অলকানন্দা রায়
প্রতিদিনই কোনো না কোনো গ্যাজেটের সঙ্গে পরিচয় হচ্ছে মানুষের। সেই সব গ্যাজেট দখল করে নিচ্ছে জনজীবনের নানান ক্ষেত্র। সেগুলো কখনো কখনো গতিময় করছে যাপন, কখনো সহজতর করছে নিত্যদিনের কাজ। তেমনি অনেক গ্যাজেট হারিয়ে গেছে সময়ের নিয়মে। অথচ একটা সময় সেগুলো মানুষের জীবনে যোগ করেছিল নতুন মাত্রা।
এমপি থ্রি প্লেয়ার: নব্বইয়ের দশকে সংগীতপ্রেমী প্রায় সবাই ওয়াকম্যান যুগ শেষ করে এমপি থ্রি প্লেয়ারে মাতোয়ারা হয়েছিল। কম্পিউটার বাদে অসংখ্য গান শোনার আরেকটি মাধ্যম ছিল এমপি থ্রি প্লেয়ার। সীমিত স্টোরেজে শুধু পছন্দের গানগুলোই রাখা যেত। এখন এমপি থ্রি প্লেয়ার কিংবা আইপড বাজার থেকে প্রায় উঠেই গেছে। শখের বশে কেউ আইপড ব্যবহার করে থাকলেও সংখ্যা খুব কম।
ডিজিটাল ক্যামেরা: ডিএসএলআরের দাপটে পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ডিজিটাল ক্যামেরার কদরও এখন তলানির দিকে। এখন একটি ভালো মানের স্মার্টফোনেই ফ্ল্যাশযুক্ত ডুয়েল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ থাকে। তাই আলাদাভাবে ডিজিটাল ক্যামেরা বহন করার যুগ অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।
ভয়েস রেকর্ডার: একসময় সাংবাদিকতার বড় অনুষঙ্গ ছিল এ গ্যাজেট। প্রায় সব সাংবাদিকই ব্যবহার করতেন কোনো না কোনো টেপ রেকর্ডার। কারও ইন্টারভিউ রেকর্ড করে পরে শুনে শুনে তা লেখার জন্য টেপ রেকর্ডারের বিকল্প ছিল না। বর্তমানে স্মার্টফোনে শুধু অডিও রেকর্ড করাই নয়, সেগুলো এডিটও করা যায়। প্রয়োজন হলে অডিও ফাইলগুলো স্মার্টফোনের মাধ্যমেই অনলাইন স্টোরেজে জমা করা যায়। ফলে আয়ওয়া কিংবা আইরিভারের মতো জনপ্রিয় ভয়েস রেকর্ডার এখন জাদুঘরের জিনিস হয়ে গেছে।
অ্যালার্ম ক্লক: সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে বা ঘুমকাতুরে মানুষের সঠিক সময়ে ঘুম ভাঙাতে একসময় অ্যালার্ম ক্লকে সময় নির্ধারণ করা হতো। ঘুম থেকে উঠতে এখনো অ্যালার্ম শোনার প্রয়োজন হয়। কিন্তু এর জন্য আর আলাদা অ্যালার্ম ক্লক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। ঘুমানোর আগে স্মার্টফোনে সময় নির্ধারণ করেই এখন অ্যালার্ম ক্লকের প্রয়োজনীয়তা মেটানো যায়।
উইন্ডোজ মোবাইল ফোন: বাজারে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ মোবাইল ফোন আসতেই রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছিল। সেই সময় উইন্ডে়াজের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল ব্ল্যাকবেরি। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এসে যাওয়ায় ক্রমেই পিছিয়ে পড়তে থাকে উইন্ডোজ ফোন। নকিয়ার সঙ্গে লুমিয়া বের করে ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্টা করলেও আখেরে তেমন কোনো লাভ হয়নি। ফলে আইফোন আর অ্যান্ড্রয়েডের কাছে হার মানতে বাধ্য হয়েছে উইন্ডোজ মোবাইল ফোন।
রেডিও: এফএম রেডিও শোনার জন্য এখন স্মার্টফোনই যথেষ্ট। আলাদাভাবে বিশাল আকারের রেডিও সেট বহন করার দিন অনেক আগেই ফুরিয়ে গেছে। তবে ইদানীং অ্যান্টিক হিসেবে গ্রামোফোনের মতো রেডিও সেটেরও কদর বাড়তে শুরু করেছে। তাই বাসাবাড়ি থেকে রেডিও সেট হারিয়ে গেলেও বাজার থেকে তা বিলুপ্ত হয়ে যায়নি।
ভিডিও গেম: নব্বইয়ের দশকের মানুষদের শৈশবজুড়ে ছিল ভিডিও গেমের দোকান। কিশোরদের দিন-রাতের নেশা ধরানো আড্ডা ছিল সেই সব ভিডিও গেমের দোকানে। নানান ধরনের গেমে জমজমাট ছিল দোকানগুলো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গেম ছড়িয়েছে মোবাইলে, কম্পিউটারে। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল আর পিসিতে অনলাইন গেমিংয়ের দাপটে এখন ভিডিও গেমের দোকান খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
ভিসিআর: সিনেমা দেখার জন্য একসময় জনপ্রিয় প্রযুক্তি ভিসিআর এখন জাদুঘরের দর্শনীয় জিনিস। সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি পেরিয়ে বিশ্ব এখন এইচডি ব্লু-রের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। ডিস্কের প্রতিই এখন মানুষের আকর্ষণ অনেক কম। ডিজিটাল ফরম্যাটের সব ভিডিও এখন হাতের মুঠোয়। সেখানে আর ভিসিআরের কোনো জায়গা নেই।
কয়েন টেলিফোন বক্স: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় ছিল কয়েন টেলিফোন। এগুলো মূলত আউটগোয়িং। কল করতে ২৫ পয়সার চারটি অথবা ৫০ পয়সার দুটি কয়েন প্রয়োজন পড়ত। কয়েন ওপরের দিকে এক জায়গা দিয়ে ঢোকানো হতো। ৫০ পয়সার এক কয়েনে ৩ মিনিটের মতো কথা বলা যেত। স্মার্টফোনের দাপটে এটিও হারিয়ে গেছে চিরতরে।
ফ্লপি ডিস্ক: আশি ও নব্বইয়ের দশকে তথ্য জমা রাখতে এর কোনো বিকল্প ছিল না। ভিন্ন ভিন্ন আকারে ভিন্ন ভিন্ন ধারণক্ষমতার ফ্লপি ডিস্কের প্রচলন ছিল। এটি একধরনের হালকা ও বহনযোগ্য ডেটা সংরক্ষণ ডিভাইস, যা একটি প্লাস্টিকের আবরণের ভেতর থাকে। ফ্লপি ডিস্কে ডেটা সংরক্ষণ এবং তা ব্যবহার করতে হলে ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ প্রয়োজন হতো। সফটওয়্যার বা ডেটা ট্রান্সফার, তথ্যের ব্যাক-আপ তৈরি করা এবং কোনো তথ্য সংরক্ষণের জন্য ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হতো। হার্ডডিস্ক সহজলভ্য হওয়ার আগে ফ্লপি ডিস্কের স্পেস দিয়ে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম চালানো হতো। ডেটা ট্রান্সফারের সহজ মাধ্যম হিসেবে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এর জনপ্রিয়তা। বর্তমানে তথ্য পারাপার আরও সহজ হয়েছে। আর তাই জায়গা ছেড়ে দিতে হচ্ছে পথপ্রদর্শক ফ্লপি ডিস্ককে!
টেলিগ্রাম যন্ত্র: একসময়ের বহুল ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় ছিল এটি। টরেটক্কা যন্ত্র হিসেবে এর সুনাম ছিল। মূলত টেলিগ্রামের মাধ্যমে প্রতীকায়িত বার্তা পাঠানো হতো। ১৯১ বছরের পুরোনো টেলিগ্রামের যুগ প্রায় শেষ হয়েছে।
প্রতিদিনই কোনো না কোনো গ্যাজেটের সঙ্গে পরিচয় হচ্ছে মানুষের। সেই সব গ্যাজেট দখল করে নিচ্ছে জনজীবনের নানান ক্ষেত্র। সেগুলো কখনো কখনো গতিময় করছে যাপন, কখনো সহজতর করছে নিত্যদিনের কাজ। তেমনি অনেক গ্যাজেট হারিয়ে গেছে সময়ের নিয়মে। অথচ একটা সময় সেগুলো মানুষের জীবনে যোগ করেছিল নতুন মাত্রা।
এমপি থ্রি প্লেয়ার: নব্বইয়ের দশকে সংগীতপ্রেমী প্রায় সবাই ওয়াকম্যান যুগ শেষ করে এমপি থ্রি প্লেয়ারে মাতোয়ারা হয়েছিল। কম্পিউটার বাদে অসংখ্য গান শোনার আরেকটি মাধ্যম ছিল এমপি থ্রি প্লেয়ার। সীমিত স্টোরেজে শুধু পছন্দের গানগুলোই রাখা যেত। এখন এমপি থ্রি প্লেয়ার কিংবা আইপড বাজার থেকে প্রায় উঠেই গেছে। শখের বশে কেউ আইপড ব্যবহার করে থাকলেও সংখ্যা খুব কম।
ডিজিটাল ক্যামেরা: ডিএসএলআরের দাপটে পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ডিজিটাল ক্যামেরার কদরও এখন তলানির দিকে। এখন একটি ভালো মানের স্মার্টফোনেই ফ্ল্যাশযুক্ত ডুয়েল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ থাকে। তাই আলাদাভাবে ডিজিটাল ক্যামেরা বহন করার যুগ অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।
ভয়েস রেকর্ডার: একসময় সাংবাদিকতার বড় অনুষঙ্গ ছিল এ গ্যাজেট। প্রায় সব সাংবাদিকই ব্যবহার করতেন কোনো না কোনো টেপ রেকর্ডার। কারও ইন্টারভিউ রেকর্ড করে পরে শুনে শুনে তা লেখার জন্য টেপ রেকর্ডারের বিকল্প ছিল না। বর্তমানে স্মার্টফোনে শুধু অডিও রেকর্ড করাই নয়, সেগুলো এডিটও করা যায়। প্রয়োজন হলে অডিও ফাইলগুলো স্মার্টফোনের মাধ্যমেই অনলাইন স্টোরেজে জমা করা যায়। ফলে আয়ওয়া কিংবা আইরিভারের মতো জনপ্রিয় ভয়েস রেকর্ডার এখন জাদুঘরের জিনিস হয়ে গেছে।
অ্যালার্ম ক্লক: সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে বা ঘুমকাতুরে মানুষের সঠিক সময়ে ঘুম ভাঙাতে একসময় অ্যালার্ম ক্লকে সময় নির্ধারণ করা হতো। ঘুম থেকে উঠতে এখনো অ্যালার্ম শোনার প্রয়োজন হয়। কিন্তু এর জন্য আর আলাদা অ্যালার্ম ক্লক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। ঘুমানোর আগে স্মার্টফোনে সময় নির্ধারণ করেই এখন অ্যালার্ম ক্লকের প্রয়োজনীয়তা মেটানো যায়।
উইন্ডোজ মোবাইল ফোন: বাজারে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ মোবাইল ফোন আসতেই রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছিল। সেই সময় উইন্ডে়াজের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল ব্ল্যাকবেরি। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এসে যাওয়ায় ক্রমেই পিছিয়ে পড়তে থাকে উইন্ডোজ ফোন। নকিয়ার সঙ্গে লুমিয়া বের করে ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্টা করলেও আখেরে তেমন কোনো লাভ হয়নি। ফলে আইফোন আর অ্যান্ড্রয়েডের কাছে হার মানতে বাধ্য হয়েছে উইন্ডোজ মোবাইল ফোন।
রেডিও: এফএম রেডিও শোনার জন্য এখন স্মার্টফোনই যথেষ্ট। আলাদাভাবে বিশাল আকারের রেডিও সেট বহন করার দিন অনেক আগেই ফুরিয়ে গেছে। তবে ইদানীং অ্যান্টিক হিসেবে গ্রামোফোনের মতো রেডিও সেটেরও কদর বাড়তে শুরু করেছে। তাই বাসাবাড়ি থেকে রেডিও সেট হারিয়ে গেলেও বাজার থেকে তা বিলুপ্ত হয়ে যায়নি।
ভিডিও গেম: নব্বইয়ের দশকের মানুষদের শৈশবজুড়ে ছিল ভিডিও গেমের দোকান। কিশোরদের দিন-রাতের নেশা ধরানো আড্ডা ছিল সেই সব ভিডিও গেমের দোকানে। নানান ধরনের গেমে জমজমাট ছিল দোকানগুলো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গেম ছড়িয়েছে মোবাইলে, কম্পিউটারে। মানুষের হাতে হাতে মোবাইল আর পিসিতে অনলাইন গেমিংয়ের দাপটে এখন ভিডিও গেমের দোকান খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
ভিসিআর: সিনেমা দেখার জন্য একসময় জনপ্রিয় প্রযুক্তি ভিসিআর এখন জাদুঘরের দর্শনীয় জিনিস। সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি পেরিয়ে বিশ্ব এখন এইচডি ব্লু-রের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। ডিস্কের প্রতিই এখন মানুষের আকর্ষণ অনেক কম। ডিজিটাল ফরম্যাটের সব ভিডিও এখন হাতের মুঠোয়। সেখানে আর ভিসিআরের কোনো জায়গা নেই।
কয়েন টেলিফোন বক্স: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় ছিল কয়েন টেলিফোন। এগুলো মূলত আউটগোয়িং। কল করতে ২৫ পয়সার চারটি অথবা ৫০ পয়সার দুটি কয়েন প্রয়োজন পড়ত। কয়েন ওপরের দিকে এক জায়গা দিয়ে ঢোকানো হতো। ৫০ পয়সার এক কয়েনে ৩ মিনিটের মতো কথা বলা যেত। স্মার্টফোনের দাপটে এটিও হারিয়ে গেছে চিরতরে।
ফ্লপি ডিস্ক: আশি ও নব্বইয়ের দশকে তথ্য জমা রাখতে এর কোনো বিকল্প ছিল না। ভিন্ন ভিন্ন আকারে ভিন্ন ভিন্ন ধারণক্ষমতার ফ্লপি ডিস্কের প্রচলন ছিল। এটি একধরনের হালকা ও বহনযোগ্য ডেটা সংরক্ষণ ডিভাইস, যা একটি প্লাস্টিকের আবরণের ভেতর থাকে। ফ্লপি ডিস্কে ডেটা সংরক্ষণ এবং তা ব্যবহার করতে হলে ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ প্রয়োজন হতো। সফটওয়্যার বা ডেটা ট্রান্সফার, তথ্যের ব্যাক-আপ তৈরি করা এবং কোনো তথ্য সংরক্ষণের জন্য ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হতো। হার্ডডিস্ক সহজলভ্য হওয়ার আগে ফ্লপি ডিস্কের স্পেস দিয়ে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম চালানো হতো। ডেটা ট্রান্সফারের সহজ মাধ্যম হিসেবে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এর জনপ্রিয়তা। বর্তমানে তথ্য পারাপার আরও সহজ হয়েছে। আর তাই জায়গা ছেড়ে দিতে হচ্ছে পথপ্রদর্শক ফ্লপি ডিস্ককে!
টেলিগ্রাম যন্ত্র: একসময়ের বহুল ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় ছিল এটি। টরেটক্কা যন্ত্র হিসেবে এর সুনাম ছিল। মূলত টেলিগ্রামের মাধ্যমে প্রতীকায়িত বার্তা পাঠানো হতো। ১৯১ বছরের পুরোনো টেলিগ্রামের যুগ প্রায় শেষ হয়েছে।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১৫ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
১৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
২০ ঘণ্টা আগে