অনলাইন ডেস্ক
ফেসবুকে সংবাদ প্রকাশের জন্য প্রকাশকদের অর্থ দেওয়া বন্ধ করছে মেটা। সেই সঙ্গে প্ল্যাটফর্ম থেকে নিউজ ট্যাব ফিচারও সরিয়ে ফেলবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানায়।
২০১৯ সালে নিউজ ট্যাব উন্মোচন করে ফেসবুক। সেসময় সংবাদ কনটেন্ট দেওয়ার জন্য প্রকাশকদের সঙ্গে লাখ লাখ ডলারের চুক্তি করে ফেসবুক। তখন এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সঙ্গে ১ কোটি ডলার, নিউ ইয়র্ক টাইমসের সঙ্গে ২ কোটি ডলার ও সিএনএনের সঙ্গে ৩০ লাখ ডলারের চুক্তি করেছে।
মেটা বলছে, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় ফেসবুকে সংবাদ প্রচারের অনুমোদন দেবে না কোম্পানিটি। সেই সঙ্গে সংবাদের জন্য নতুন কোনো বাণিজ্যিক চুক্তিতেও যাবে না। তাছাড়া ভবিষ্যতে সংবাদ প্রচারের জন্য প্রকাশকদের নতুন ফিচার তৈরি করে দেবে না কোম্পানিটি।
যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্সের নিউজ ট্যাবে ফেসবুক নিউজ আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর এপ্রিল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়াতেও নিউজ ট্যাব পাওয়া যাবে না।
২০২২ সালে সংবাদ থেকে নজর সরিয়ে কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের কনটেন্টের ওপর জোর দেয় ফেসবুক। গত বছরের অক্টোবরে সংবাদ অংশীদারত্ব বিভাগের প্রধান ক্যাম্পবেল ব্রাউন ফেসবুক থেকে পদত্যাগ করেন।
ফেসবুক নিউজ নিয়ে ২০১৯ সালে কোম্পানিটি বলেছিল, ‘আমরা আশা করি, এই কাজ মহান সাংবাদিকতা পেশাকে টিকিয়ে রাখতে ও গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।’
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফেসবুক ব্যবহারকারীরা নিউজ ফিডে সবচেয়ে বেশি সংবাদ কনটেন্ট দেখতে চায়। বিশেষ করে বিনোদন, স্বাস্থ্য, ব্যবসা ও খেলাধুলার মতো বিভাগগুলোর ক্ষেত্রে।
তবে মেটা এখন ভিন্ন সুরে কথা বলছে। কোম্পানিটি বলছে, বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীরা ফেসবুক ফিডে যা দেখে, তার মাত্র ৩ শতাংশ হলো সংবাদ এবং বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের জন্য ফেসবুক অভিজ্ঞতার ছোট অংশ হলো এই ধরনের কনটেন্ট।
প্রকাশকদের অর্থ দেওয়ার বদলে মানুষ যেসব কনটেন্ট আরও বেশি দেখতে চায়, সেসবে মেটাকে তার সময় ও সম্পদ ব্যয় করতে হবে।
পোস্টের লিংক প্রকাশকদের নিজস্ব পেজে সীমাবদ্ধ রাখবে ফেসবুক। এজন্য ওয়েবসাইটে যেতে ব্যবহারকারীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রকাশকদের রিলস ও বিজ্ঞাপন ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে মেটা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফেসবুকের এই লাইসেন্সিং চুক্তির সমাপ্তি পুরানো খবর। দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে চুক্তিগুলো বাদ হয়েছিল। সংবাদ কনটেন্টের জন্য অস্ট্রেলিয়ার স্কাই নিউজ অস্ট্রেলিয়া, নিউজ কর্প, সেভেন, নাইন এবং দ্য গার্ডিয়ানে মতো আউটলেটগুলোকে ৭ কোটি ডলার দিত ফেসবুক। অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিউজ মিডিয়া ও ডিজিটাল ম্যানডাটরি বার্গেনিং কোড পাস করার পর এই তিন বছরের চুক্তি করা হয়েছিল। এপ্রিলে এই চুক্তি বাতিল করে দেবে কোম্পানিটি।
২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া তার আইন সংশোধন করার পরে ক্ষমতার এই লড়াই শেষ হয়েছিল। সেসময় ফেসবুক অস্থায়ীভাবে একটি সংবাদ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে যা সরকারী সংস্থা ও অলাভজনক পেজগুলোকে সরিয়ে দেয়। গত বছর কানাডায় একই ধরনের আইনের কারণে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের প্ল্যাটফর্মে দেশটির সংবাদ প্রচার বন্ধ করে মেটা।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
ফেসবুকে সংবাদ প্রকাশের জন্য প্রকাশকদের অর্থ দেওয়া বন্ধ করছে মেটা। সেই সঙ্গে প্ল্যাটফর্ম থেকে নিউজ ট্যাব ফিচারও সরিয়ে ফেলবে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানায়।
২০১৯ সালে নিউজ ট্যাব উন্মোচন করে ফেসবুক। সেসময় সংবাদ কনটেন্ট দেওয়ার জন্য প্রকাশকদের সঙ্গে লাখ লাখ ডলারের চুক্তি করে ফেসবুক। তখন এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সঙ্গে ১ কোটি ডলার, নিউ ইয়র্ক টাইমসের সঙ্গে ২ কোটি ডলার ও সিএনএনের সঙ্গে ৩০ লাখ ডলারের চুক্তি করেছে।
মেটা বলছে, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় ফেসবুকে সংবাদ প্রচারের অনুমোদন দেবে না কোম্পানিটি। সেই সঙ্গে সংবাদের জন্য নতুন কোনো বাণিজ্যিক চুক্তিতেও যাবে না। তাছাড়া ভবিষ্যতে সংবাদ প্রচারের জন্য প্রকাশকদের নতুন ফিচার তৈরি করে দেবে না কোম্পানিটি।
যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্সের নিউজ ট্যাবে ফেসবুক নিউজ আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর এপ্রিল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়াতেও নিউজ ট্যাব পাওয়া যাবে না।
২০২২ সালে সংবাদ থেকে নজর সরিয়ে কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের কনটেন্টের ওপর জোর দেয় ফেসবুক। গত বছরের অক্টোবরে সংবাদ অংশীদারত্ব বিভাগের প্রধান ক্যাম্পবেল ব্রাউন ফেসবুক থেকে পদত্যাগ করেন।
ফেসবুক নিউজ নিয়ে ২০১৯ সালে কোম্পানিটি বলেছিল, ‘আমরা আশা করি, এই কাজ মহান সাংবাদিকতা পেশাকে টিকিয়ে রাখতে ও গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।’
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফেসবুক ব্যবহারকারীরা নিউজ ফিডে সবচেয়ে বেশি সংবাদ কনটেন্ট দেখতে চায়। বিশেষ করে বিনোদন, স্বাস্থ্য, ব্যবসা ও খেলাধুলার মতো বিভাগগুলোর ক্ষেত্রে।
তবে মেটা এখন ভিন্ন সুরে কথা বলছে। কোম্পানিটি বলছে, বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীরা ফেসবুক ফিডে যা দেখে, তার মাত্র ৩ শতাংশ হলো সংবাদ এবং বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের জন্য ফেসবুক অভিজ্ঞতার ছোট অংশ হলো এই ধরনের কনটেন্ট।
প্রকাশকদের অর্থ দেওয়ার বদলে মানুষ যেসব কনটেন্ট আরও বেশি দেখতে চায়, সেসবে মেটাকে তার সময় ও সম্পদ ব্যয় করতে হবে।
পোস্টের লিংক প্রকাশকদের নিজস্ব পেজে সীমাবদ্ধ রাখবে ফেসবুক। এজন্য ওয়েবসাইটে যেতে ব্যবহারকারীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রকাশকদের রিলস ও বিজ্ঞাপন ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে মেটা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফেসবুকের এই লাইসেন্সিং চুক্তির সমাপ্তি পুরানো খবর। দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে চুক্তিগুলো বাদ হয়েছিল। সংবাদ কনটেন্টের জন্য অস্ট্রেলিয়ার স্কাই নিউজ অস্ট্রেলিয়া, নিউজ কর্প, সেভেন, নাইন এবং দ্য গার্ডিয়ানে মতো আউটলেটগুলোকে ৭ কোটি ডলার দিত ফেসবুক। অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিউজ মিডিয়া ও ডিজিটাল ম্যানডাটরি বার্গেনিং কোড পাস করার পর এই তিন বছরের চুক্তি করা হয়েছিল। এপ্রিলে এই চুক্তি বাতিল করে দেবে কোম্পানিটি।
২০২১ সালে অস্ট্রেলিয়া তার আইন সংশোধন করার পরে ক্ষমতার এই লড়াই শেষ হয়েছিল। সেসময় ফেসবুক অস্থায়ীভাবে একটি সংবাদ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করে যা সরকারী সংস্থা ও অলাভজনক পেজগুলোকে সরিয়ে দেয়। গত বছর কানাডায় একই ধরনের আইনের কারণে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের প্ল্যাটফর্মে দেশটির সংবাদ প্রচার বন্ধ করে মেটা।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৫ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৮ ঘণ্টা আগে