অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারে নীতিমালা তৈরি করতে কমন সেন্সের মিডিয়া সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করছে চ্যাটজিপিটি প্রস্তুতকারক কোম্পানি ওপেনএআই। প্রযুক্তি ও মিডিয়ার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শিশু–কিশোরও তরুণদের রক্ষা করতে সাহায্য করে কমন সেন্স মিডিয়া। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্ব করে অভিভাবক ও নীতিনির্ধারকদের আস্থা অর্জন করবে বলে আশা করছে ওপেনএআই। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
বিভিন্ন মিডিয়া ও প্রযুক্তি শিশুদের জন্য কতটুকু উপযোগী তা র্যাঙ্কিং বা শ্রেণিবিন্যাস করে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান কমন সেন্স। ওপেনএআই এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এআই প্রযুক্তি বিষয়ক নীতিমালা ও অভিভাবক, শিক্ষক ও তরুণদের জন্য শিক্ষার উপকরণ তৈরিতে সাহায্য করবে।
ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান বলেন, অংশীদারত্বের অংশ হিসেবে ‘পরিবার-বান্ধব’ জিপিটি তৈরিতে কমনসেন্সের সঙ্গে কাজ করবে ওপেনএআই। কোম্পানিটি জেনারেটিভ এআই মডেলের ওপর ভিত্তি করে জিপিটি স্টোরের অ্যাপগুলো তৈরি করা হয়েছে। আর ওপেনএআইয়ের জিপিটি ম্যার্কেটপ্লেসটির (জিপিটি স্টোর) মান নির্ভর করবে কমন সেন্সের রেটিং ও মূল্যায়নের ওপর।
অল্টম্যান আরও বলেন, পরিবার ও কিশোর-কিশোরীদের বিস্ময়কর সুবিধা প্রদান করে এআই এবং কমন সেন্সের সঙ্গে অংশীদারত্ব সুরক্ষার কাজকে আরও শক্তিশালী করবে। এর ফলে পরিবার ও কিশোর-কিশোরীরা কোম্পানির টুলগুলো আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবে।
আগামী সেপ্টেম্বরে কমন সেন্সের নতুন ফ্রেমওয়ার্ক বা কাঠামোতে অংশগ্রহণ করবে বলে ঘোষণা দেয় ওপেনএআই। আর এই ঘোষণার মাধ্যমেই ওপেনএআইয়ের সঙ্গে কমসেন্সের অংশীদারত্বের সূচনা হলো। এআই টুলগুলোর নিরাপত্তা নিরাপত্তা, স্বচ্ছতা, নৈতিক ব্যবহার, প্রভাব মূল্যায়ন, রেটিং ও পর্যালোচনার জন্য এই কাঠামো ডিজাইন করা হয়েছে।
কমন সেন্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেমস স্টেয়ারের বলেন, প্রতিষ্ঠানটির ফ্রেমওয়ার্কের লক্ষ্য হলো—এআইভিত্তিক অ্যাপগুলোর জন্য একটি ‘মানদ্বন্দ্ব’ তৈরি করা। যে প্রেক্ষাপটে অ্যাপগুলো ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর ওপর আলোকপাত করা এবং সম্ভাব্য সুযোগ ও ক্ষতির ক্ষেত্রগুলোকে চিহ্নিত করা।
একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে স্টেয়ার বলেন, এখনকার যুগের অভিভাবকেরা সাধারণত জেনারেটিভ এআই টুলস সম্পর্কে কম জানেন। উদাহরণস্বরূপ, ওপেনএআইয়ের ভাইরাল এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি অভিভাবকেরা তরুণ প্রজন্মের তুলনায় কম ব্যবহার করেন।
গত বছরের শেষের দিকে কমন সেন্স মিডিয়ার একটি ইমপ্যাক্ট রিসার্চ পোল তৈরি করে। এই পোলের ফলাফল থেকে জানা যায়, ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থীরা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে। আর সেই তুলনায় স্কুলগামী শিশুদের অভিভাবকেরা ৩০ শতাংশ চ্যাটবটটি ব্যবহার করে থাকেন।
ওপেনএআইয়ের প্রযুক্তিকে নিরাপদ করতে নীতিনির্ধারকেরা চাপ দিচ্ছেন। এজন্য ওপেনএআই প্রমাণ করতে চাচ্ছে—জেনারেটিভ এআইভিত্তিক অ্যাপগুলো ক্ষতিকর নয় বরং সমাজের জন্য একটি আশীর্বাদ।
গত বছরের গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কমিশন ওপেনএআই নিয়ে একটি তদন্ত শুরু করে। চ্যাটজিপিটি গ্রাহকদের ডেটা সংগ্রহ করছে ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করছে কিনা তা নিয়ে এই তদন্ত করা হয়। ইউরোপের ডেটা অথোরিটিও ওপেনএআইয়ের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।
শিশু ও কিশোর-কিশোরীরা এআইভিত্তিক টুলগুলোর সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন নয়। তাই শুধুমাত্র স্কুলের কাজ নয় ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানে সাহায্যের জন্য এই টুল ব্যবহার করা হচ্ছে।
সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড টেকনোলজির একটি পোল তথ্য মতে, ২৯ শতাংশ শিশু উদ্বেগ বা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য, ২২ শতাংশ বন্ধুদের সঙ্গে সমস্যা সমধানে এবং ১৬ শতাংশ পারিবারিক দ্বন্দ্বের জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারে নীতিমালা তৈরি করতে কমন সেন্সের মিডিয়া সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করছে চ্যাটজিপিটি প্রস্তুতকারক কোম্পানি ওপেনএআই। প্রযুক্তি ও মিডিয়ার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শিশু–কিশোরও তরুণদের রক্ষা করতে সাহায্য করে কমন সেন্স মিডিয়া। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্ব করে অভিভাবক ও নীতিনির্ধারকদের আস্থা অর্জন করবে বলে আশা করছে ওপেনএআই। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
বিভিন্ন মিডিয়া ও প্রযুক্তি শিশুদের জন্য কতটুকু উপযোগী তা র্যাঙ্কিং বা শ্রেণিবিন্যাস করে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান কমন সেন্স। ওপেনএআই এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এআই প্রযুক্তি বিষয়ক নীতিমালা ও অভিভাবক, শিক্ষক ও তরুণদের জন্য শিক্ষার উপকরণ তৈরিতে সাহায্য করবে।
ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান বলেন, অংশীদারত্বের অংশ হিসেবে ‘পরিবার-বান্ধব’ জিপিটি তৈরিতে কমনসেন্সের সঙ্গে কাজ করবে ওপেনএআই। কোম্পানিটি জেনারেটিভ এআই মডেলের ওপর ভিত্তি করে জিপিটি স্টোরের অ্যাপগুলো তৈরি করা হয়েছে। আর ওপেনএআইয়ের জিপিটি ম্যার্কেটপ্লেসটির (জিপিটি স্টোর) মান নির্ভর করবে কমন সেন্সের রেটিং ও মূল্যায়নের ওপর।
অল্টম্যান আরও বলেন, পরিবার ও কিশোর-কিশোরীদের বিস্ময়কর সুবিধা প্রদান করে এআই এবং কমন সেন্সের সঙ্গে অংশীদারত্ব সুরক্ষার কাজকে আরও শক্তিশালী করবে। এর ফলে পরিবার ও কিশোর-কিশোরীরা কোম্পানির টুলগুলো আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবে।
আগামী সেপ্টেম্বরে কমন সেন্সের নতুন ফ্রেমওয়ার্ক বা কাঠামোতে অংশগ্রহণ করবে বলে ঘোষণা দেয় ওপেনএআই। আর এই ঘোষণার মাধ্যমেই ওপেনএআইয়ের সঙ্গে কমসেন্সের অংশীদারত্বের সূচনা হলো। এআই টুলগুলোর নিরাপত্তা নিরাপত্তা, স্বচ্ছতা, নৈতিক ব্যবহার, প্রভাব মূল্যায়ন, রেটিং ও পর্যালোচনার জন্য এই কাঠামো ডিজাইন করা হয়েছে।
কমন সেন্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেমস স্টেয়ারের বলেন, প্রতিষ্ঠানটির ফ্রেমওয়ার্কের লক্ষ্য হলো—এআইভিত্তিক অ্যাপগুলোর জন্য একটি ‘মানদ্বন্দ্ব’ তৈরি করা। যে প্রেক্ষাপটে অ্যাপগুলো ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর ওপর আলোকপাত করা এবং সম্ভাব্য সুযোগ ও ক্ষতির ক্ষেত্রগুলোকে চিহ্নিত করা।
একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে স্টেয়ার বলেন, এখনকার যুগের অভিভাবকেরা সাধারণত জেনারেটিভ এআই টুলস সম্পর্কে কম জানেন। উদাহরণস্বরূপ, ওপেনএআইয়ের ভাইরাল এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি অভিভাবকেরা তরুণ প্রজন্মের তুলনায় কম ব্যবহার করেন।
গত বছরের শেষের দিকে কমন সেন্স মিডিয়ার একটি ইমপ্যাক্ট রিসার্চ পোল তৈরি করে। এই পোলের ফলাফল থেকে জানা যায়, ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থীরা চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে। আর সেই তুলনায় স্কুলগামী শিশুদের অভিভাবকেরা ৩০ শতাংশ চ্যাটবটটি ব্যবহার করে থাকেন।
ওপেনএআইয়ের প্রযুক্তিকে নিরাপদ করতে নীতিনির্ধারকেরা চাপ দিচ্ছেন। এজন্য ওপেনএআই প্রমাণ করতে চাচ্ছে—জেনারেটিভ এআইভিত্তিক অ্যাপগুলো ক্ষতিকর নয় বরং সমাজের জন্য একটি আশীর্বাদ।
গত বছরের গ্রীষ্মে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কমিশন ওপেনএআই নিয়ে একটি তদন্ত শুরু করে। চ্যাটজিপিটি গ্রাহকদের ডেটা সংগ্রহ করছে ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করছে কিনা তা নিয়ে এই তদন্ত করা হয়। ইউরোপের ডেটা অথোরিটিও ওপেনএআইয়ের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।
শিশু ও কিশোর-কিশোরীরা এআইভিত্তিক টুলগুলোর সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন নয়। তাই শুধুমাত্র স্কুলের কাজ নয় ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানে সাহায্যের জন্য এই টুল ব্যবহার করা হচ্ছে।
সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড টেকনোলজির একটি পোল তথ্য মতে, ২৯ শতাংশ শিশু উদ্বেগ বা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য, ২২ শতাংশ বন্ধুদের সঙ্গে সমস্যা সমধানে এবং ১৬ শতাংশ পারিবারিক দ্বন্দ্বের জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে।
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১৩ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
১৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১৮ ঘণ্টা আগে