মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
বর্তমানে চারদিকে তথ্যপ্রযুক্তির জয়জয়কার। সরকারের নানা উদ্যোগ তো আছেই, পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ের প্রযুক্তি উদ্যোগও ছড়িয়ে পড়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকাও এর বাইরে নয়। সে অঞ্চলের মানুষও এখন ঘরে বসে আয় করছে ডলার। বাদ যাচ্ছে না শিশুরাও। তারাও কম্পিউটার শেখায় পিছিয়ে নেই।
তথ্যপ্রযুক্তির এই বিকাশে অন্য অনেকের মতোই কাজ করছেন তিনি। খাগড়াছড়িতে বাঙালি, চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ৫ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের কম্পিউটার ও কোডিং শেখান এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউটের কিডস আফটার স্কুল প্রোগ্রামের মাধ্যমে। এ প্রোগ্রামের আওতায় খাগড়াছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার শতাধিক শিশুকে শুক্র ও শনিবার কম্পিউটার, কোডিং ও স্পোকেন ইংলিশ শেখানো হচ্ছে যাঁর নেতৃত্বে, নাম তাঁর আমির হোসেন। এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
পেশায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক আমির ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলেন। তারপর ধীরে ধীরে গড়ে তোলেন এডুলাইফ ক্রিয়েটিভ ডিজিটাল এজেন্সি। সেখানে প্রায় ৩০ জনের একটি টিম রয়েছে তাঁর। দলটি দেশ ও দেশের বাইরে ওয়েব সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিকস ডিজাইনসহ নানা বিষয় নিয়ে নিয়মিত কাজ করে চলেছে।
শিশুদের কম্পিউটার ও কোডিং শেখানো কিছুটা কঠিন হওয়ায় এদিকে কেউ প্রায় নজরই দেয় না। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আমির হোসেন। তিনি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের ছোটবেলা থেকে কম্পিউটার ও ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলার চেষ্টায় ব্রতী হয়েছেন তিনি। আমির এও বিশ্বাস করেন, ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ও কম্পিউটার ভালোমতো জানলে পরবর্তী সময়ে সফলতা অর্জন অনেক সহজ হবে। অন্যদের চেয়ে তারা এগিয়ে থাকবে।
খাগড়াছড়িতে এডুলাইফের এই কার্যক্রম সাড়া ফেলেছে। অভিভাবক সলিল চাকমা বলেন, ‘এ ধরনের উদ্যোগের কারণে আমাদের ছেলেমেয়েরা উপকৃত হচ্ছে। তারা কম্পিউটার শিখতে পারছে। আমিরের এই উদ্যোগে শিশুরা ইংরেজিতে জড়তা কাটিয়ে কথা বলার পাশাপাশি প্রাথমিক পর্যায়ের প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোতে দক্ষ হয়ে উঠছে।’
তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে পাহাড় ও সমতলের শিশুদের বৈষম্য দূর করতে নীরবে কাজ করে চলেছেন আমির হোসেন। সে কাজে একাত্ম হয়েছেন বাঙালি-চাকমা-মারমা-ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর অভিভাবকেরা। এই মেলবন্ধন শুধু প্রযুক্তি খাতে নয়, ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে আমাদের সামগ্রিকতার ওপর।
পাহাড়ি এলাকায় তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করা খুব সহজ নয়। আছে নানা প্রতিবন্ধকতা। আমির হোসেন ২০১৫ সালে খাগড়াছড়িতে এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। তখন এই অঞ্চলে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট-সুবিধা ছিল সীমিত। শুরুতেই এসব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন তিনি। কিন্তু আমির বুদ্ধিদীপ্তভাবে সেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেন। তিনি অভিভাবকদের বোঝাতে সক্ষম হন, লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের সন্তানদের কম্পিউটার, কোডিং ও ইংরেজি ভাষা শেখালে ভবিষ্যতে জীবিকার পথ সুগম হবে। প্রতিযোগিতার বাজারে তারা অন্যদের তুলনায় অনেক এগিয়ে থাকবে। আমিরের এসব কথায় অভিভাবকেরা সাড়া দিয়েছেন।
তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে নানা রকম অনুষ্ঠান আয়োজন করে আমিরের এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউট। গত বছর প্রতিষ্ঠানটি স্মার্ট বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে খাগড়াছড়িতে ‘প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরি’তে মনোনীত হয়েছে এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউট।
প্রতিষ্ঠানটির ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হয়ে গেল ২ মার্চ। সে উপলক্ষে সেদিন খাগড়াছড়ি পৌর টাউন হলে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পেশাদার ব্যক্তি, লেখক, অনলাইন উদ্যোক্তা, স্থানীয় ফ্রিল্যান্সার ও স্কুল-কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে হিলট্র্যাক্টস আইটি কার্নিভ্যাল-২০২৪।
পার্বত্য অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের নিয়ে আমিরের পরিকল্পনা অনেক। তিনি চান, দেশের আর দশটা অঞ্চলের মতো খাগড়াছড়ির পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের ছেলেমেয়েরাও যেন তথ্যপ্রযুক্তি ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করে। এ অঞ্চলের শিশুরা যাতে ভবিষ্যতে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসইও, কনটেন্ট রাইটিং, ইউ আই ডিজাইনের মতো কম্পিউটারভিত্তিক দক্ষতা অর্জন করে সফল ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার গড়তে পারে, সে জন্য কাজ করে যাচ্ছেন আমির। তাঁর লক্ষ্য, ২০২৫ সালের মধ্যে শতাধিক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করা।
যাদের আর্থিক সংগতি কম, তাদের জন্য বিনা মূল্যে শেখার সুযোগ আছে আমিরের প্রতিষ্ঠানে। পাশাপাশি সেখানে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করারও সুযোগ রয়েছে। ফলে প্রায় সবার কাজ শেখার সুযোগ আছে। তা ছাড়া নতুনদের ফ্রিল্যান্সিংয়ে উদ্বুদ্ধ করতে প্রায়ই এডুলাইফ কার্যালয়ে এবং বিভিন্ন স্কুল-কলেজে ফ্রিল্যান্সিং ও আইটি ক্যারিয়ার বিষয়ে সভা-সেমিনার আয়োজন করে থাকেন আমির।
বর্তমানে চারদিকে তথ্যপ্রযুক্তির জয়জয়কার। সরকারের নানা উদ্যোগ তো আছেই, পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ের প্রযুক্তি উদ্যোগও ছড়িয়ে পড়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকাও এর বাইরে নয়। সে অঞ্চলের মানুষও এখন ঘরে বসে আয় করছে ডলার। বাদ যাচ্ছে না শিশুরাও। তারাও কম্পিউটার শেখায় পিছিয়ে নেই।
তথ্যপ্রযুক্তির এই বিকাশে অন্য অনেকের মতোই কাজ করছেন তিনি। খাগড়াছড়িতে বাঙালি, চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ৫ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের কম্পিউটার ও কোডিং শেখান এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউটের কিডস আফটার স্কুল প্রোগ্রামের মাধ্যমে। এ প্রোগ্রামের আওতায় খাগড়াছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার শতাধিক শিশুকে শুক্র ও শনিবার কম্পিউটার, কোডিং ও স্পোকেন ইংলিশ শেখানো হচ্ছে যাঁর নেতৃত্বে, নাম তাঁর আমির হোসেন। এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
পেশায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক আমির ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলেন। তারপর ধীরে ধীরে গড়ে তোলেন এডুলাইফ ক্রিয়েটিভ ডিজিটাল এজেন্সি। সেখানে প্রায় ৩০ জনের একটি টিম রয়েছে তাঁর। দলটি দেশ ও দেশের বাইরে ওয়েব সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিকস ডিজাইনসহ নানা বিষয় নিয়ে নিয়মিত কাজ করে চলেছে।
শিশুদের কম্পিউটার ও কোডিং শেখানো কিছুটা কঠিন হওয়ায় এদিকে কেউ প্রায় নজরই দেয় না। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আমির হোসেন। তিনি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের ছোটবেলা থেকে কম্পিউটার ও ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলার চেষ্টায় ব্রতী হয়েছেন তিনি। আমির এও বিশ্বাস করেন, ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ও কম্পিউটার ভালোমতো জানলে পরবর্তী সময়ে সফলতা অর্জন অনেক সহজ হবে। অন্যদের চেয়ে তারা এগিয়ে থাকবে।
খাগড়াছড়িতে এডুলাইফের এই কার্যক্রম সাড়া ফেলেছে। অভিভাবক সলিল চাকমা বলেন, ‘এ ধরনের উদ্যোগের কারণে আমাদের ছেলেমেয়েরা উপকৃত হচ্ছে। তারা কম্পিউটার শিখতে পারছে। আমিরের এই উদ্যোগে শিশুরা ইংরেজিতে জড়তা কাটিয়ে কথা বলার পাশাপাশি প্রাথমিক পর্যায়ের প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোতে দক্ষ হয়ে উঠছে।’
তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে পাহাড় ও সমতলের শিশুদের বৈষম্য দূর করতে নীরবে কাজ করে চলেছেন আমির হোসেন। সে কাজে একাত্ম হয়েছেন বাঙালি-চাকমা-মারমা-ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর অভিভাবকেরা। এই মেলবন্ধন শুধু প্রযুক্তি খাতে নয়, ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে আমাদের সামগ্রিকতার ওপর।
পাহাড়ি এলাকায় তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করা খুব সহজ নয়। আছে নানা প্রতিবন্ধকতা। আমির হোসেন ২০১৫ সালে খাগড়াছড়িতে এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। তখন এই অঞ্চলে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট-সুবিধা ছিল সীমিত। শুরুতেই এসব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন তিনি। কিন্তু আমির বুদ্ধিদীপ্তভাবে সেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেন। তিনি অভিভাবকদের বোঝাতে সক্ষম হন, লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের সন্তানদের কম্পিউটার, কোডিং ও ইংরেজি ভাষা শেখালে ভবিষ্যতে জীবিকার পথ সুগম হবে। প্রতিযোগিতার বাজারে তারা অন্যদের তুলনায় অনেক এগিয়ে থাকবে। আমিরের এসব কথায় অভিভাবকেরা সাড়া দিয়েছেন।
তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে নানা রকম অনুষ্ঠান আয়োজন করে আমিরের এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউট। গত বছর প্রতিষ্ঠানটি স্মার্ট বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে খাগড়াছড়িতে ‘প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরি’তে মনোনীত হয়েছে এডুলাইফ আইটি ইনস্টিটিউট।
প্রতিষ্ঠানটির ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হয়ে গেল ২ মার্চ। সে উপলক্ষে সেদিন খাগড়াছড়ি পৌর টাউন হলে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পেশাদার ব্যক্তি, লেখক, অনলাইন উদ্যোক্তা, স্থানীয় ফ্রিল্যান্সার ও স্কুল-কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে হিলট্র্যাক্টস আইটি কার্নিভ্যাল-২০২৪।
পার্বত্য অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের নিয়ে আমিরের পরিকল্পনা অনেক। তিনি চান, দেশের আর দশটা অঞ্চলের মতো খাগড়াছড়ির পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের ছেলেমেয়েরাও যেন তথ্যপ্রযুক্তি ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করে। এ অঞ্চলের শিশুরা যাতে ভবিষ্যতে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসইও, কনটেন্ট রাইটিং, ইউ আই ডিজাইনের মতো কম্পিউটারভিত্তিক দক্ষতা অর্জন করে সফল ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার গড়তে পারে, সে জন্য কাজ করে যাচ্ছেন আমির। তাঁর লক্ষ্য, ২০২৫ সালের মধ্যে শতাধিক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করা।
যাদের আর্থিক সংগতি কম, তাদের জন্য বিনা মূল্যে শেখার সুযোগ আছে আমিরের প্রতিষ্ঠানে। পাশাপাশি সেখানে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করারও সুযোগ রয়েছে। ফলে প্রায় সবার কাজ শেখার সুযোগ আছে। তা ছাড়া নতুনদের ফ্রিল্যান্সিংয়ে উদ্বুদ্ধ করতে প্রায়ই এডুলাইফ কার্যালয়ে এবং বিভিন্ন স্কুল-কলেজে ফ্রিল্যান্সিং ও আইটি ক্যারিয়ার বিষয়ে সভা-সেমিনার আয়োজন করে থাকেন আমির।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
২ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৪ ঘণ্টা আগে