আনিকা জীনাত
প্রেমের গল্প নিয়ে রোমান্টিক সিনেমা ১০০ বছর আগেও তৈরি হতো, এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। হৃদয়ে নাড়া দেওয়ার মতো গান এখনকার তারুণ্যও গায়। প্রেমিক–প্রেমিকাকে নিয়ে কবিতা লেখার ইচ্ছা তাদের মধ্যেও প্রবল। শুধু মাধ্যমটা বদলেছে। ডাকবাক্সগুলো খালি পড়ে আছে। আর এই মেটাভার্সের যুগে ইনবক্সে জমা হচ্ছে লাল রঙের লাভ রি-অ্যাক্ট। ভালোবাসা এখন হুড়মুড় করে ঢুকে পড়ছে ইনবক্সে। আর টিং টং শব্দে দ্যোতনা তৈরি হচ্ছে হৃদয়ে। তাতে হৃদয়ে যে চাপ পড়ছে না, তা নয়। তবে ভালোবাসা বা প্রেমের সম্পর্কের মতো বিষয়গুলো যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির কারণে যতটা সহজ হয়েছে, ততটাই নড়বড়ে হয়ে গেছে চাপের খুঁটি।
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে প্রেম ও ভালোবাসা সহজতর হওয়ার একটা সম্পর্ক যে আছে, সে আমরা জানি। একটা সময় ছিল চিঠির যুগ। সে চিঠি পাঠানো হতো বিচিত্র উপায়ে। রাজা বাদশারা পোষা পাখির সাহায্যে চিঠি আদানপ্রদান করতেন। অথবা ঘোড়সওয়ারদের মাধ্যমে। রাষ্ট্রীয় দলিল–দস্তাবেজ বা চিঠিপত্রের সঙ্গে প্রেম ভালোবাসার চিঠি যে ছিল না, তা নয়। বিস্তর ছিল। কিন্তু সাধারণ মানুষ কিসের মাধ্যমে মনের ভাব আদানপ্রদান করত, সেটি কোথাও লেখা নেই। তবে ধারণা করা যায়, মাধ্যম একটা না একটা ছিলই। তারপর ক্রমেই ডাক ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করল। সাধারণ মানুষ লুফে নিল তা। মনের ভাব আদানপ্রদানের জন্য খুলে গেল এক বিরাট দুয়ার। লাল ডাকবাক্স মানেই তখন অনেক এক না–বলা কথার ব্যাংক। ডাক হরকরা বা পোস্টম্যান জায়গা দখল করে নিল পোষা পাখি আর ঘোড়সওয়ারের।
তারপর বিপুল আধুনিকতা নিয়ে এল টেলিফোন ও টেলিগ্রাম। সে বেশ দীর্ঘ সময়। সে সময় অবশ্য সাধারণ মানুষ ডাক ব্যবস্থাতেও অভ্যস্ত ছিল। কারণ টেলিফোন সবার ছিল না। আর টেলিগ্রামের খুব বেশি দরকার হতো না। তারপর এল মেসেঞ্জারের যুগ। তা অল্পদিন স্থায়ী হলো। তারপর এল মোবাইল ফোনের যুগ। প্রায় একই সময়ে এল ফেসবুকের মতো শক্তিশালী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম। মোবাইল ফোনের যুগে প্রেমের ধরনই গেল বদলে। কারণ মোবাইল ফোন একেবারে ব্যক্তিগত ডিভাইস হিসেবে দ্রুতই মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কথা বলা, মেসেজ আদানপ্রদান হলো সহজ। ক্রমে ছবি ও ভিডিও আদানপ্রদানও হয়ে উঠল সহজতর। সে গত দুই দশকের কথা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোও একই সময় শক্তিশালী হয়ে উঠল। যোগ হলো প্রেমে একেবারে ভিন্ন এক মাত্রা। এটি স্বয়ংক্রিয় এবং একই সঙ্গে স্বয়ংসম্পূর্ণও বটে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যতটুকু অধরা থেকে গেছে, সেটা পূরণ করে দেবে মেটাভার্স। সবুর করতে হবে আর কয়েকটা বছর।
একইভাবে জলপথের চেয়ে সড়ক, রেল বা আকাশপথ যতই আধুনিক হয়ে উঠতে লাগল, প্রেমের পালে যেন হাওয়া লাগল তত বেশি। দুটি মানুষের মনের অবস্থার কথা বিবেচনায় রেখেই যেন তৈরি হতে লাগল দ্রুতগামী যানবাহন। এ শহর থেকে সে শহর, এ জনপদ থেকে সে জনপদ কিংবা এ দেশ থেকে সে দেশ মানুষ ছুটতে লাগল প্রিয় মানুষের পিছু পিছু দ্রুততম সময়ে। মুখোমুখি বসিবার, হাতে হাত ধরিবার সে আবেগ একেবারেই অন্যরকম।
এখন অবশ্য এত কিছুর দরকার নেই। মেটাভার্সের যুগ। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সই এখন বলে দিতে পারে অনেক কিছু। অতল সাগরে ডুব দিয়ে এনে দিতে পারে তথ্যের মুক্তো। হ্যাঁ, এখানে একটা বিরাট পরিবর্তন এসে গেছে। বাবা মায়ের চোখ রাঙানির ভয়, সমাজের চোখ ফাঁকি দিয়ে দেখা করার ঝুঁকি—সে সবের বালাই এখন আর নেই। বসে যাও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। তারপর পোক করতে থাকো।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বলে দেবে, যে মানুষটিকে পোক করা হচ্ছে সে মানুষটির পছন্দের বিষয়গুলো কী, তার জন্ম তারিখ কোনটি, তার ভালোবাসার জিনিস কী, বিশেষ নারী বা পুরুষটি একা আছে নাকি কারও গলায় ঝুলে পড়েছে। যে কাজটা আগে করত পাখি ভাইয়ের মতো ঘটকেরা, তাই এখন করছে এ আই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। সব ঠিকঠাক মতো পছন্দ হয়ে গেলে পোকিং ছেড়ে নকিং। মানে ইনবক্সে হাই–হ্যালো। চ্যাটে চ্যাটে আলাপ শুরু। তারপর খানিক এগিয়ে আবার পিছিয়ে যাওয়া। ছবি আদানপ্রদান এমন নানান অলিগলিতে ঘুরে একদিন হয়তো প্রস্তাব দেওয়া।
এরপর আসে বাস্তবের দুনিয়ায় চোখে চোখ রাখার সময়। দুজনের জীবনবৃত্তান্ত দুজনের কাছ থেকে আগেই পাস করে নিয়েছিল চতুর এ আই। বাকি ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা। দেখা করার মধ্য দিয়ে সেটাও হয়ে যাবে। পছন্দ–অপছন্দ আগেই জানা বলে মিষ্টির ওপরে চাপ পড়ল না। চাপ হয়তো পড়বে পিৎজা, রোল, স্মুদি, বিরিয়ানি ইত্যাদির ওপর। মিষ্টি বেচারা ফিক ফিক করে হাসবে দূর থেকে।
তারপর তো প্রেমিক বা প্রেমিকার ছবি দেখলেই চাপ পড়ে যাবে ‘লাভ’ বাটনে। ম্যাসেজ ‘সিন’ করেও রিপ্লাই না দেওয়া নিয়ে চলবে মান–অভিমান। সেগুলো গড়ায় অনেক দূর। তারপর এমন বিশেষ দিন আসে বছরান্তে। তত দিনে যদি সে সম্পর্কটা টিকে থাকে তো ভালোবাসা দিবস কিংবা বসন্ত বরণ করে। নইলে অন্য কিছু। ডিজিটাল ডায়েরিতে এখন জমা থাকছে ছোট ছোট গল্প। এই ডায়েরিতে ফুল চেপে রাখা হয় না। কালো হয়ে যাওয়া শুকনো ফুলে হাত বুলিয়ে বিশেষ দিনটির কথা মনে করাও হয় না হয়তো।
তবু শীতের পর বসন্ত আসাই যেমন প্রকৃতির নিয়ম। তেমনি একের পর এক মাধ্যমের আগমনও সত্যি। মাধ্যম যাই হোক, একাকী মন অন্যের কাছে সমর্পণ প্রেমের ধর্ম। প্রথম প্রেমের অনুভূতি, প্রিয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার আকুলতা কালভেদে একইরকম। পাখির পায়ে চিঠির যুগই হোক আর মেটাভার্স, ভালোবাসার অনুভূতির রং সব সময়ই লাল। ভালোবাসা দিবসে এই অনুভূতিরই প্রকাশ ঘটুক।
প্রেমের গল্প নিয়ে রোমান্টিক সিনেমা ১০০ বছর আগেও তৈরি হতো, এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। হৃদয়ে নাড়া দেওয়ার মতো গান এখনকার তারুণ্যও গায়। প্রেমিক–প্রেমিকাকে নিয়ে কবিতা লেখার ইচ্ছা তাদের মধ্যেও প্রবল। শুধু মাধ্যমটা বদলেছে। ডাকবাক্সগুলো খালি পড়ে আছে। আর এই মেটাভার্সের যুগে ইনবক্সে জমা হচ্ছে লাল রঙের লাভ রি-অ্যাক্ট। ভালোবাসা এখন হুড়মুড় করে ঢুকে পড়ছে ইনবক্সে। আর টিং টং শব্দে দ্যোতনা তৈরি হচ্ছে হৃদয়ে। তাতে হৃদয়ে যে চাপ পড়ছে না, তা নয়। তবে ভালোবাসা বা প্রেমের সম্পর্কের মতো বিষয়গুলো যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির কারণে যতটা সহজ হয়েছে, ততটাই নড়বড়ে হয়ে গেছে চাপের খুঁটি।
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে প্রেম ও ভালোবাসা সহজতর হওয়ার একটা সম্পর্ক যে আছে, সে আমরা জানি। একটা সময় ছিল চিঠির যুগ। সে চিঠি পাঠানো হতো বিচিত্র উপায়ে। রাজা বাদশারা পোষা পাখির সাহায্যে চিঠি আদানপ্রদান করতেন। অথবা ঘোড়সওয়ারদের মাধ্যমে। রাষ্ট্রীয় দলিল–দস্তাবেজ বা চিঠিপত্রের সঙ্গে প্রেম ভালোবাসার চিঠি যে ছিল না, তা নয়। বিস্তর ছিল। কিন্তু সাধারণ মানুষ কিসের মাধ্যমে মনের ভাব আদানপ্রদান করত, সেটি কোথাও লেখা নেই। তবে ধারণা করা যায়, মাধ্যম একটা না একটা ছিলই। তারপর ক্রমেই ডাক ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করল। সাধারণ মানুষ লুফে নিল তা। মনের ভাব আদানপ্রদানের জন্য খুলে গেল এক বিরাট দুয়ার। লাল ডাকবাক্স মানেই তখন অনেক এক না–বলা কথার ব্যাংক। ডাক হরকরা বা পোস্টম্যান জায়গা দখল করে নিল পোষা পাখি আর ঘোড়সওয়ারের।
তারপর বিপুল আধুনিকতা নিয়ে এল টেলিফোন ও টেলিগ্রাম। সে বেশ দীর্ঘ সময়। সে সময় অবশ্য সাধারণ মানুষ ডাক ব্যবস্থাতেও অভ্যস্ত ছিল। কারণ টেলিফোন সবার ছিল না। আর টেলিগ্রামের খুব বেশি দরকার হতো না। তারপর এল মেসেঞ্জারের যুগ। তা অল্পদিন স্থায়ী হলো। তারপর এল মোবাইল ফোনের যুগ। প্রায় একই সময়ে এল ফেসবুকের মতো শক্তিশালী সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম। মোবাইল ফোনের যুগে প্রেমের ধরনই গেল বদলে। কারণ মোবাইল ফোন একেবারে ব্যক্তিগত ডিভাইস হিসেবে দ্রুতই মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কথা বলা, মেসেজ আদানপ্রদান হলো সহজ। ক্রমে ছবি ও ভিডিও আদানপ্রদানও হয়ে উঠল সহজতর। সে গত দুই দশকের কথা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোও একই সময় শক্তিশালী হয়ে উঠল। যোগ হলো প্রেমে একেবারে ভিন্ন এক মাত্রা। এটি স্বয়ংক্রিয় এবং একই সঙ্গে স্বয়ংসম্পূর্ণও বটে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যতটুকু অধরা থেকে গেছে, সেটা পূরণ করে দেবে মেটাভার্স। সবুর করতে হবে আর কয়েকটা বছর।
একইভাবে জলপথের চেয়ে সড়ক, রেল বা আকাশপথ যতই আধুনিক হয়ে উঠতে লাগল, প্রেমের পালে যেন হাওয়া লাগল তত বেশি। দুটি মানুষের মনের অবস্থার কথা বিবেচনায় রেখেই যেন তৈরি হতে লাগল দ্রুতগামী যানবাহন। এ শহর থেকে সে শহর, এ জনপদ থেকে সে জনপদ কিংবা এ দেশ থেকে সে দেশ মানুষ ছুটতে লাগল প্রিয় মানুষের পিছু পিছু দ্রুততম সময়ে। মুখোমুখি বসিবার, হাতে হাত ধরিবার সে আবেগ একেবারেই অন্যরকম।
এখন অবশ্য এত কিছুর দরকার নেই। মেটাভার্সের যুগ। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সই এখন বলে দিতে পারে অনেক কিছু। অতল সাগরে ডুব দিয়ে এনে দিতে পারে তথ্যের মুক্তো। হ্যাঁ, এখানে একটা বিরাট পরিবর্তন এসে গেছে। বাবা মায়ের চোখ রাঙানির ভয়, সমাজের চোখ ফাঁকি দিয়ে দেখা করার ঝুঁকি—সে সবের বালাই এখন আর নেই। বসে যাও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। তারপর পোক করতে থাকো।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বলে দেবে, যে মানুষটিকে পোক করা হচ্ছে সে মানুষটির পছন্দের বিষয়গুলো কী, তার জন্ম তারিখ কোনটি, তার ভালোবাসার জিনিস কী, বিশেষ নারী বা পুরুষটি একা আছে নাকি কারও গলায় ঝুলে পড়েছে। যে কাজটা আগে করত পাখি ভাইয়ের মতো ঘটকেরা, তাই এখন করছে এ আই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। সব ঠিকঠাক মতো পছন্দ হয়ে গেলে পোকিং ছেড়ে নকিং। মানে ইনবক্সে হাই–হ্যালো। চ্যাটে চ্যাটে আলাপ শুরু। তারপর খানিক এগিয়ে আবার পিছিয়ে যাওয়া। ছবি আদানপ্রদান এমন নানান অলিগলিতে ঘুরে একদিন হয়তো প্রস্তাব দেওয়া।
এরপর আসে বাস্তবের দুনিয়ায় চোখে চোখ রাখার সময়। দুজনের জীবনবৃত্তান্ত দুজনের কাছ থেকে আগেই পাস করে নিয়েছিল চতুর এ আই। বাকি ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা। দেখা করার মধ্য দিয়ে সেটাও হয়ে যাবে। পছন্দ–অপছন্দ আগেই জানা বলে মিষ্টির ওপরে চাপ পড়ল না। চাপ হয়তো পড়বে পিৎজা, রোল, স্মুদি, বিরিয়ানি ইত্যাদির ওপর। মিষ্টি বেচারা ফিক ফিক করে হাসবে দূর থেকে।
তারপর তো প্রেমিক বা প্রেমিকার ছবি দেখলেই চাপ পড়ে যাবে ‘লাভ’ বাটনে। ম্যাসেজ ‘সিন’ করেও রিপ্লাই না দেওয়া নিয়ে চলবে মান–অভিমান। সেগুলো গড়ায় অনেক দূর। তারপর এমন বিশেষ দিন আসে বছরান্তে। তত দিনে যদি সে সম্পর্কটা টিকে থাকে তো ভালোবাসা দিবস কিংবা বসন্ত বরণ করে। নইলে অন্য কিছু। ডিজিটাল ডায়েরিতে এখন জমা থাকছে ছোট ছোট গল্প। এই ডায়েরিতে ফুল চেপে রাখা হয় না। কালো হয়ে যাওয়া শুকনো ফুলে হাত বুলিয়ে বিশেষ দিনটির কথা মনে করাও হয় না হয়তো।
তবু শীতের পর বসন্ত আসাই যেমন প্রকৃতির নিয়ম। তেমনি একের পর এক মাধ্যমের আগমনও সত্যি। মাধ্যম যাই হোক, একাকী মন অন্যের কাছে সমর্পণ প্রেমের ধর্ম। প্রথম প্রেমের অনুভূতি, প্রিয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার আকুলতা কালভেদে একইরকম। পাখির পায়ে চিঠির যুগই হোক আর মেটাভার্স, ভালোবাসার অনুভূতির রং সব সময়ই লাল। ভালোবাসা দিবসে এই অনুভূতিরই প্রকাশ ঘটুক।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৩ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১৫ ঘণ্টা আগে