে দলের কয়েকজন ক্রিকেটারদের।
২ ঘণ্টা আগেসকালে বৃষ্টি, বিকেলে আলোকস্বল্পতা—সব মিলিয়ে সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিন খেলা হয়েছে ৪৩ ওভার। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৯৪ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টেস্টে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরও এরই মধ্যে হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। এই স্কোর কোথায় গিয়ে থামবে সেটাই দেখার অপেক্ষা।
২ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে বৃষ্টির আভাস পাওয়া যাচ্ছিল। যদিও নির্বিঘ্নে শেষ হয় প্রথমার্ধ। কিন্তু বিরতির সময় শুরু হয় কালবৈশাখী। বৃষ্টি থামলেও মাঠ এখনো খেলার উপযোগী হয়নি। এক ঘণ্টার মতো বন্ধ রয়েছে আবাহনী লিমিটেড ও বসুন্ধরা কিংসের ফেডারেশন কাপ ফাইনাল।
২ ঘণ্টা আগে