প্রযুক্তি ডেস্ক
বিশ্বে চলমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে অনেক নামকরা প্রতিষ্ঠান। বিশ্বখ্যাত রাইড শেয়ারিং সেবা প্রতিষ্ঠান উবারের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোও সম্প্রতি কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। তবে আপাতত এই পথে হাঁটছে না উবার।
উবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দারা খোসরোশাহী বলেছেন, ‘আমাদের কর্মী ছাঁটাইয়ের কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা ভালো অবস্থানে আছি।’ গত বৃহস্পতিবার শিকাগোর ইকোনমিক ক্লাবে বক্তৃতা দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির কর্মীর সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা নিয়ে সংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলে খোসরোশাহী এ কথা বলেন।
ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, উবারের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান ‘লিফট’ গত মাসে কোম্পানির ১৩ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয়। এ ছাড়া ‘প্রথম পক্ষের’ গাড়ির ব্যবসা বন্ধ করার ঘোষণাও দেয় কোম্পানিটি। উবারের আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান খাবার ডেলিভারি সেবা ‘ডোরড্যাশ’। কোম্পানিটি ব্যয় নিয়ন্ত্রণে ১ হাজার ২৫০ জন কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
উবার ব্যাপক ছাঁটাই এড়িয়ে গেলেও কোম্পানিটি নিয়োগ এবং অন্যান্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও রক্ষণশীল অবস্থান নিয়েছে। ২০২০ সালে করোনা মহামারির সময় কোম্পানির এক-চতুর্থাংশ কর্মী ছাঁটাই করে উবার, যা সংখ্যায় দাঁড়ায় ৬ হাজারেরও বেশি।
গত নভেম্বরে উবার জানায়, এ বছর কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে রাজস্ব ৭২ শতাংশ বেড়ে ৮৩৪ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। রাজস্বের এই বৃদ্ধির ফলে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ কমে আসে। যার ফলে কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে না উবারকে।
খোসরোশাহী বলেন, ‘আমরা আমাদের দুর্বলতার কোনো লক্ষণ দেখছি না। খুচরা বিক্রয় থেকে সেবা—দুই খাতেই ভোক্তাদের ব্যয় পরিবর্তনের সুবিধা ভোগ করছে উবার।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি চলমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে কর্মী ছাঁটাইয়ে মনোযোগী হয়েছে টুইটার, মেটা, আমাজনের মতো টেক জায়ান্টরা। গত নভেম্বরে ১১ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মাতৃ প্রতিষ্ঠান মেটা। এর আগে কোম্পানির ৫০ শতাংশেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করে ইলন মাস্কের টুইটার।
বিশ্বে চলমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে কর্মী ছাঁটাই শুরু করেছে অনেক নামকরা প্রতিষ্ঠান। বিশ্বখ্যাত রাইড শেয়ারিং সেবা প্রতিষ্ঠান উবারের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোও সম্প্রতি কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। তবে আপাতত এই পথে হাঁটছে না উবার।
উবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দারা খোসরোশাহী বলেছেন, ‘আমাদের কর্মী ছাঁটাইয়ের কোনো পরিকল্পনা নেই। আমরা ভালো অবস্থানে আছি।’ গত বৃহস্পতিবার শিকাগোর ইকোনমিক ক্লাবে বক্তৃতা দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির কর্মীর সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা নিয়ে সংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করলে খোসরোশাহী এ কথা বলেন।
ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, উবারের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান ‘লিফট’ গত মাসে কোম্পানির ১৩ শতাংশ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয়। এ ছাড়া ‘প্রথম পক্ষের’ গাড়ির ব্যবসা বন্ধ করার ঘোষণাও দেয় কোম্পানিটি। উবারের আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান খাবার ডেলিভারি সেবা ‘ডোরড্যাশ’। কোম্পানিটি ব্যয় নিয়ন্ত্রণে ১ হাজার ২৫০ জন কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
উবার ব্যাপক ছাঁটাই এড়িয়ে গেলেও কোম্পানিটি নিয়োগ এবং অন্যান্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও রক্ষণশীল অবস্থান নিয়েছে। ২০২০ সালে করোনা মহামারির সময় কোম্পানির এক-চতুর্থাংশ কর্মী ছাঁটাই করে উবার, যা সংখ্যায় দাঁড়ায় ৬ হাজারেরও বেশি।
গত নভেম্বরে উবার জানায়, এ বছর কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকে রাজস্ব ৭২ শতাংশ বেড়ে ৮৩৪ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। রাজস্বের এই বৃদ্ধির ফলে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ কমে আসে। যার ফলে কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে না উবারকে।
খোসরোশাহী বলেন, ‘আমরা আমাদের দুর্বলতার কোনো লক্ষণ দেখছি না। খুচরা বিক্রয় থেকে সেবা—দুই খাতেই ভোক্তাদের ব্যয় পরিবর্তনের সুবিধা ভোগ করছে উবার।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি চলমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে কর্মী ছাঁটাইয়ে মনোযোগী হয়েছে টুইটার, মেটা, আমাজনের মতো টেক জায়ান্টরা। গত নভেম্বরে ১১ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মাতৃ প্রতিষ্ঠান মেটা। এর আগে কোম্পানির ৫০ শতাংশেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করে ইলন মাস্কের টুইটার।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৩ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৫ ঘণ্টা আগে