অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহারের খরচ আগামী বছরগুলোতে আরও ব্যয়বহুল হবে। বর্তমানে চ্যাটজিপিটির প্লাস সংস্করণের জন্য ব্যবহারকারীদের ২০ ডলার খরচ করতে হয়। চলতি বছরের শেষে এই ফি বাড়িয়ে ২২ ডলার করবে ওপেনএআই। আর ২০২৯ সালে চ্যাটজিপিটি প্লাসের সাবস্ক্রিপশন ফি ৪৪ ডলার নির্ধারণ করা হবে। অর্থাৎ এই পাঁচ বছরের মধ্যে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের খরচ দ্বিগুণেরও বেশি বাড়বে। কোম্পানির অভ্যন্তরীণ নথির বরাত দিয়ে দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
কোম্পানিটির আর্থিক নথি অনুযায়ী, ওপেনএআইয়ের মাসিক আয় আগস্টে ৩০ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, যা ২০২৩ সালের শুরু থেকে ১ হাজার ৭০০ শতাংশ বেড়েছে। কোম্পানিটি এ বছর প্রায় ৩৭০ কোটি ডলার বার্ষিক বিক্রির প্রত্যাশা করছে।
তবে কর্মীদের বেতন, অফিস ভাড়া এবং এআই প্রশিক্ষণ অবকাঠামোর মতো ব্যয়গুলোর জন্য কোম্পানিটির ৫০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। একসময় শুধু চ্যাটজিপিটির জন্য ওপেনএআইয়ের দৈনিক ৭ লাখ ডলার খরচ হতো।
নথি অনুযায়ী, আর্থিক সংকট প্রতিরোধ বা কমানোর জন্য ওপেনএআই নতুন বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে চাইছে। ইতিমধ্যে ওপেনএআই একটি ১৫ হাজার কোটি ডলার মূল্যের বিনিয়োগ পেয়েছে। এ ছাড়া আরেকটি নতুন বিনিয়োগ কোম্পানিতে আরও ৭০০ কোটি ডলার যোগ করতে পারে।
ওপেনএআই একটি অলাভজনক কোম্পানি থেকে লাভজনক কোম্পানিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের লাভে কোনো সীমা আরোপ না করার সুযোগ দেয় এই পরিবর্তিত ব্যবসায়িক মডেল। ফলে ওপেনএআইতে বিনিয়োগে আরও আকৃষ্ট হবে বিনিয়োগকারীরা।
গত বৃহস্পতিবার চিফ টেকনোলজি অফিসার মিরা মুরাতির আকস্মিক পদত্যাগের পর বেশ কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা কোম্পানিটি ছেড়ে যাওয়ায় এই পরিকল্পনা আরও দ্রুত বাস্তবায়ন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাশাপাশি সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও স্যাম অল্টম্যান পেতে যাচ্ছেন প্রতিষ্ঠানটির নির্দিষ্ট সংখ্যক শেয়ার। আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স বা এজিআই নিয়ে উন্নত গবেষণা চালিয়ে নিতে প্রচুর বিনিয়োগের প্রয়োজনে কোম্পানি এই সিদ্ধান্ত নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০১৫ সালে একটি অলাভজনক এআই গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ওপেনএআই। ২০১৯ সালে কোম্পানিটির মূল অলাভজনক সংস্থার আওতায় একটি লাভজনক শাখা (ওপেনএআই এলপি) প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই লাভজনক শাখা গবেষণার জন্য মাইক্রোসফটের কাছ থেকে অর্থায়ন পেয়েছে। আর ২০২২ সালের শেষের দিকে এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি উন্মোচনের পর কোম্পানিটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা পায়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহারের খরচ আগামী বছরগুলোতে আরও ব্যয়বহুল হবে। বর্তমানে চ্যাটজিপিটির প্লাস সংস্করণের জন্য ব্যবহারকারীদের ২০ ডলার খরচ করতে হয়। চলতি বছরের শেষে এই ফি বাড়িয়ে ২২ ডলার করবে ওপেনএআই। আর ২০২৯ সালে চ্যাটজিপিটি প্লাসের সাবস্ক্রিপশন ফি ৪৪ ডলার নির্ধারণ করা হবে। অর্থাৎ এই পাঁচ বছরের মধ্যে চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের খরচ দ্বিগুণেরও বেশি বাড়বে। কোম্পানির অভ্যন্তরীণ নথির বরাত দিয়ে দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
কোম্পানিটির আর্থিক নথি অনুযায়ী, ওপেনএআইয়ের মাসিক আয় আগস্টে ৩০ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, যা ২০২৩ সালের শুরু থেকে ১ হাজার ৭০০ শতাংশ বেড়েছে। কোম্পানিটি এ বছর প্রায় ৩৭০ কোটি ডলার বার্ষিক বিক্রির প্রত্যাশা করছে।
তবে কর্মীদের বেতন, অফিস ভাড়া এবং এআই প্রশিক্ষণ অবকাঠামোর মতো ব্যয়গুলোর জন্য কোম্পানিটির ৫০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। একসময় শুধু চ্যাটজিপিটির জন্য ওপেনএআইয়ের দৈনিক ৭ লাখ ডলার খরচ হতো।
নথি অনুযায়ী, আর্থিক সংকট প্রতিরোধ বা কমানোর জন্য ওপেনএআই নতুন বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে চাইছে। ইতিমধ্যে ওপেনএআই একটি ১৫ হাজার কোটি ডলার মূল্যের বিনিয়োগ পেয়েছে। এ ছাড়া আরেকটি নতুন বিনিয়োগ কোম্পানিতে আরও ৭০০ কোটি ডলার যোগ করতে পারে।
ওপেনএআই একটি অলাভজনক কোম্পানি থেকে লাভজনক কোম্পানিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের লাভে কোনো সীমা আরোপ না করার সুযোগ দেয় এই পরিবর্তিত ব্যবসায়িক মডেল। ফলে ওপেনএআইতে বিনিয়োগে আরও আকৃষ্ট হবে বিনিয়োগকারীরা।
গত বৃহস্পতিবার চিফ টেকনোলজি অফিসার মিরা মুরাতির আকস্মিক পদত্যাগের পর বেশ কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা কোম্পানিটি ছেড়ে যাওয়ায় এই পরিকল্পনা আরও দ্রুত বাস্তবায়ন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাশাপাশি সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও স্যাম অল্টম্যান পেতে যাচ্ছেন প্রতিষ্ঠানটির নির্দিষ্ট সংখ্যক শেয়ার। আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স বা এজিআই নিয়ে উন্নত গবেষণা চালিয়ে নিতে প্রচুর বিনিয়োগের প্রয়োজনে কোম্পানি এই সিদ্ধান্ত নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০১৫ সালে একটি অলাভজনক এআই গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ওপেনএআই। ২০১৯ সালে কোম্পানিটির মূল অলাভজনক সংস্থার আওতায় একটি লাভজনক শাখা (ওপেনএআই এলপি) প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই লাভজনক শাখা গবেষণার জন্য মাইক্রোসফটের কাছ থেকে অর্থায়ন পেয়েছে। আর ২০২২ সালের শেষের দিকে এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি উন্মোচনের পর কোম্পানিটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা পায়।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১১ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
১৩ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১৬ ঘণ্টা আগে