প্রযুক্তি ডেস্ক
পৃথিবীজুড়ে এখন পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিপণ্য ও স্থাপনার দেখা পাওয়া যাচ্ছে। সবচেয়ে কম অথবা একেবারেই কার্বন নিঃসরণ না করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উপায় আবিষ্কারের চেষ্টাও চলছে বিভিন্ন দেশে।
এরই ধারাবাহিকতায় যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি যন্ত্র। নাম ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট। সমুদ্রের ঢেউ কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে যুক্তরাজ্য ও সাইপ্রাস। এখন চলছে ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট নিয়ে গবেষণা।
১০ বছরের বেশি সময় ধরে ভিন্ন উপায়ে বিদ্যুৎ তৈরি করার চেষ্টা করে চলেছে সি ওয়েভ এনার্জি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট তৈরি করেছে প্লাস্টিক এবং রিইনফোর্সড প্লাস্টিক দিয়ে। রিইনফোর্সড প্লাস্টিক মানে কার্বন ফাইবারের মতো তন্তুযুক্ত প্লাস্টিক; যা অতিরিক্ত শক্তি দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট নামের এই যন্ত্র পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত কয়েকটি ভাসমান প্ল্যাটফর্ম নিয়ে গঠিত; যা দেখতে অনেকটা মানুষের মেরুদণ্ডের মতো। প্লাস্টিকের ডিভাইসের খণ্ডগুলো যুক্ত থাকে চুম্বক দিয়ে।
এগুলো সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দোল খেতে থাকে। অনুকূল পরিস্থিতিতে একটি একক ওয়েভ কনভারটার প্রায় ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে বলে জানিয়েছে সি ওয়েভ এনার্জি লিমিটেড। মডুলার এবং এই নমনীয় সিস্টেম এমনভাবে নকশা করা হয়েছে, যাতে শক্তি উৎপাদনের জেনারেটরটি নির্বিঘ্নে ঢেউয়ের গতিবিধি অনুসরণ করতে পারে।
ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট নামের এই যন্ত্র তৈরির জন্য বিশেষ লাইনের প্রয়োজন হয় না এবং এগুলো খুব কম খরচে দ্রুত তৈরি করা যায়। এর মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচও অনেক কম। বাণিজ্যিকীকরণের পথে এই ডিভাইস সাইপ্রাসের লারনাকা বে-তে উন্মুক্ত সমুদ্রে পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
উত্তাল সমুদ্রে ডিভাইসটি টিকে থাকবে কি না—এমন প্রশ্নে সি ওয়েভ এনার্জি লিমিটেডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মেরুদণ্ডের মতো গতিশীলতা থাকায় ডিভাইসটি ঢেউয়ের তালে তালে সহজে নড়াচড়া করতে পারবে। সমুদ্রের ঢেউ এর বাধা হওয়ার পরিবর্তে শক্তি হয়ে উঠবে; যা ডিভাইসটির আয়ুষ্কাল বাড়াবে।
সূত্র: আরএপি
পৃথিবীজুড়ে এখন পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিপণ্য ও স্থাপনার দেখা পাওয়া যাচ্ছে। সবচেয়ে কম অথবা একেবারেই কার্বন নিঃসরণ না করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উপায় আবিষ্কারের চেষ্টাও চলছে বিভিন্ন দেশে।
এরই ধারাবাহিকতায় যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি যন্ত্র। নাম ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট। সমুদ্রের ঢেউ কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে যুক্তরাজ্য ও সাইপ্রাস। এখন চলছে ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট নিয়ে গবেষণা।
১০ বছরের বেশি সময় ধরে ভিন্ন উপায়ে বিদ্যুৎ তৈরি করার চেষ্টা করে চলেছে সি ওয়েভ এনার্জি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট তৈরি করেছে প্লাস্টিক এবং রিইনফোর্সড প্লাস্টিক দিয়ে। রিইনফোর্সড প্লাস্টিক মানে কার্বন ফাইবারের মতো তন্তুযুক্ত প্লাস্টিক; যা অতিরিক্ত শক্তি দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট নামের এই যন্ত্র পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত কয়েকটি ভাসমান প্ল্যাটফর্ম নিয়ে গঠিত; যা দেখতে অনেকটা মানুষের মেরুদণ্ডের মতো। প্লাস্টিকের ডিভাইসের খণ্ডগুলো যুক্ত থাকে চুম্বক দিয়ে।
এগুলো সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দোল খেতে থাকে। অনুকূল পরিস্থিতিতে একটি একক ওয়েভ কনভারটার প্রায় ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে বলে জানিয়েছে সি ওয়েভ এনার্জি লিমিটেড। মডুলার এবং এই নমনীয় সিস্টেম এমনভাবে নকশা করা হয়েছে, যাতে শক্তি উৎপাদনের জেনারেটরটি নির্বিঘ্নে ঢেউয়ের গতিবিধি অনুসরণ করতে পারে।
ওয়েভ লাইন ম্যাগনেট নামের এই যন্ত্র তৈরির জন্য বিশেষ লাইনের প্রয়োজন হয় না এবং এগুলো খুব কম খরচে দ্রুত তৈরি করা যায়। এর মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচও অনেক কম। বাণিজ্যিকীকরণের পথে এই ডিভাইস সাইপ্রাসের লারনাকা বে-তে উন্মুক্ত সমুদ্রে পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
উত্তাল সমুদ্রে ডিভাইসটি টিকে থাকবে কি না—এমন প্রশ্নে সি ওয়েভ এনার্জি লিমিটেডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মেরুদণ্ডের মতো গতিশীলতা থাকায় ডিভাইসটি ঢেউয়ের তালে তালে সহজে নড়াচড়া করতে পারবে। সমুদ্রের ঢেউ এর বাধা হওয়ার পরিবর্তে শক্তি হয়ে উঠবে; যা ডিভাইসটির আয়ুষ্কাল বাড়াবে।
সূত্র: আরএপি
মার্কেট ইন্টেলিজেন্স ফার্ম সিমিলার ওয়েবের মতে, প্রতিদিনের সক্রিয় ব্যবহারকারীদের দিক থেকে থ্রেডসের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে ব্লুস্কাই। বর্তমানে ব্লুস্কাইয়ের অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড করা অ্যাপ। এরপরেই রয়েছে থ্রেডস।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
১ দিন আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
১ দিন আগেদৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে জন্য টেকসই স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য মিড রেঞ্জের টেকসই স্মার্টফোন ‘অনার এক্স ৯ সি’ উন্মোচন করেছে অনার। এই মডেল গত অক্টোবর মাসে লঞ্চ হওয়া এক্স ৯ বি–এর উত্তরসূরি। ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও অক্ষত থাকবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। ফোনটির ব্যাটারি চার্জ ২ শতাংশে নেমে আসে ত
১ দিন আগে