অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছর যুক্তরাজ্যের প্রাপ্তবয়স্কদের অনলাইনে থাকার গড় সময় প্রায় এক ঘণ্টা বেড়ে দৈনিক ৪ ঘণ্টা ২০ মিনিটে পৌঁছেছে। এটি গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। কারণ ২০২৩ সালে এই সময় ছিল ৩ ঘণ্টা ৪১ মিনিট। ২০২২ সালের তুলনায় গত বছরের ব্যবধান ছিল মাত্র ৮ মিনিট। এই বৃদ্ধির পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের অনলাইনে থাকার সময় বাড়া। অফকমের বার্ষিক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য জানা যায়।
যুক্তরাজ্যের ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণেরা মূলত টিকটক এবং ইনস্টাগ্রামে বেশি সময় ব্যয় করে। এসব প্ল্যাটফর্মে তারা গড়ে ৬ ঘণ্টা ১ মিনিটে সময় ব্যয় করে, যা ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা বেশি। অন্যদিকে ৬৫ বছর ও তার বেশি বয়সীরা অনলাইনে গড়ে ৩ ঘণ্টা ১০ মিনিট ব্যয় করে, যা তুলনামূলকভাবে কম সময়।
অফকমের বার্ষিক ‘অনলাইন নেশন’ রিপোর্ট অনুযায়ী, ইউটিউব, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের মতো মেটা ও আলফাবেটের মালিকানাধীন সেবাগুলো যুক্তরাজ্যের অনলাইন ব্যবহারের বড় অংশ দখল করে রেখেছে। চলতি বছরে ৯৪ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্করা অন্তত একবার ইউটিউবে সময় কাটিয়েছেন। আর যাঁরা ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করেন, তাঁরা প্রতিদিন গড়ে ৪৯ মিনিট সময় এতে ব্যয় করেন।
মেটার তিনটি প্রধান প্ল্যাটফর্ম—ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম—সবগুলো একসঙ্গে ব্যবহার করেছেন ৭০ শতাংশ ব্যবহারকারী। এর মধ্যে ফেসবুক বা মেসেঞ্জার ৯১ শতাংশ ব্যবহারকারী রয়েছে। তবে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের মধ্যে ফেসবুক এখন জনপ্রিয় নয়, তারা গড়ে মাত্র ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করছে মেটার এই প্রধান প্ল্যাটফর্মে। অফকম তাদের অনলাইন পরিসংখ্যানে গুগলের ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত করেনি।
আরও উল্লেখযোগ্য হলো, নারী-পুরুষের অনলাইন ব্যবহারের মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখা গেছে। নারীরা পুরুষদের তুলনায় গড়ে ৩৩ মিনিট বেশি অনলাইনে সময় কাটান এবং জেন জি (১৮-২৪ বছর) নারী-পুরুষের মধ্যে এই পার্থক্য আরও বেশি। এর পেছনে কিছু কারণ দেখিয়েছে অফকম। নারী-পুরুষের কনটেন্ট দেখার ধরন ভিন্ন। নারীরা সাধারণত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বেশি সময় কাটান। এগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে মানুষ বেশি সময় স্ক্রল ও ক্লিক করতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, নারীদের ক্ষেত্রে টিকটক ১০ম জনপ্রিয় সাইট হিসেবে রয়েছে, যেখানে পুরুষদের ক্ষেত্রে তা ১৬তম।
এ ছাড়া, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে রেডিটের ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে। ২০২৪ সালের মে মাসে অনলাইন প্রাপ্তবয়স্ক জনগণের প্রায় অর্ধেক অর্থাৎ যুক্তরাজ্যের ২ কোটি ২৯ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক রেডিট ব্যবহার করছেন, যা গত বছর থেকে ৪৭ শতাংশ বেড়েছে।
এই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে রেডিট। আর একে ছাড়িয়ে গেছে এক্স (সাবেক টুইটার) এবং লিংকডিন।
বর্তমানে প্রধানভাবে ব্লুস্কাই এবং থ্রেডসে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। অফকম জানায়, ২০২৪ সালের মে মাসে ব্লুস্কাই ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র ৮০ হাজার, যা আগস্টে ১ লাখ ২৭ হাজারে পৌঁছায় এবং সেপ্টেম্বর মাসে হঠাৎ ২৬৩ শতাংশ বেড়ে এই সংখ্যা ৪ লাখ ৬১ হাজারে পৌঁছেছে। তবে পরবর্তী মাসগুলোতে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গত দুই মাসে যা দেখা গেছে, তাতে ব্লুস্কাই সম্ভবত এই প্রবণতা বজায় রেখে এক্সের প্রধান বিকল্প হিসেবে উঠে আসবে। যদিও এক্স এখনো অনেক এগিয়ে, যার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ১২ লাখ, থ্রেডসের রয়েছে ৬৬ লাখ ব্যবহারকারী। যদিও স্ন্যাপচ্যাট তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়, তবে অন্যান্য বয়স গ্রুপে এটি প্রায় উপেক্ষিত। তাই এই প্ল্যাটফর্ম ১০ম অবস্থানে রয়েছে এবং এর ব্যবহারকারী সংখ্যা ৯৮ লাখ।
এ ছাড়া জেনারেটিভ এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সেবা ব্যবহারও বাড়ছে। তবে পুরুষেরা এ বিষয়ে নারীদের তুলনায় আগ্রহী বেশি। ৫০ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৩ শতাংশ নারী এআইভিত্তিক সেবা ব্যবহার করেছেন।
অফকমের প্রতিবেদনে অনলাইনে সুরক্ষা ও ক্ষতিকর কনটেন্ট সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। অনলাইনে থাকা প্রাপ্তবয়স্কদের ৩৯ শতাংশ মিথ্যা তথ্য দেখতে পান এবং ৩০ শতাংশ মানুষ অস্বস্তিকর বা নেতিবাচক কনটেন্টের সম্মুখীন হয়েছেন। শিশুদের অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে এবং আগামী বছর শিশুদের সুরক্ষায় নতুন বিধিনিষেধ প্রণয়নের কথা জানিয়েছে অফকম।
এ ছাড়া অনলাইন ও বাস্তব জীবনের সমন্বয় করার বিষয়ে তরুণেরা কম সন্তুষ্ট। বিশেষত যাঁদের বয়স ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে। এই বয়সের অনেকেই অনলাইন ও অফলাইন জীবনের মধ্যে সঠিক সমন্বয় করতে পারছে না।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
চলতি বছর যুক্তরাজ্যের প্রাপ্তবয়স্কদের অনলাইনে থাকার গড় সময় প্রায় এক ঘণ্টা বেড়ে দৈনিক ৪ ঘণ্টা ২০ মিনিটে পৌঁছেছে। এটি গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। কারণ ২০২৩ সালে এই সময় ছিল ৩ ঘণ্টা ৪১ মিনিট। ২০২২ সালের তুলনায় গত বছরের ব্যবধান ছিল মাত্র ৮ মিনিট। এই বৃদ্ধির পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের অনলাইনে থাকার সময় বাড়া। অফকমের বার্ষিক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য জানা যায়।
যুক্তরাজ্যের ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণেরা মূলত টিকটক এবং ইনস্টাগ্রামে বেশি সময় ব্যয় করে। এসব প্ল্যাটফর্মে তারা গড়ে ৬ ঘণ্টা ১ মিনিটে সময় ব্যয় করে, যা ২০২৩ সালের তুলনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা বেশি। অন্যদিকে ৬৫ বছর ও তার বেশি বয়সীরা অনলাইনে গড়ে ৩ ঘণ্টা ১০ মিনিট ব্যয় করে, যা তুলনামূলকভাবে কম সময়।
অফকমের বার্ষিক ‘অনলাইন নেশন’ রিপোর্ট অনুযায়ী, ইউটিউব, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের মতো মেটা ও আলফাবেটের মালিকানাধীন সেবাগুলো যুক্তরাজ্যের অনলাইন ব্যবহারের বড় অংশ দখল করে রেখেছে। চলতি বছরে ৯৪ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্করা অন্তত একবার ইউটিউবে সময় কাটিয়েছেন। আর যাঁরা ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করেন, তাঁরা প্রতিদিন গড়ে ৪৯ মিনিট সময় এতে ব্যয় করেন।
মেটার তিনটি প্রধান প্ল্যাটফর্ম—ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম—সবগুলো একসঙ্গে ব্যবহার করেছেন ৭০ শতাংশ ব্যবহারকারী। এর মধ্যে ফেসবুক বা মেসেঞ্জার ৯১ শতাংশ ব্যবহারকারী রয়েছে। তবে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের মধ্যে ফেসবুক এখন জনপ্রিয় নয়, তারা গড়ে মাত্র ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করছে মেটার এই প্রধান প্ল্যাটফর্মে। অফকম তাদের অনলাইন পরিসংখ্যানে গুগলের ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত করেনি।
আরও উল্লেখযোগ্য হলো, নারী-পুরুষের অনলাইন ব্যবহারের মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখা গেছে। নারীরা পুরুষদের তুলনায় গড়ে ৩৩ মিনিট বেশি অনলাইনে সময় কাটান এবং জেন জি (১৮-২৪ বছর) নারী-পুরুষের মধ্যে এই পার্থক্য আরও বেশি। এর পেছনে কিছু কারণ দেখিয়েছে অফকম। নারী-পুরুষের কনটেন্ট দেখার ধরন ভিন্ন। নারীরা সাধারণত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বেশি সময় কাটান। এগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে মানুষ বেশি সময় স্ক্রল ও ক্লিক করতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, নারীদের ক্ষেত্রে টিকটক ১০ম জনপ্রিয় সাইট হিসেবে রয়েছে, যেখানে পুরুষদের ক্ষেত্রে তা ১৬তম।
এ ছাড়া, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে রেডিটের ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে। ২০২৪ সালের মে মাসে অনলাইন প্রাপ্তবয়স্ক জনগণের প্রায় অর্ধেক অর্থাৎ যুক্তরাজ্যের ২ কোটি ২৯ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক রেডিট ব্যবহার করছেন, যা গত বছর থেকে ৪৭ শতাংশ বেড়েছে।
এই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে রেডিট। আর একে ছাড়িয়ে গেছে এক্স (সাবেক টুইটার) এবং লিংকডিন।
বর্তমানে প্রধানভাবে ব্লুস্কাই এবং থ্রেডসে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। অফকম জানায়, ২০২৪ সালের মে মাসে ব্লুস্কাই ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র ৮০ হাজার, যা আগস্টে ১ লাখ ২৭ হাজারে পৌঁছায় এবং সেপ্টেম্বর মাসে হঠাৎ ২৬৩ শতাংশ বেড়ে এই সংখ্যা ৪ লাখ ৬১ হাজারে পৌঁছেছে। তবে পরবর্তী মাসগুলোতে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গত দুই মাসে যা দেখা গেছে, তাতে ব্লুস্কাই সম্ভবত এই প্রবণতা বজায় রেখে এক্সের প্রধান বিকল্প হিসেবে উঠে আসবে। যদিও এক্স এখনো অনেক এগিয়ে, যার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ১২ লাখ, থ্রেডসের রয়েছে ৬৬ লাখ ব্যবহারকারী। যদিও স্ন্যাপচ্যাট তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়, তবে অন্যান্য বয়স গ্রুপে এটি প্রায় উপেক্ষিত। তাই এই প্ল্যাটফর্ম ১০ম অবস্থানে রয়েছে এবং এর ব্যবহারকারী সংখ্যা ৯৮ লাখ।
এ ছাড়া জেনারেটিভ এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সেবা ব্যবহারও বাড়ছে। তবে পুরুষেরা এ বিষয়ে নারীদের তুলনায় আগ্রহী বেশি। ৫০ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৩ শতাংশ নারী এআইভিত্তিক সেবা ব্যবহার করেছেন।
অফকমের প্রতিবেদনে অনলাইনে সুরক্ষা ও ক্ষতিকর কনটেন্ট সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। অনলাইনে থাকা প্রাপ্তবয়স্কদের ৩৯ শতাংশ মিথ্যা তথ্য দেখতে পান এবং ৩০ শতাংশ মানুষ অস্বস্তিকর বা নেতিবাচক কনটেন্টের সম্মুখীন হয়েছেন। শিশুদের অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে এবং আগামী বছর শিশুদের সুরক্ষায় নতুন বিধিনিষেধ প্রণয়নের কথা জানিয়েছে অফকম।
এ ছাড়া অনলাইন ও বাস্তব জীবনের সমন্বয় করার বিষয়ে তরুণেরা কম সন্তুষ্ট। বিশেষত যাঁদের বয়স ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে। এই বয়সের অনেকেই অনলাইন ও অফলাইন জীবনের মধ্যে সঠিক সমন্বয় করতে পারছে না।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংক্রান্ত সিনিয়র পলিসি অ্যাডভাইজার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষ্ণনকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এর একটি পোস্টে এই ঘোষণা দিয়েছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৫ ঘণ্টা আগেকম্পিউটার বা ল্যাপটপে ইউএসবি পোর্টের সারি দেখে অনেকেই বিভ্রান্ত হয়ে যায়। এসব ডিভাইসে কিছু কালো, কিছু নীল এমনকি অন্যান্য রঙেরও পোর্ট দেখা যায়। তবে এই রংগুলোর কোনো বিশেষত্ব রয়েছে, নাকি নির্মাতারা শুধু সুন্দর দেখানোর জন্য এগুলো যুক্ত করেছে–এমন প্রশ্ন মনে আসতেই পারে। নতুন পিসি কিনলে সাধারণত এমন কোনো...
৮ ঘণ্টা আগেড়ির নিরাপত্তার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছাচ্ছে। এবার কোনো চাবি ছাড়াই নিজের চেহারা দিয়েই বাড়ির দরজা খোলা যাবে। এ জন্য স্মার্ট ডোরবেল ক্যামেরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে ফেস আইডি দিয়ে দরজা তালা খোলা বা লাগানো যাবে। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান এসব তথ্য...
৯ ঘণ্টা আগেশিশুদের ক্ষতিকর অনলাইন কনটেন্ট থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের বৈশ্বিক রাজস্বের ১০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে—যা মেটার (ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মালিকানা প্রতিষ্ঠান) জন্য ১০ বিলিয়ন পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা প্রায়)। একই সঙ্গে এই
৯ ঘণ্টা আগে