অনলাইন ডেস্ক
সরকারি ডিভাইসে টেলিগ্রামের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে ইউক্রেন। সামরিক ও সরকারি কর্মীদের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা খাত এবং গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর কর্মীদের জন্য এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কাউন্সিল (আরএনবিও) জানায়, রাশিয়ার সৃষ্ট হুমকি কমানোর জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মূলত ২০২২ সালে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করে।
গত শুক্রবার আরএনবিও আরও বলে, সাইবার হামলা, ফিশিং, ক্ষতিকর সফটওয়্যার বিতরণ, ব্যবহারকারীর অবস্থান নির্ধারণ এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সমন্বয় করার জন্য সক্রিয়ভাবে টেলিগ্রাম ব্যবহার করছে শত্রুরা।
ইউক্রেনের শীর্ষ তথ্য নিরাপত্তা কর্মকর্তা, সামরিক বাহিনী ও আইনপ্রণেতাদের একটি বৈঠকে সরকারি ডিভাইসে টেলিগ্রাম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় দেশের সরকারি কর্মী এবং সামরিক বাহিনী ব্যাপকভাবে টেলিগ্রাম ব্যবহার করে।
এদিকে ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দাপ্রধান কিরিলো বুদানোভ বলেন, রাশিয়ার বিশেষ পরিষেবাগুলো টেলিগ্রামের ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত বার্তা, এমনকি মুছে ফেলা বার্তাগুলোও অ্যাকসেস করার সক্ষমতা রাখে।
বুদানোভ আরও বলেন, ‘আমি সব সময় বাকস্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম এবং এখনো আছি। তবে টেলিগ্রামের বিষয়টি বাকস্বাধীনতার নয়, এটি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়।’
আরএনবিও জানিয়েছে, যেসব কর্মকর্তার জন্য টেলিগ্রামের ব্যবহার তাদের কাজের অংশ, তারা নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবেন।
অন্যদিকে আরএনবিওর তথ্য বিকৃতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রের প্রধান আন্দ্রেই কোভালেনকো উল্লেখ করেছেন, এই নিষেধাজ্ঞা কেবল সরকারি যন্ত্রপাতিতে প্রযোজ্য, ব্যক্তিগত স্মার্টফোনে নয়।
তিনি আরও বলেন, সরকারি কর্মকর্তা এবং সামরিক কর্মীরা তাঁদের অফিশিয়াল টেলিগ্রাম পেজ পরিচালনা ও আপডেট করতে পারবেন।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) এক জরিপে দেখা গেছে, ইউক্রেনে খবর জানার মাধ্যম হিসেবে শীর্ষ সামাজিক প্ল্যাটফরম ছিল টেলিগ্রাম, যেখানে ৭২ শতাংশ ইউক্রেনের নাগরিক এটি ব্যবহার করছে।
রাশিয়ার নাগরিক পাভেল দুরভ ও তাঁর ভাই মিলে ২০১৩ সালে টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠা করেন। টেলিগ্রামে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন ফিচার থাকায় এটি বেশ জনপ্রিয় একটি অ্যাপ।
সে সময় প্ল্যাটফরমটিতে রাশিয়াবিরোধী সম্প্রদায়গুলোর অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার চাপ দেওয়া হচ্ছিল। সরকারি নির্দেশনা মানতে অস্বীকার করে ২০১৪ সালে রাশিয়া ছেড়ে চলে যান দুরভ।
দুরভ একজন ফরাসি নাগরিকও। গত মাসে ফ্রান্সে উত্তরাঞ্চলীয় একটি বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি। টেলিগ্রাম অ্যাপ সম্পর্কিত একটি অপরাধে জড়িত থাকার ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানা যায়।
বাকস্বাধীনতা, দায়বদ্ধতা এবং প্ল্যাটফরমগুলো কীভাবে কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে, তা নিয়ে বিতর্ককে উসকানি দিয়েছে তার মামলা। জুলাই মাসে দুরভ দাবি করেন, টেলিগ্রামে মাসিক ৯ কোটি ৫০ লাখ সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে।
সরকারি ডিভাইসে টেলিগ্রামের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে ইউক্রেন। সামরিক ও সরকারি কর্মীদের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা খাত এবং গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর কর্মীদের জন্য এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কাউন্সিল (আরএনবিও) জানায়, রাশিয়ার সৃষ্ট হুমকি কমানোর জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মূলত ২০২২ সালে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করে।
গত শুক্রবার আরএনবিও আরও বলে, সাইবার হামলা, ফিশিং, ক্ষতিকর সফটওয়্যার বিতরণ, ব্যবহারকারীর অবস্থান নির্ধারণ এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সমন্বয় করার জন্য সক্রিয়ভাবে টেলিগ্রাম ব্যবহার করছে শত্রুরা।
ইউক্রেনের শীর্ষ তথ্য নিরাপত্তা কর্মকর্তা, সামরিক বাহিনী ও আইনপ্রণেতাদের একটি বৈঠকে সরকারি ডিভাইসে টেলিগ্রাম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় দেশের সরকারি কর্মী এবং সামরিক বাহিনী ব্যাপকভাবে টেলিগ্রাম ব্যবহার করে।
এদিকে ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দাপ্রধান কিরিলো বুদানোভ বলেন, রাশিয়ার বিশেষ পরিষেবাগুলো টেলিগ্রামের ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত বার্তা, এমনকি মুছে ফেলা বার্তাগুলোও অ্যাকসেস করার সক্ষমতা রাখে।
বুদানোভ আরও বলেন, ‘আমি সব সময় বাকস্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম এবং এখনো আছি। তবে টেলিগ্রামের বিষয়টি বাকস্বাধীনতার নয়, এটি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়।’
আরএনবিও জানিয়েছে, যেসব কর্মকর্তার জন্য টেলিগ্রামের ব্যবহার তাদের কাজের অংশ, তারা নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবেন।
অন্যদিকে আরএনবিওর তথ্য বিকৃতির বিরুদ্ধে কেন্দ্রের প্রধান আন্দ্রেই কোভালেনকো উল্লেখ করেছেন, এই নিষেধাজ্ঞা কেবল সরকারি যন্ত্রপাতিতে প্রযোজ্য, ব্যক্তিগত স্মার্টফোনে নয়।
তিনি আরও বলেন, সরকারি কর্মকর্তা এবং সামরিক কর্মীরা তাঁদের অফিশিয়াল টেলিগ্রাম পেজ পরিচালনা ও আপডেট করতে পারবেন।
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) এক জরিপে দেখা গেছে, ইউক্রেনে খবর জানার মাধ্যম হিসেবে শীর্ষ সামাজিক প্ল্যাটফরম ছিল টেলিগ্রাম, যেখানে ৭২ শতাংশ ইউক্রেনের নাগরিক এটি ব্যবহার করছে।
রাশিয়ার নাগরিক পাভেল দুরভ ও তাঁর ভাই মিলে ২০১৩ সালে টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠা করেন। টেলিগ্রামে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন ফিচার থাকায় এটি বেশ জনপ্রিয় একটি অ্যাপ।
সে সময় প্ল্যাটফরমটিতে রাশিয়াবিরোধী সম্প্রদায়গুলোর অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার চাপ দেওয়া হচ্ছিল। সরকারি নির্দেশনা মানতে অস্বীকার করে ২০১৪ সালে রাশিয়া ছেড়ে চলে যান দুরভ।
দুরভ একজন ফরাসি নাগরিকও। গত মাসে ফ্রান্সে উত্তরাঞ্চলীয় একটি বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি। টেলিগ্রাম অ্যাপ সম্পর্কিত একটি অপরাধে জড়িত থাকার ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানা যায়।
বাকস্বাধীনতা, দায়বদ্ধতা এবং প্ল্যাটফরমগুলো কীভাবে কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে, তা নিয়ে বিতর্ককে উসকানি দিয়েছে তার মামলা। জুলাই মাসে দুরভ দাবি করেন, টেলিগ্রামে মাসিক ৯ কোটি ৫০ লাখ সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
৭ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১২ ঘণ্টা আগে