অনলাইন ডেস্ক
চাপের মুখে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোতে আইফোন আইপ্যাডে এপিক গেমস কোম্পানির গেমস স্টোর ও জনপ্রিয় গেম ফোর্টনাইট রাখতে বাধ্য হয়েছে অ্যাপল। ইইউর ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্ট (ডিএমএ) মেনে গতকাল শুক্রবার এই উদ্যোগ নিয়েছে শীর্ষ পর্যায়ের এই প্রযুক্তি কোম্পানি।
২০২০ সালে অ্যাপলের ইন–অ্যাপ পেমেন্ট নীতি ভঙ্গ করার অভিযোগে এপিক গেমসকে অ্যাপল স্টোর থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। কিন্তু ইইউর আইন পরিপালনে চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে এপিকের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় এই টেক জায়ান্ট।
ডিএমএ আইন বাস্তবায়নে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল ইইউ। একারণেই অ্যাপল এপিককে নিজের স্টোরে প্রবেশ করতে দিতে বাধ্য হয়েছে। ইউরোপের নতুন প্রযুক্তি আইনে আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইসগুলোতে কোনো অ্যাপ থাকবে কি থাকবে না তার অ্যাপল বা গুগল নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। এই নীতির লঙ্ঘন শাস্তিযোগ্য।
সোশ্যাল মিডিয়া এক্স প্ল্যাটফর্মে ইইউ শিল্পের প্রধান থিউরি ব্রেটন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এপিককে ব্লক করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এসেছে অ্যাপল। ডিএমএ আইন প্রণয়নের দ্বিতীয় দিনের মধ্যেই প্রযুক্তি খাতে খুব ভালো ফলাফল দেখা যাচ্ছে।’
২০২০ সাল থেকে অ্যাপলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নেমেছিল এপিক। এই গেমিং কোম্পানির অভিযোগ ছিল, আইওএস ডিভাইসে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ইন–অ্যাপ পেমেন্ট ফি আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিযোগিতা আইনে লঙ্ঘন করেছে অ্যাপল। কিন্তু আইনি লড়াইয়ে হেরে যায় এপিক।
নিয়ম ভঙ্গ করায় এপিককে আইফোন ও আইপ্যাড থেকে নিষিদ্ধ করে অ্যাপল। কিন্তু ইইউর নতুন আইন বাস্তবায়নের ফলে অ্যাপলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হল এপিক। কিন্তু অ্যাপলের কাছ থেকে এপিকের সব চাওয়া পূরণ হয়নি।
ডিএমএর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অ্যাপলের নতুন পরিকল্পনায় সন্তুষ্ট নন এপিকের প্রধান নির্বাহী টিম সুইনি। এর সমালোচনা করেছে তিনি। কারণ অ্যাপল বলেছে, ডিএমএর আইন মেনেও বিশেষ পরিস্থিতিতে ডিভাইসগুলোতে থার্ড পার্টি অ্যাপস্টোর বাদ দেওয়ার অধিকার কোম্পানির থাকবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপস্টোরের এখনও ফোর্টনাইটকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
ব্যবসায়িক মডেলে ধস ঠেকাতে খাবি খাচ্ছে অ্যাপল। বিনিয়োগকারীদের কোম্পানিটি বলেছে, এই ত্রৈমাসিকে আইফোন বিক্রি ওয়াল স্ট্রিটের প্রত্যাশার চেয়ে কয়েকশ কোটি ডলার কম হবে।
ইউরোপে আইফোন ও আইপ্যাডে এপিকের নিজস্ব অ্যাপস্টোর চালুতে বাধা দেওয়ার দুদিন পর গত শুক্রবার এপিক গেমসের ডেভেলপার অ্যাকাউন্ট আবার চালু করে অ্যাপল। ডেভেলপার অ্যাকাউন্ট ছাড়া অ্যাপল ডিভাইসে অ্যাপ বিক্রি করা যায় না।
ইউরোপে এপিক গেম স্টোর ও ফোর্টনাইটকে আইওএসে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ চলছে বলে জানিয়েছে এপিক গেমস। কোম্পানিটি বলছে, ইউরোপীয় কমিশন যে কোম্পানিগুলোকে ডিএমএ কার্যকর করার পদক্ষেপ নিতে দ্রুত নেবে এবং গেইটকিপারদের জবাবদিহিতার আওতায় আনবে, সে বিষয়ে অ্যাপলের পদক্ষেপে জোরালো সংকেত মিলছে।
এপিকের অ্যাকাউন্ট বন্ধ কেন করা হয়েছিল-এ সপ্তাহের শুরুতেই তার একটা ব্যাখ্যা দিয়েছিল অ্যাপল। এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি বলেছে, ডিএমএ বাস্তবায়নে অ্যাপলে নতুন নীতিগুলো এপিক অনুসরণ করতে চায় কিনা তা নিয়ে তাঁদের সন্দেহ ছিল। কিন্তু আলোচনার পর ডিএমএসহ অ্যাপলের নতুন নীতিগুলো অনুসরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এপিক। তাই গেমিং কোম্পানির অ্যাকাউন্ট আবার চালু করা হয়েছে।
চাপের মুখে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোতে আইফোন আইপ্যাডে এপিক গেমস কোম্পানির গেমস স্টোর ও জনপ্রিয় গেম ফোর্টনাইট রাখতে বাধ্য হয়েছে অ্যাপল। ইইউর ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্ট (ডিএমএ) মেনে গতকাল শুক্রবার এই উদ্যোগ নিয়েছে শীর্ষ পর্যায়ের এই প্রযুক্তি কোম্পানি।
২০২০ সালে অ্যাপলের ইন–অ্যাপ পেমেন্ট নীতি ভঙ্গ করার অভিযোগে এপিক গেমসকে অ্যাপল স্টোর থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। কিন্তু ইইউর আইন পরিপালনে চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে এপিকের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় এই টেক জায়ান্ট।
ডিএমএ আইন বাস্তবায়নে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল ইইউ। একারণেই অ্যাপল এপিককে নিজের স্টোরে প্রবেশ করতে দিতে বাধ্য হয়েছে। ইউরোপের নতুন প্রযুক্তি আইনে আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইসগুলোতে কোনো অ্যাপ থাকবে কি থাকবে না তার অ্যাপল বা গুগল নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। এই নীতির লঙ্ঘন শাস্তিযোগ্য।
সোশ্যাল মিডিয়া এক্স প্ল্যাটফর্মে ইইউ শিল্পের প্রধান থিউরি ব্রেটন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এপিককে ব্লক করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এসেছে অ্যাপল। ডিএমএ আইন প্রণয়নের দ্বিতীয় দিনের মধ্যেই প্রযুক্তি খাতে খুব ভালো ফলাফল দেখা যাচ্ছে।’
২০২০ সাল থেকে অ্যাপলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নেমেছিল এপিক। এই গেমিং কোম্পানির অভিযোগ ছিল, আইওএস ডিভাইসে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ইন–অ্যাপ পেমেন্ট ফি আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিযোগিতা আইনে লঙ্ঘন করেছে অ্যাপল। কিন্তু আইনি লড়াইয়ে হেরে যায় এপিক।
নিয়ম ভঙ্গ করায় এপিককে আইফোন ও আইপ্যাড থেকে নিষিদ্ধ করে অ্যাপল। কিন্তু ইইউর নতুন আইন বাস্তবায়নের ফলে অ্যাপলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হল এপিক। কিন্তু অ্যাপলের কাছ থেকে এপিকের সব চাওয়া পূরণ হয়নি।
ডিএমএর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অ্যাপলের নতুন পরিকল্পনায় সন্তুষ্ট নন এপিকের প্রধান নির্বাহী টিম সুইনি। এর সমালোচনা করেছে তিনি। কারণ অ্যাপল বলেছে, ডিএমএর আইন মেনেও বিশেষ পরিস্থিতিতে ডিভাইসগুলোতে থার্ড পার্টি অ্যাপস্টোর বাদ দেওয়ার অধিকার কোম্পানির থাকবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপস্টোরের এখনও ফোর্টনাইটকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
ব্যবসায়িক মডেলে ধস ঠেকাতে খাবি খাচ্ছে অ্যাপল। বিনিয়োগকারীদের কোম্পানিটি বলেছে, এই ত্রৈমাসিকে আইফোন বিক্রি ওয়াল স্ট্রিটের প্রত্যাশার চেয়ে কয়েকশ কোটি ডলার কম হবে।
ইউরোপে আইফোন ও আইপ্যাডে এপিকের নিজস্ব অ্যাপস্টোর চালুতে বাধা দেওয়ার দুদিন পর গত শুক্রবার এপিক গেমসের ডেভেলপার অ্যাকাউন্ট আবার চালু করে অ্যাপল। ডেভেলপার অ্যাকাউন্ট ছাড়া অ্যাপল ডিভাইসে অ্যাপ বিক্রি করা যায় না।
ইউরোপে এপিক গেম স্টোর ও ফোর্টনাইটকে আইওএসে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ চলছে বলে জানিয়েছে এপিক গেমস। কোম্পানিটি বলছে, ইউরোপীয় কমিশন যে কোম্পানিগুলোকে ডিএমএ কার্যকর করার পদক্ষেপ নিতে দ্রুত নেবে এবং গেইটকিপারদের জবাবদিহিতার আওতায় আনবে, সে বিষয়ে অ্যাপলের পদক্ষেপে জোরালো সংকেত মিলছে।
এপিকের অ্যাকাউন্ট বন্ধ কেন করা হয়েছিল-এ সপ্তাহের শুরুতেই তার একটা ব্যাখ্যা দিয়েছিল অ্যাপল। এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি বলেছে, ডিএমএ বাস্তবায়নে অ্যাপলে নতুন নীতিগুলো এপিক অনুসরণ করতে চায় কিনা তা নিয়ে তাঁদের সন্দেহ ছিল। কিন্তু আলোচনার পর ডিএমএসহ অ্যাপলের নতুন নীতিগুলো অনুসরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এপিক। তাই গেমিং কোম্পানির অ্যাকাউন্ট আবার চালু করা হয়েছে।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৩ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৫ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৬ ঘণ্টা আগে