প্রযুক্তি ডেস্ক
কম্পিউটারের গতি কমার অনেক কারণ আছে। কাজের গতি মূলত নির্ভর করে সিপিইউ বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের ওপর। র্যাম, হার্ডডিস্ক, মেমোরি কার্ড, গ্রাফিকস সিস্টেম, ইন্টারনাল হার্ডওয়্যার সিস্টেমের গতি ও সক্ষমতা—এই সবকিছু কম্পিউটারের গতি নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। গতি কমে গেলে কী করবেন, সেটা নিয়ে ভাবছেন? টিপসগুলো অনুসরণ করুন।
হার্ড ড্রাইভ আপগ্রেড করা
কম্পিউটারের গতি যদি কম হয়ে থাকে, তবে খেয়াল করুন, আপনি দীর্ঘদিন ধরে পুরোনো হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করছেন কি না। পুরোনো হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করে থাকলে বুঝতে হবে, আগের হার্ড ড্রাইভ বদলে নতুন ও দ্রুতগতির হার্ড ড্রাইভ কেনার সময় এসেছে। নতুন হার্ড ড্রাইভ কম্পিউটারের গতি নিমেষেই বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।
বাড়তি র্যাম সংযোজন
র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি বা র্যাম কম্পিউটারে অস্থায়ী, তাৎক্ষণিক এবং বারবার ব্যবহৃত হয় এমন ডেটা সংরক্ষণ করে থাকে। পর্যাপ্ত র্যাম না থাকলে কম্পিউটারে মাত্রাতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা এর গতি কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত র্যাম কিনে তা ইনস্টল করে এ সমস্যা দূর করা সম্ভব।
কম্পিউটার পরিষ্কার রাখা
যত্নহীন কম্পিউটারে অতিরিক্ত ধুলাময়লা জমা হলে তাপ ঠিকমতো বাইরে বের হতে পারে না। ফলে কম্পিউটারটি দ্রুত গরম হয়ে যায় এবং এর গতিও কমে আসে। তাই নিয়মিত কম্পিউটার পরিষ্কার করতে হবে।
সফটওয়্যার আপডেট করা
কম্পিউটারে ব্যবহৃত প্রায় সব সফটওয়্যারই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আপডেট প্রকাশ করে থাকে। তাই সফটওয়্যারের সর্বশেষ সংস্করণ ব্যবহৃত হচ্ছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আপডেট করতে হবে নিয়মিত। এর ফলে সফটওয়্যারের নানান সমস্যা ও বাগ সংশোধন হবে এবং সেগুলোর কর্মক্ষমতা বাড়বে।
উপযোগী অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটারকে ভাইরাস এবং অন্যান্য ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। একই সঙ্গে এটি কম্পিউটারের গতিও কমিয়ে ফেলতে পারে। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের জন্য যদি গতি কমে যায়, তাহলে সেটি পরিবর্তন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সক্ষমতা অনুযায়ী (র্যাম ও প্রসেসর স্পিড) অপেক্ষাকৃত কম স্টোরেজ বা মেমোরির অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিত।
অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করা
ব্যবহার করা হয় না এমন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার অনেক স্টোরেজ নিয়ে নেয়, যা কম্পিউটারের গতি
কমিয়ে দেয়। এ জন্য অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করা জরুরি। এতে স্টোরেজ খালি হয় এবং কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি পায়।
কম্পিউটারের গতি কমার অনেক কারণ আছে। কাজের গতি মূলত নির্ভর করে সিপিইউ বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের ওপর। র্যাম, হার্ডডিস্ক, মেমোরি কার্ড, গ্রাফিকস সিস্টেম, ইন্টারনাল হার্ডওয়্যার সিস্টেমের গতি ও সক্ষমতা—এই সবকিছু কম্পিউটারের গতি নির্ধারণে ভূমিকা রাখে। গতি কমে গেলে কী করবেন, সেটা নিয়ে ভাবছেন? টিপসগুলো অনুসরণ করুন।
হার্ড ড্রাইভ আপগ্রেড করা
কম্পিউটারের গতি যদি কম হয়ে থাকে, তবে খেয়াল করুন, আপনি দীর্ঘদিন ধরে পুরোনো হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করছেন কি না। পুরোনো হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করে থাকলে বুঝতে হবে, আগের হার্ড ড্রাইভ বদলে নতুন ও দ্রুতগতির হার্ড ড্রাইভ কেনার সময় এসেছে। নতুন হার্ড ড্রাইভ কম্পিউটারের গতি নিমেষেই বাড়িয়ে দেবে কয়েক গুণ।
বাড়তি র্যাম সংযোজন
র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি বা র্যাম কম্পিউটারে অস্থায়ী, তাৎক্ষণিক এবং বারবার ব্যবহৃত হয় এমন ডেটা সংরক্ষণ করে থাকে। পর্যাপ্ত র্যাম না থাকলে কম্পিউটারে মাত্রাতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা এর গতি কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত র্যাম কিনে তা ইনস্টল করে এ সমস্যা দূর করা সম্ভব।
কম্পিউটার পরিষ্কার রাখা
যত্নহীন কম্পিউটারে অতিরিক্ত ধুলাময়লা জমা হলে তাপ ঠিকমতো বাইরে বের হতে পারে না। ফলে কম্পিউটারটি দ্রুত গরম হয়ে যায় এবং এর গতিও কমে আসে। তাই নিয়মিত কম্পিউটার পরিষ্কার করতে হবে।
সফটওয়্যার আপডেট করা
কম্পিউটারে ব্যবহৃত প্রায় সব সফটওয়্যারই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আপডেট প্রকাশ করে থাকে। তাই সফটওয়্যারের সর্বশেষ সংস্করণ ব্যবহৃত হচ্ছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আপডেট করতে হবে নিয়মিত। এর ফলে সফটওয়্যারের নানান সমস্যা ও বাগ সংশোধন হবে এবং সেগুলোর কর্মক্ষমতা বাড়বে।
উপযোগী অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটারকে ভাইরাস এবং অন্যান্য ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। একই সঙ্গে এটি কম্পিউটারের গতিও কমিয়ে ফেলতে পারে। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের জন্য যদি গতি কমে যায়, তাহলে সেটি পরিবর্তন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সক্ষমতা অনুযায়ী (র্যাম ও প্রসেসর স্পিড) অপেক্ষাকৃত কম স্টোরেজ বা মেমোরির অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিত।
অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করা
ব্যবহার করা হয় না এমন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার অনেক স্টোরেজ নিয়ে নেয়, যা কম্পিউটারের গতি
কমিয়ে দেয়। এ জন্য অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করা জরুরি। এতে স্টোরেজ খালি হয় এবং কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি পায়।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১১ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
১৩ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১৬ ঘণ্টা আগে