ক্রীড়া ডেস্ক
মানুষ মরে গেলেও পৃথিবীর কোনো কিছুই সে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে না। অর্থকড়ি, বাড়িগাড়ি সবই থেকে যায় এই দুনিয়াতে। গতকাল ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে মৃত্যুবরণ করলেও রেখে গেছেন হাজার কোটি টাকার বেশি সম্পদ।
সেলিব্রেটি নেট ওর্থ নামের এক ওয়েবসাইট পেলের সম্পদের হিসাব জানিয়েছে। তাদের হিসাব অনুযায়ী, মৃত্যুকালে পেলে রেখে গেছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের (বাংলাদেশি ১০২৬ কোটি ৭০ লাখ ৪৭ হাজার টাকা) সম্পদ। আর অধিকাংশ অর্থই তিনি উপার্জন করেছেন তার ফুটবল ক্যারিয়ার শেষে। ১৫ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবলে অভিষেক হয় পেলের। সান্তোসের হয়ে ১৯৫৬ সালে খেলা শুরু করেন এবং প্রথম ম্যাচেই গোল করেছিলেন। ঠিক তার পরের বছর ব্রাজিলের পুরো পেশাদার লিগ মিলিয়ে সর্বোচ্চ গোলস্কোরার হয়েছিলেন।
১৯৭০ বিশ্বকাপের ব্রাজিল-ইতালি ফাইনাল ম্যাচের আগের ঘটনা। স্নিকার পড়ার জন্য খেলা শুরুর ঠিক আগ মুহূর্তে রেফারিকে থামিয়ে দিয়েছিলেন পেলে। সবারই আগ্রহ ছিল পেলের স্নিকারের দিকে এবং পেলে পুমার স্নিকার পরেছিলেন। বারবারা স্মিট তার স্নিকার অয়ারস বইতে লিখেছিলেন, স্নিকার পরার জন্য ১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার (১ কোটি ২৪ লাখ বাংলাদেশি টাকা) পেয়েছিলেন। পরের ৪ বছরে পেয়েছিলেন ১ লাখ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি টাকা ১ কোটি লাখ ১৬ হাজার)। বর্তমানের চেয়ে অতীতে ফুটবলে অত টাকা-পয়সা না থাকলেও পেলে মোটা অঙ্কের টাকাই পেতেন। নিউইয়র্ক কসমোসের সঙ্গে প্রতি বছর ২.৮ মিলিয়ন ডলারের (বাংলাদেশি ২৯ কোটি টাকা) চুক্তি হয়েছিল। কসমোসের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল তিন বছরের (বাংলাদেশি ৮৭ কোটি টাকা)।
ব্রাজিলের জার্সিতে ৯২ ম্যাচ খেলেছিলেন পেলে। ৭৭ গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছিলেন ৩২ গোলে। বিশ্বকাপে ১৪ ম্যাচে করেছিলেন ১২ গোল এবং ৮ গোলে অ্যাসিস্ট করেছিলেন। ব্রাজিলের ১৯৫৮,১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ছিলেন এই কিংবদন্তি ফুটবলার।
মানুষ মরে গেলেও পৃথিবীর কোনো কিছুই সে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে না। অর্থকড়ি, বাড়িগাড়ি সবই থেকে যায় এই দুনিয়াতে। গতকাল ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে মৃত্যুবরণ করলেও রেখে গেছেন হাজার কোটি টাকার বেশি সম্পদ।
সেলিব্রেটি নেট ওর্থ নামের এক ওয়েবসাইট পেলের সম্পদের হিসাব জানিয়েছে। তাদের হিসাব অনুযায়ী, মৃত্যুকালে পেলে রেখে গেছেন ১০০ মিলিয়ন ডলারের (বাংলাদেশি ১০২৬ কোটি ৭০ লাখ ৪৭ হাজার টাকা) সম্পদ। আর অধিকাংশ অর্থই তিনি উপার্জন করেছেন তার ফুটবল ক্যারিয়ার শেষে। ১৫ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবলে অভিষেক হয় পেলের। সান্তোসের হয়ে ১৯৫৬ সালে খেলা শুরু করেন এবং প্রথম ম্যাচেই গোল করেছিলেন। ঠিক তার পরের বছর ব্রাজিলের পুরো পেশাদার লিগ মিলিয়ে সর্বোচ্চ গোলস্কোরার হয়েছিলেন।
১৯৭০ বিশ্বকাপের ব্রাজিল-ইতালি ফাইনাল ম্যাচের আগের ঘটনা। স্নিকার পড়ার জন্য খেলা শুরুর ঠিক আগ মুহূর্তে রেফারিকে থামিয়ে দিয়েছিলেন পেলে। সবারই আগ্রহ ছিল পেলের স্নিকারের দিকে এবং পেলে পুমার স্নিকার পরেছিলেন। বারবারা স্মিট তার স্নিকার অয়ারস বইতে লিখেছিলেন, স্নিকার পরার জন্য ১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার (১ কোটি ২৪ লাখ বাংলাদেশি টাকা) পেয়েছিলেন। পরের ৪ বছরে পেয়েছিলেন ১ লাখ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি টাকা ১ কোটি লাখ ১৬ হাজার)। বর্তমানের চেয়ে অতীতে ফুটবলে অত টাকা-পয়সা না থাকলেও পেলে মোটা অঙ্কের টাকাই পেতেন। নিউইয়র্ক কসমোসের সঙ্গে প্রতি বছর ২.৮ মিলিয়ন ডলারের (বাংলাদেশি ২৯ কোটি টাকা) চুক্তি হয়েছিল। কসমোসের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল তিন বছরের (বাংলাদেশি ৮৭ কোটি টাকা)।
ব্রাজিলের জার্সিতে ৯২ ম্যাচ খেলেছিলেন পেলে। ৭৭ গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছিলেন ৩২ গোলে। বিশ্বকাপে ১৪ ম্যাচে করেছিলেন ১২ গোল এবং ৮ গোলে অ্যাসিস্ট করেছিলেন। ব্রাজিলের ১৯৫৮,১৯৬২ ও ১৯৭০ বিশ্বকাপজয়ী ছিলেন এই কিংবদন্তি ফুটবলার।
বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২৩ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেইচ্ছে প্রকাশ করেও সাকিব আল হাসান মিরপুরে খেলতে পারেননি তাঁর বিদায়ী টেস্ট ৷ দুবাইয়ে এসেও ঢাকায় আসতে পারেননি ৷ আজ বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, সাকিবের খেলার সম্ভাবনা নেই আসন্ন আফগানিস্তান সিরিজেও।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হতশ্রী ব্যাটিং তো নতুন কিছু নয়। টেস্টে যেখানে ব্যাটারদের ধৈর্য, স্কিলের ‘টেস্ট’ হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশ ব্যর্থ হচ্ছে বারবার। চট্টগ্রামে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই টপাটপ উইকেট হারাতে শুরু করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
৩ ঘণ্টা আগে