অনলাইন ডেস্ক
দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে মানব মস্তিষ্কে স্থাপনের উপযোগী যন্ত্র ‘ব্লাইন্ডসাইট’ তৈরি করেছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। একে ‘যুগান্তকারী ডিভাইস’ হিসেবে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ)। এমনকি পরীক্ষামূলকভাবে মানুষের মস্তিষ্কে যন্ত্রটি বসানোর অনুমতি দিয়েছে এই সংস্থা।
প্রাণঘাতী রোগের চিকিৎসা বা নির্ণয়ে ব্যবহৃত মেডিকেল ডিভাইসের জন্য ‘যুগান্তকারী’ শব্দটি ব্যবহার করে এফডিএ। ডিভাইসগুলো দ্রুত উন্নয়ন এবং পর্যালোচনার উদ্দেশ্যে সাধারণত এই আখ্যা দেওয়া হয়।
এক্সের (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে ইলন মাস্ক বলেন, পরীক্ষামূলক ডিভাইসটি এমন ব্যক্তিদের দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে সাহায্য করবে যাদের উভয় চোখ এবং অপটিক নার্ভ নষ্ট হয়ে গেছে। ভিজ্যুয়াল করটেক্স অক্ষত থাকলে জন্মান্ধ ব্যক্তিদেরও দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে পারবে এই যন্ত্র। তবে এই যন্ত্র স্থাপনের ফলে প্রথমে কিছুটা ঝাপসা ছবি দেখা যাবে। ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হলে। স্বাভাবিকভাবে সবকিছু দেখা যাবে।
এর আগে ইলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, ব্লাইন্ডসাইট যন্ত্রটি বানরদের মস্তিষ্কে স্থাপনের পর কাজ করছে। এই যন্ত্রের কারণে কোনো বানরের মৃত্যু হয়নি বা কোনো বানর গুরুতর আহত হয়নি। যন্ত্রটি ব্যবহার বরে ইনফ্রারেড, আলট্রাভায়োলেট বা রাডার তরঙ্গও দেখতে পারবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা।
মানুষের মস্তিষ্ক ব্লাইন্ডসাইট ডিভাইসটি কবে প্রতিস্থাপিত করা হবে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি নিউরালিংক। এ ছাড়া এফডিএ–ও এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যের করেনি।
২০১৬ সালে ইঞ্জিনিয়ারদের একটি দল নিয়ে নিউরালিংক প্রতিষ্ঠিত করেন ইলন মাস্ক। প্রতিষ্ঠানটি একটি চিপ তৈরি করে যা মানব মস্তিষ্কে প্রতিস্থাপন করা যেতে পারে। কোম্পানিটি দাবি করছে, চিপটি পুরোপুরি উন্নত হলে এটি পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের চলাচলে এবং যোগাযোগ করতে সাহায্য করতে পারবে। পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি ফেরাতেও সাহায্য করবে।
নিউরালিংকের যন্ত্রে একটি চিপ রয়েছে যা স্নায়ুর সংকেত প্রক্রিয়াধীন করে এবং স্থানান্তর করে কম্পিউটার বা ফোনের মতো ডিভাইসে পাঠানো যেতে পারে।
স্টার্টআপটি আলাদাভাবে একটি চিপ পরীক্ষা করছে, যা প্যারালাইজ বা পক্ষাঘাতগ্রস্থ রোগীদের শুধুমাত্র চিন্তা করে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করার ক্ষমতা দেবে। এই প্রযুক্তি মেরুদণ্ডের আঘাতপ্রাপ্ত মানুষের জন্য উপকারী হতে পারে।
মার্কিন সরকারের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ডেটাবেইস অনুযায়ী, পরীক্ষামূলকভাবে তিনজন রোগীর মস্তিষ্কে এই চিপ স্থাপন করা হতে পারে। এর মাধ্যমে ডিভাইসটি মূল্যায়ন করা হবে। তবে এই পরীক্ষা সম্পূর্ণ হতে কয়েক বছর সময় লাগতে পারে।
গত জানুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো মানুষের মস্তিষ্কে চিপ প্রতিস্থাপন করে নিউরালিংক। গত আগস্ট মাসে আরও এক ব্যক্তির মস্তিষ্কে এই চিপ যুক্ত করে প্রতিষ্ঠানটি। দুজন ব্যক্তিই সুস্থ আছেন এবং চিপটির মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করতে পারছে বলে জানিয়েছে নিউরালিংক।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও ইন্ডিয়া টুডে
দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে মানব মস্তিষ্কে স্থাপনের উপযোগী যন্ত্র ‘ব্লাইন্ডসাইট’ তৈরি করেছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। একে ‘যুগান্তকারী ডিভাইস’ হিসেবে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ)। এমনকি পরীক্ষামূলকভাবে মানুষের মস্তিষ্কে যন্ত্রটি বসানোর অনুমতি দিয়েছে এই সংস্থা।
প্রাণঘাতী রোগের চিকিৎসা বা নির্ণয়ে ব্যবহৃত মেডিকেল ডিভাইসের জন্য ‘যুগান্তকারী’ শব্দটি ব্যবহার করে এফডিএ। ডিভাইসগুলো দ্রুত উন্নয়ন এবং পর্যালোচনার উদ্দেশ্যে সাধারণত এই আখ্যা দেওয়া হয়।
এক্সের (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে ইলন মাস্ক বলেন, পরীক্ষামূলক ডিভাইসটি এমন ব্যক্তিদের দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে সাহায্য করবে যাদের উভয় চোখ এবং অপটিক নার্ভ নষ্ট হয়ে গেছে। ভিজ্যুয়াল করটেক্স অক্ষত থাকলে জন্মান্ধ ব্যক্তিদেরও দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে পারবে এই যন্ত্র। তবে এই যন্ত্র স্থাপনের ফলে প্রথমে কিছুটা ঝাপসা ছবি দেখা যাবে। ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হলে। স্বাভাবিকভাবে সবকিছু দেখা যাবে।
এর আগে ইলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, ব্লাইন্ডসাইট যন্ত্রটি বানরদের মস্তিষ্কে স্থাপনের পর কাজ করছে। এই যন্ত্রের কারণে কোনো বানরের মৃত্যু হয়নি বা কোনো বানর গুরুতর আহত হয়নি। যন্ত্রটি ব্যবহার বরে ইনফ্রারেড, আলট্রাভায়োলেট বা রাডার তরঙ্গও দেখতে পারবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা।
মানুষের মস্তিষ্ক ব্লাইন্ডসাইট ডিভাইসটি কবে প্রতিস্থাপিত করা হবে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি নিউরালিংক। এ ছাড়া এফডিএ–ও এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যের করেনি।
২০১৬ সালে ইঞ্জিনিয়ারদের একটি দল নিয়ে নিউরালিংক প্রতিষ্ঠিত করেন ইলন মাস্ক। প্রতিষ্ঠানটি একটি চিপ তৈরি করে যা মানব মস্তিষ্কে প্রতিস্থাপন করা যেতে পারে। কোম্পানিটি দাবি করছে, চিপটি পুরোপুরি উন্নত হলে এটি পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের চলাচলে এবং যোগাযোগ করতে সাহায্য করতে পারবে। পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি ফেরাতেও সাহায্য করবে।
নিউরালিংকের যন্ত্রে একটি চিপ রয়েছে যা স্নায়ুর সংকেত প্রক্রিয়াধীন করে এবং স্থানান্তর করে কম্পিউটার বা ফোনের মতো ডিভাইসে পাঠানো যেতে পারে।
স্টার্টআপটি আলাদাভাবে একটি চিপ পরীক্ষা করছে, যা প্যারালাইজ বা পক্ষাঘাতগ্রস্থ রোগীদের শুধুমাত্র চিন্তা করে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করার ক্ষমতা দেবে। এই প্রযুক্তি মেরুদণ্ডের আঘাতপ্রাপ্ত মানুষের জন্য উপকারী হতে পারে।
মার্কিন সরকারের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ডেটাবেইস অনুযায়ী, পরীক্ষামূলকভাবে তিনজন রোগীর মস্তিষ্কে এই চিপ স্থাপন করা হতে পারে। এর মাধ্যমে ডিভাইসটি মূল্যায়ন করা হবে। তবে এই পরীক্ষা সম্পূর্ণ হতে কয়েক বছর সময় লাগতে পারে।
গত জানুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো মানুষের মস্তিষ্কে চিপ প্রতিস্থাপন করে নিউরালিংক। গত আগস্ট মাসে আরও এক ব্যক্তির মস্তিষ্কে এই চিপ যুক্ত করে প্রতিষ্ঠানটি। দুজন ব্যক্তিই সুস্থ আছেন এবং চিপটির মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করতে পারছে বলে জানিয়েছে নিউরালিংক।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স ও ইন্ডিয়া টুডে
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
৭ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১২ ঘণ্টা আগে