প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ থেকে টিম এটলাসের ১২ সদস্যের দলটি ২২ জুলাই ভারতের উদ্দেশে যাত্রা করে। টিম এটলাস মূলত ইনোভেশন বা উদ্ভাবন ইভেন্টে অংশ নেয়। সেখানে তারা দুটি রোবট উপস্থাপন করে। এর একটি হলো রোবট ডিফেন্ডার, এটি ফায়ার ফাইটিং রোবট; অন্যটি এটলাস স্পার্ক, যেটি মাইনিংসহ ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় মানুষের পরিবর্তে কাজ করতে পারবে। এই দুটি রোবট উপস্থাপন করে টিম এটলাস ইনোভেশন ইভেন্টে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে পুরস্কার হিসেবে ২৫ হাজার রুপি জিতে নেয়। পুরো দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সানি জুবায়ের।
দলের অন্য সদস্যরা হলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস ফাবিন, আলভি সাকিব অরিন, সাকিবুল আহসান তেহাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিহাব আহমেদ অনন্ত, আহ্ছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাইমেনুল ইসলাম, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. রাকিবুল হাসান নিশাত, সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মো. মুহাইমিন উল ইসলাম মাহি, বিএএফ শাহীন কলেজের তানজীর আরাফাত নির্ঝর, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের মো. মারুফ মিয়া, মো. আল মাহমুদ আলিফ, ফয়জুর রহমান এবং আইডিয়াল স্কুল ও কলেজের নাজিফ আহিয়ান।
ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে রোবটের মূল কাজ ছিল প্রতিটি কাজ করে দেখানো। টিম এটলাস এটি সফলভাবে করতে সক্ষম হয়।
ল্যাব থেকে প্রতিযোগিতায়
টিম এটলাসের রোবোটিকস ল্যাবে দলের সব সদস্য মিলে সম্পূর্ণ রোবট তৈরি করেন। রোবট তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রথমে আইডিয়া নির্বাচন এবং তার ওপর গবেষণা করে সব ধরনের তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সর্বাধিক কর্মক্ষম রোবট বানানোর কাজ করেন তাঁরা। তারপর মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন ট্রেনিং ও ট্রায়ালের মাধ্যমে রোবটের কর্মক্ষমতা পুনরায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। সবশেষে চূড়ান্ত কাজের ভিডিও ধারণ করে সেগুলো প্রতিযোগিতার আয়োজকদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে প্রতিযোগিতায় মূল রোবট ও তাদের কার্যক্রম প্রদর্শন করেন তাঁরা।
প্রতিযোগিতায় মজার অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে টিম এটলাসের সদস্য শিহাব আহমেদ অনন্ত জানান, মজার অভিজ্ঞতা থেকেও বড় বিষয়, প্রতিযোগিতাটি ছিল তাঁদের কাছে অনেক চ্যালেঞ্জিং। বিভিন্ন দেশ থেকে মেধাবী শিক্ষার্থীরা সেখানে অংশ নিয়েছিলেন।প্রতিযোগিতায় এমনও অনেক দল ছিল যাদের সদস্যরা ছিলেন বয়সে তাদের চেয়ে বড় এবং অভিজ্ঞতা, গবেষণা ও আইডিয়া ছিল দারুণ।অনন্ত বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেক আতঙ্কিত ছিলাম। কিন্তু পরিশেষে আমাদের প্রজেক্ট বিচারকদের সামনে প্রদর্শন করতে সক্ষম হই। তাঁদের প্রকল্পটি বোঝাতে সক্ষম হই। যে কারণে মার্কিংয়ে অন্যদের তুলনায় আমরা অনেক এগিয়ে ছিলাম। এ ছাড়া নানান দেশের অনেক রোবোটিকস টিম দেখে ভালো লেগেছে।’
আগুন নেভাবে ডিফেন্ডার রোবট
ডিফেন্ডার রোবটটি অগ্নিকাণ্ডে সরাসরি উদ্ধারকাজ চালাতে পারবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও উচ্চ আরসি কন্ট্রোল প্রযুক্তিতে বানানো এই রোবট আগুন লেগে যাওয়া স্থাপনার ভেতরে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। বিভিন্ন সেন্সর, ছবি প্রক্রিয়াকরণ টুল দিয়ে প্রয়োজনীয় সব সিদ্ধান্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রহণ করতে পারবে ডিফেন্ডার নামের এই রোবট। টিম এটলাসের সদস্যরা জানান, দেশে অগ্নিকাণ্ডের ভয়াবহতা আগের চেয়ে বেড়েছে। বিশ্বের অনেক দেশ অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বয়ংক্রিয় বিভিন্ন সিস্টেম ব্যবহার করছে।
সে ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম রোবট বানাতে পারলে অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে আরও কার্যকর প্রভাব রাখা যাবে। ফলে বেঁচে যাবে জীবন ও সম্পদ। আগুন লাগার পর সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে বিষয়টি, তা হলো আগুনের উৎস খুঁজে বের করা এবং সেখানকার আগুন যথাসম্ভব দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা। ডিফেন্ডার রোবটটিতে অপারেশন মিশনগুলো সেভাবেই সাজানো হয়েছে। এটি প্রথমে অগ্নিকাণ্ডের প্রধান উৎস খুঁজে বের করবে। এর পরে ছড়িয়ে পড়া আগুনের তীব্রতা অনুযায়ী আগুন নেভানোর কাজ করবে। সেই সঙ্গে অগ্নিকাণ্ডে আটকে পড়া মানুষদের বিভিন্ন সেবা দিতে পারবে।
মাটি খুঁড়বে এটলাস স্পার্ক
এটলাস স্পার্ক একটি মাল্টিটাস্কিং রোবট। এটি যেকোনো ধরনের মাইনিংসহ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হবে।যেকোনো অনুকূল পরিবেশ মোকাবিলা করার মতো সক্ষমতা রোবটটির রয়েছে। এটলাস স্পার্ক শুধু মানুষের নিয়ন্ত্রণেই নয়, বরং এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে পরিবেশ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ ও সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
পুরস্কার জেতায় দারুণ উজ্জীবিত টিম এটলাস। প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন আইডিয়া সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে তাদের। সেসবের আলোকে এখন তারা নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছে। বাংলাদেশের রোবোটিকস এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে কাজ করা ও রোবোটিক চর্চাকে দেশের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া তাদের স্বপ্ন। টিম এটলাসের দলনেতা সানি জুবায়ের বলেন, ‘ভবিষ্যতে রোবোটিকস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমাদের কার্যক্রম মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেব বলে আশা রাখছি। নিজের দেশকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরার মাধ্যমে রোবোটিকসের বাংলাদেশকে আরও অনেক দূর নিয়ে যেতে কাজ করছে টিম এটলাস।’
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ থেকে টিম এটলাসের ১২ সদস্যের দলটি ২২ জুলাই ভারতের উদ্দেশে যাত্রা করে। টিম এটলাস মূলত ইনোভেশন বা উদ্ভাবন ইভেন্টে অংশ নেয়। সেখানে তারা দুটি রোবট উপস্থাপন করে। এর একটি হলো রোবট ডিফেন্ডার, এটি ফায়ার ফাইটিং রোবট; অন্যটি এটলাস স্পার্ক, যেটি মাইনিংসহ ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় মানুষের পরিবর্তে কাজ করতে পারবে। এই দুটি রোবট উপস্থাপন করে টিম এটলাস ইনোভেশন ইভেন্টে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে পুরস্কার হিসেবে ২৫ হাজার রুপি জিতে নেয়। পুরো দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সানি জুবায়ের।
দলের অন্য সদস্যরা হলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস ফাবিন, আলভি সাকিব অরিন, সাকিবুল আহসান তেহাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিহাব আহমেদ অনন্ত, আহ্ছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাইমেনুল ইসলাম, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. রাকিবুল হাসান নিশাত, সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মো. মুহাইমিন উল ইসলাম মাহি, বিএএফ শাহীন কলেজের তানজীর আরাফাত নির্ঝর, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের মো. মারুফ মিয়া, মো. আল মাহমুদ আলিফ, ফয়জুর রহমান এবং আইডিয়াল স্কুল ও কলেজের নাজিফ আহিয়ান।
ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে রোবটের মূল কাজ ছিল প্রতিটি কাজ করে দেখানো। টিম এটলাস এটি সফলভাবে করতে সক্ষম হয়।
ল্যাব থেকে প্রতিযোগিতায়
টিম এটলাসের রোবোটিকস ল্যাবে দলের সব সদস্য মিলে সম্পূর্ণ রোবট তৈরি করেন। রোবট তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রথমে আইডিয়া নির্বাচন এবং তার ওপর গবেষণা করে সব ধরনের তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সর্বাধিক কর্মক্ষম রোবট বানানোর কাজ করেন তাঁরা। তারপর মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন ট্রেনিং ও ট্রায়ালের মাধ্যমে রোবটের কর্মক্ষমতা পুনরায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। সবশেষে চূড়ান্ত কাজের ভিডিও ধারণ করে সেগুলো প্রতিযোগিতার আয়োজকদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে প্রতিযোগিতায় মূল রোবট ও তাদের কার্যক্রম প্রদর্শন করেন তাঁরা।
প্রতিযোগিতায় মজার অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে টিম এটলাসের সদস্য শিহাব আহমেদ অনন্ত জানান, মজার অভিজ্ঞতা থেকেও বড় বিষয়, প্রতিযোগিতাটি ছিল তাঁদের কাছে অনেক চ্যালেঞ্জিং। বিভিন্ন দেশ থেকে মেধাবী শিক্ষার্থীরা সেখানে অংশ নিয়েছিলেন।প্রতিযোগিতায় এমনও অনেক দল ছিল যাদের সদস্যরা ছিলেন বয়সে তাদের চেয়ে বড় এবং অভিজ্ঞতা, গবেষণা ও আইডিয়া ছিল দারুণ।অনন্ত বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেক আতঙ্কিত ছিলাম। কিন্তু পরিশেষে আমাদের প্রজেক্ট বিচারকদের সামনে প্রদর্শন করতে সক্ষম হই। তাঁদের প্রকল্পটি বোঝাতে সক্ষম হই। যে কারণে মার্কিংয়ে অন্যদের তুলনায় আমরা অনেক এগিয়ে ছিলাম। এ ছাড়া নানান দেশের অনেক রোবোটিকস টিম দেখে ভালো লেগেছে।’
আগুন নেভাবে ডিফেন্ডার রোবট
ডিফেন্ডার রোবটটি অগ্নিকাণ্ডে সরাসরি উদ্ধারকাজ চালাতে পারবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও উচ্চ আরসি কন্ট্রোল প্রযুক্তিতে বানানো এই রোবট আগুন লেগে যাওয়া স্থাপনার ভেতরে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে সক্ষম। বিভিন্ন সেন্সর, ছবি প্রক্রিয়াকরণ টুল দিয়ে প্রয়োজনীয় সব সিদ্ধান্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রহণ করতে পারবে ডিফেন্ডার নামের এই রোবট। টিম এটলাসের সদস্যরা জানান, দেশে অগ্নিকাণ্ডের ভয়াবহতা আগের চেয়ে বেড়েছে। বিশ্বের অনেক দেশ অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বয়ংক্রিয় বিভিন্ন সিস্টেম ব্যবহার করছে।
সে ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম রোবট বানাতে পারলে অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে আরও কার্যকর প্রভাব রাখা যাবে। ফলে বেঁচে যাবে জীবন ও সম্পদ। আগুন লাগার পর সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে বিষয়টি, তা হলো আগুনের উৎস খুঁজে বের করা এবং সেখানকার আগুন যথাসম্ভব দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা। ডিফেন্ডার রোবটটিতে অপারেশন মিশনগুলো সেভাবেই সাজানো হয়েছে। এটি প্রথমে অগ্নিকাণ্ডের প্রধান উৎস খুঁজে বের করবে। এর পরে ছড়িয়ে পড়া আগুনের তীব্রতা অনুযায়ী আগুন নেভানোর কাজ করবে। সেই সঙ্গে অগ্নিকাণ্ডে আটকে পড়া মানুষদের বিভিন্ন সেবা দিতে পারবে।
মাটি খুঁড়বে এটলাস স্পার্ক
এটলাস স্পার্ক একটি মাল্টিটাস্কিং রোবট। এটি যেকোনো ধরনের মাইনিংসহ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হবে।যেকোনো অনুকূল পরিবেশ মোকাবিলা করার মতো সক্ষমতা রোবটটির রয়েছে। এটলাস স্পার্ক শুধু মানুষের নিয়ন্ত্রণেই নয়, বরং এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে পরিবেশ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ ও সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
পুরস্কার জেতায় দারুণ উজ্জীবিত টিম এটলাস। প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন আইডিয়া সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে তাদের। সেসবের আলোকে এখন তারা নিজেদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছে। বাংলাদেশের রোবোটিকস এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে কাজ করা ও রোবোটিক চর্চাকে দেশের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া তাদের স্বপ্ন। টিম এটলাসের দলনেতা সানি জুবায়ের বলেন, ‘ভবিষ্যতে রোবোটিকস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমাদের কার্যক্রম মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেব বলে আশা রাখছি। নিজের দেশকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরার মাধ্যমে রোবোটিকসের বাংলাদেশকে আরও অনেক দূর নিয়ে যেতে কাজ করছে টিম এটলাস।’
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৬ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১৮ ঘণ্টা আগে