প্রযুক্তি ডেস্ক
২০০৭ থেকে ২০২৪ বিয়োগ করলে উত্তর হয় ১৭। কিন্তু উল্টো করে দেখলে সেটা আঠারোর ঘরে প্রবেশ। সতেরো শেষ হলে আঠারোই হয়। দেশের অন্যতম সেরা প্রযুক্তিপণ্য বিপণন প্রতিষ্ঠান স্টারটেক পদার্পণ করল ১৮ বছরে।
চার উদ্যমী ও প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া, মাজহারুল আলম, মাহাবুব আলম রাকিব ও মোহাম্মদ জাহেদ আলী ভূঁইয়ার নিরলস শ্রমে ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সদ্য আঠারো বছরে পা রাখা প্রতিষ্ঠান স্টার টেক। এই চার তরুণও অন্যান্যদের মতো বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। চাকরিরত অবস্থায় তাঁরা উপলব্ধি করেছিলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে দেশকে আরও ভালোভাবে যুক্ত করতে দরকার প্রযুক্তিগত অবকাঠামোর উন্নতি। সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে প্রতিটি সেক্টরে দরকার নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয় এবং বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান।
সে চিন্তা থেকেই রাজধানীর মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের নবম তলায় মাত্র ১০০ বর্গফুটের একটি দোকান থেকে শুরু হয় স্টার টেক এর পথচলা। তারপর বাকিটা ইতিহাস। তবে এই ইতিহাস তৈরি করা যে সহজ ছিল না, সেটা না বললেও বোঝা যায়। ঘন ঘন লোড শেডিং এমনকি ক্রেতাদের হেঁটে নবম তলায় ওঠার মতো প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে স্টার টেককে। কিন্তু গ্রাহকদের সর্বোত্তম মানের পণ্য ও বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার যে লক্ষ্য ছিল প্রতিষ্ঠাতাদের, তাতে কোনো ছাড় দেননি তাঁরা।
২০০০ থেকে ২০০৫ সালে প্রযুক্তি বাজারে স্থিতিশীল গ্রাহক সেবা ও বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার মতো প্রতিষ্ঠান খুব কম ছিল ঢাকা শহরে। সে কমতি পূরণের চেষ্টা করে ধীরে ধীরে নিজেদের প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছে প্রতিষ্ঠানটি। নিরলস পরিশ্রম ও আপসহীন গ্রাহক সেবার মাধ্যমে স্টার টেক আজ ছড়িয়ে পড়েছে রাজধানীর বাইরে। গাজীপুর, রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও খুলনায় এখন প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ১৯টি আউটলেট। এ ছাড়া শক্তিশালী ই-কমার্স নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয় ও বিক্রয়োত্তর সেবা দিয়ে যাচ্ছে। গ্রাহকদের প্রতি আন্তরিকতা ও সেবার ফলে স্টার টেকের সুনাম ছড়িয়েছে মুখে মুখে।
১৭ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে স্টার টেক আজ প্রায় ৯০০ জনের একটি বিশাল পরিবার। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজার হাজার ক্রেতা ও শুভানুধ্যায়ী।
এই জয়যাত্রাকে আরও বেগবান করার জন্য প্রতিষ্ঠাতাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন মো. সাজেদুর রহমান ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁদের বিচক্ষণতা ও সক্ষম নেতৃত্ব স্টার টেককে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
কোভিড পরবর্তী সময় প্রযুক্তি জগতে এনেছে বিশাল পরিবর্তন। এ সময় অনলাইন সার্ভিসের যে ব্যাপকতা শুরু হয়, স্টার টেক সেটিকে কাজে লাগিয়ে সমৃদ্ধ করেছে নিজেদের ও ক্রেতাদের। এখন প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ ভিজিটর থাকা। এই বিশাল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে স্টার টেকের জনপ্রিয়তা। শুধু ওয়েবসাইট নয়। স্টার টেক দেশজুড়ে সহজে প্রযুক্তি সেবা দিতে এনেছে ১৬৭৯৩ শর্ট কোডটি। এখানে ফোন করলেই পাওয়া যাবে তাদের প্রযুক্তি পণ্য সম্পর্কিত তথ্য, সেবা কিংবা কেনার সুযোগ। এ ছাড়া তাদের রয়েছে নিজস্ব মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।
প্রায় শুরুর দিকে, ২০০৯ সালে স্টার টেক তাদের করপোরেট শাখার কাজ শুরু করে। বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, মেট্রোরেলের স্বয়ংক্রিয় ভাড়া সংগ্রহ (এএফসি) সিস্টেমের প্যাসেঞ্জার স্ক্রিন ডোরের সার্ভার ও হার্ডওয়্যার সহায়তা প্রদানের মতো বড় বড় প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আছে তাদের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ডিস্ট্রিবিউশন হাব। ২০২২ সালে স্টার টেক লিমিটেড আইএসও ৯০০১:২০১৫ সনদ পাওয়া প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
স্টার টেকের উত্থানে গ্রাহকদের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন এর প্রতিষ্ঠাতারা। গেমিং কমিউনিটি, প্রযুক্তিপ্রেমীদের সঙ্গে মেলবন্ধন, তা প্রতিষ্ঠানটিকে বহুদূর এগিয়ে দিয়েছে। গত ১৭ বছরে স্টার টেক ক্রেতাদের সর্বোৎকৃষ্ট সেলস ও সার্ভিস দিয়ে আস্থা তৈরি করেছে। তাদের ISO সনদ, ১৯টি আউটলেট, করপোরেট বিভাগ এবং একটি বিশাল ও শক্তিশালী বিতরণ চেইন সেই আস্থার ভিত্তি হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
২০০৭ থেকে ২০২৪ বিয়োগ করলে উত্তর হয় ১৭। কিন্তু উল্টো করে দেখলে সেটা আঠারোর ঘরে প্রবেশ। সতেরো শেষ হলে আঠারোই হয়। দেশের অন্যতম সেরা প্রযুক্তিপণ্য বিপণন প্রতিষ্ঠান স্টারটেক পদার্পণ করল ১৮ বছরে।
চার উদ্যমী ও প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ মো. রাশেদ আলী ভূঁইয়া, মাজহারুল আলম, মাহাবুব আলম রাকিব ও মোহাম্মদ জাহেদ আলী ভূঁইয়ার নিরলস শ্রমে ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সদ্য আঠারো বছরে পা রাখা প্রতিষ্ঠান স্টার টেক। এই চার তরুণও অন্যান্যদের মতো বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। চাকরিরত অবস্থায় তাঁরা উপলব্ধি করেছিলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে দেশকে আরও ভালোভাবে যুক্ত করতে দরকার প্রযুক্তিগত অবকাঠামোর উন্নতি। সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে প্রতিটি সেক্টরে দরকার নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয় এবং বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান।
সে চিন্তা থেকেই রাজধানীর মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের নবম তলায় মাত্র ১০০ বর্গফুটের একটি দোকান থেকে শুরু হয় স্টার টেক এর পথচলা। তারপর বাকিটা ইতিহাস। তবে এই ইতিহাস তৈরি করা যে সহজ ছিল না, সেটা না বললেও বোঝা যায়। ঘন ঘন লোড শেডিং এমনকি ক্রেতাদের হেঁটে নবম তলায় ওঠার মতো প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে স্টার টেককে। কিন্তু গ্রাহকদের সর্বোত্তম মানের পণ্য ও বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার যে লক্ষ্য ছিল প্রতিষ্ঠাতাদের, তাতে কোনো ছাড় দেননি তাঁরা।
২০০০ থেকে ২০০৫ সালে প্রযুক্তি বাজারে স্থিতিশীল গ্রাহক সেবা ও বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার মতো প্রতিষ্ঠান খুব কম ছিল ঢাকা শহরে। সে কমতি পূরণের চেষ্টা করে ধীরে ধীরে নিজেদের প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছে প্রতিষ্ঠানটি। নিরলস পরিশ্রম ও আপসহীন গ্রাহক সেবার মাধ্যমে স্টার টেক আজ ছড়িয়ে পড়েছে রাজধানীর বাইরে। গাজীপুর, রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও খুলনায় এখন প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ১৯টি আউটলেট। এ ছাড়া শক্তিশালী ই-কমার্স নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয় ও বিক্রয়োত্তর সেবা দিয়ে যাচ্ছে। গ্রাহকদের প্রতি আন্তরিকতা ও সেবার ফলে স্টার টেকের সুনাম ছড়িয়েছে মুখে মুখে।
১৭ বছর নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে স্টার টেক আজ প্রায় ৯০০ জনের একটি বিশাল পরিবার। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজার হাজার ক্রেতা ও শুভানুধ্যায়ী।
এই জয়যাত্রাকে আরও বেগবান করার জন্য প্রতিষ্ঠাতাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন মো. সাজেদুর রহমান ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁদের বিচক্ষণতা ও সক্ষম নেতৃত্ব স্টার টেককে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
কোভিড পরবর্তী সময় প্রযুক্তি জগতে এনেছে বিশাল পরিবর্তন। এ সময় অনলাইন সার্ভিসের যে ব্যাপকতা শুরু হয়, স্টার টেক সেটিকে কাজে লাগিয়ে সমৃদ্ধ করেছে নিজেদের ও ক্রেতাদের। এখন প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ ভিজিটর থাকা। এই বিশাল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে স্টার টেকের জনপ্রিয়তা। শুধু ওয়েবসাইট নয়। স্টার টেক দেশজুড়ে সহজে প্রযুক্তি সেবা দিতে এনেছে ১৬৭৯৩ শর্ট কোডটি। এখানে ফোন করলেই পাওয়া যাবে তাদের প্রযুক্তি পণ্য সম্পর্কিত তথ্য, সেবা কিংবা কেনার সুযোগ। এ ছাড়া তাদের রয়েছে নিজস্ব মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।
প্রায় শুরুর দিকে, ২০০৯ সালে স্টার টেক তাদের করপোরেট শাখার কাজ শুরু করে। বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, মেট্রোরেলের স্বয়ংক্রিয় ভাড়া সংগ্রহ (এএফসি) সিস্টেমের প্যাসেঞ্জার স্ক্রিন ডোরের সার্ভার ও হার্ডওয়্যার সহায়তা প্রদানের মতো বড় বড় প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আছে তাদের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ডিস্ট্রিবিউশন হাব। ২০২২ সালে স্টার টেক লিমিটেড আইএসও ৯০০১:২০১৫ সনদ পাওয়া প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
স্টার টেকের উত্থানে গ্রাহকদের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন এর প্রতিষ্ঠাতারা। গেমিং কমিউনিটি, প্রযুক্তিপ্রেমীদের সঙ্গে মেলবন্ধন, তা প্রতিষ্ঠানটিকে বহুদূর এগিয়ে দিয়েছে। গত ১৭ বছরে স্টার টেক ক্রেতাদের সর্বোৎকৃষ্ট সেলস ও সার্ভিস দিয়ে আস্থা তৈরি করেছে। তাদের ISO সনদ, ১৯টি আউটলেট, করপোরেট বিভাগ এবং একটি বিশাল ও শক্তিশালী বিতরণ চেইন সেই আস্থার ভিত্তি হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১৫ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
১৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
২০ ঘণ্টা আগে