প্রযুক্তি ডেস্ক
শীত চলে এসেছে। কনকনে শীতে প্রাত্যহিক কাজকর্ম; যেমন গোসল, খাওয়া, রান্নাবান্না, কাপড় ধোয়া ইত্যাদি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ, এসব কাজে পানির ব্যবহার করতে হয়। আর তাতেই যত বিপত্তি। ঠান্ডা পানি যেন হাড় পর্যন্ত কাঁপিয়ে দেয়! তবে এ থেকে স্বস্তি মিলবে, যদি বাসায় ব্যবহার করা হয় গিজার বা ওয়াটার হিটার।
কেনার আগে
গিজার বা ওয়াটার হিটার কেনার আগে বেশ কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয়। কারণ, গিজার এমন একটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স, যা বারবার পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। আবার সবার বাথরুমের আকার-আয়তন কিংবা ডিজাইন এক রকম নয়। অন্যদিকে সব গিজারে সমান বিদ্যুৎ খরচ হয় না—কোনোটায় কম আবার কোনোটায় বেশি। ফলে এটি কেনার জন্য সাধ ও সাধ্যের মেলবন্ধন চাই।
দাম, ব্র্যান্ড, আকার, বাসার সদস্য সংখ্যা—এ রকম আরও অনেক বিষয় ভাবনায় রেখে নির্বাচন করতে হবে বাড়ির জন্য উপযুক্ত গিজার। জানা থাকতে হবে অটো কাট-অফ, থার্মাল কাট আউট, কপার হিটিং এলিমেন্ট, টু ইন ওয়ান প্রেশার কাম রিলিজ ভালভ ইত্যাদি ফিচার একটি আদর্শ গিজারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। ব্র্যান্ডেড গিজারগুলোতে এসব ফিচার থাকে।
লবণাক্ত পানির ক্ষেত্রে কেমন গিজার
ফ্ল্যাট বাড়ির কলের পানি, শহরের আশপাশে থাকলে ক্ষার পানি এবং উপকূলবর্তী জায়গায় থাকলে লবণাক্ত পানি—মূলত এ তিন ধরনের পানি আমরা ব্যবহার করি। লবণাক্ত পানির ক্ষেত্রে এমন গিজার কিনতে হবে, যার ট্যাংকের বাইরেরটা ফাইবার আর ভেতরের আবরণ হতে হবে সম্পূর্ণ তামার তৈরি। তামার বিশেষ ক্ষয় প্রতিরোধক্ষমতা আছে, যা গিজারের আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে। তামা তাপপ্রবাহে সাহায্য করে বলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
ব্যবহার
গিজারের ব্যবহার খুবই সহজ। গোসলের আগে ১০ মিনিট এটি চালু করে রাখলে গরম পানি তৈরি হয়ে যাবে। পানি বেশি গরম হয়ে গেলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকবে না।
কেনাকাটা
দেশীয় বাজারে গিজারের চাহিদা ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসে বেড়ে যায়। এ সময় তাই নানান চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ক্রেতাদের আকর্ষণের চেষ্টা করা হয়। এ কারণে জেনে-বুঝে বিশ্বস্ত জায়গা থেকে গিজার কেনা উচিত। যেহেতু এটি অনেক দিন ব্যবহার করা হবে, তাই কেনার আগে উচিত গুণগত মান কিংবা বিক্রয়োত্তর সেবার দিকগুলো বিবেচনা করা। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গিজার রয়েছে। এ
ছাড়া বিভিন্ন অনলাইন শপ, যেমন বিডি স্টল, দারাজ, স্টারটেক’ও পাওয়া যাবে আরএফএল গিজার, ভিশন গিজার, ওয়ালটন গিজারসহ বিভিন্ন নামী ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের গিজার।
শীত চলে এসেছে। কনকনে শীতে প্রাত্যহিক কাজকর্ম; যেমন গোসল, খাওয়া, রান্নাবান্না, কাপড় ধোয়া ইত্যাদি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ, এসব কাজে পানির ব্যবহার করতে হয়। আর তাতেই যত বিপত্তি। ঠান্ডা পানি যেন হাড় পর্যন্ত কাঁপিয়ে দেয়! তবে এ থেকে স্বস্তি মিলবে, যদি বাসায় ব্যবহার করা হয় গিজার বা ওয়াটার হিটার।
কেনার আগে
গিজার বা ওয়াটার হিটার কেনার আগে বেশ কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয়। কারণ, গিজার এমন একটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স, যা বারবার পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। আবার সবার বাথরুমের আকার-আয়তন কিংবা ডিজাইন এক রকম নয়। অন্যদিকে সব গিজারে সমান বিদ্যুৎ খরচ হয় না—কোনোটায় কম আবার কোনোটায় বেশি। ফলে এটি কেনার জন্য সাধ ও সাধ্যের মেলবন্ধন চাই।
দাম, ব্র্যান্ড, আকার, বাসার সদস্য সংখ্যা—এ রকম আরও অনেক বিষয় ভাবনায় রেখে নির্বাচন করতে হবে বাড়ির জন্য উপযুক্ত গিজার। জানা থাকতে হবে অটো কাট-অফ, থার্মাল কাট আউট, কপার হিটিং এলিমেন্ট, টু ইন ওয়ান প্রেশার কাম রিলিজ ভালভ ইত্যাদি ফিচার একটি আদর্শ গিজারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। ব্র্যান্ডেড গিজারগুলোতে এসব ফিচার থাকে।
লবণাক্ত পানির ক্ষেত্রে কেমন গিজার
ফ্ল্যাট বাড়ির কলের পানি, শহরের আশপাশে থাকলে ক্ষার পানি এবং উপকূলবর্তী জায়গায় থাকলে লবণাক্ত পানি—মূলত এ তিন ধরনের পানি আমরা ব্যবহার করি। লবণাক্ত পানির ক্ষেত্রে এমন গিজার কিনতে হবে, যার ট্যাংকের বাইরেরটা ফাইবার আর ভেতরের আবরণ হতে হবে সম্পূর্ণ তামার তৈরি। তামার বিশেষ ক্ষয় প্রতিরোধক্ষমতা আছে, যা গিজারের আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে। তামা তাপপ্রবাহে সাহায্য করে বলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
ব্যবহার
গিজারের ব্যবহার খুবই সহজ। গোসলের আগে ১০ মিনিট এটি চালু করে রাখলে গরম পানি তৈরি হয়ে যাবে। পানি বেশি গরম হয়ে গেলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকবে না।
কেনাকাটা
দেশীয় বাজারে গিজারের চাহিদা ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসে বেড়ে যায়। এ সময় তাই নানান চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ক্রেতাদের আকর্ষণের চেষ্টা করা হয়। এ কারণে জেনে-বুঝে বিশ্বস্ত জায়গা থেকে গিজার কেনা উচিত। যেহেতু এটি অনেক দিন ব্যবহার করা হবে, তাই কেনার আগে উচিত গুণগত মান কিংবা বিক্রয়োত্তর সেবার দিকগুলো বিবেচনা করা। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গিজার রয়েছে। এ
ছাড়া বিভিন্ন অনলাইন শপ, যেমন বিডি স্টল, দারাজ, স্টারটেক’ও পাওয়া যাবে আরএফএল গিজার, ভিশন গিজার, ওয়ালটন গিজারসহ বিভিন্ন নামী ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের গিজার।
২০৩০ সালের মধ্যে ৬ থেকে ৮ মিলিয়ন দক্ষ আইটি পেশাদার তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। আজ শনিবার পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ: দ্য ইমার্জিং আইসিটি পাওয়ার হাউস’ শীর্ষক এক সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ...
৮ ঘণ্টা আগেচলতি বছরে স্মার্টফোন শিল্প অত্যন্ত উদ্ভাবনমুখী হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডিভাইসগুলোতে উন্নত ক্যামেরা, বিশেষ এআই ফিচারের পাশাপাশি শক্তিশালী ও বড় আকারের ব্যাটারি দেখতে পাওয়া যাবে। ফ্ল্যাগশিপ ফোন থেকে বাজেট স্মার্টফোনেও এই ধরনের শক্তিশালী ব্যাটারি থাকবে।
১৬ ঘণ্টা আগেগরম খাবার খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই রয়েছে। আবার ব্যস্ততার সময় ফুঁ দিয়ে খাবার বা পানীয় ঠান্ডা করাও একটি বিরক্তির বিষয়। তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ‘নেকোজিতা ক্যাট ফুফু’ নামের ছোট একটি বিড়াল রোবট তৈরি করেছে জাপানের ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টার্টআপ। কফি, স্যুপ বা অন্য কোনো গরম
১৭ ঘণ্টা আগেচলমান তদন্তের অংশ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি এক্স (সাবেক টুইটার)–এর কাছে অ্যাপটির অ্যালগরিদম সিস্টেমের কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য চেয়েছে ইউরোপীয় কমিশন। বিশেষত, অ্যালগরিদমের মধ্যে সম্প্রতি যে কোনো পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কমিশন।
১ দিন আগে