অনলাইন ডেস্ক
অনুপ্রেরণাদায়ক নেতাদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। নোয়া কাগানের ক্ষেত্রেও এমনটি হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। এক সময় কাগান ফেসবুকে কাজ করতেন। আইডি নম্বর অনুযায়ী, তিনি ছিলেন ফেসবুকের ৩০ তম কর্মী।
ফেসবুক থেকে শেষ পর্যন্ত বরখাস্ত হয়েছিলেন কাগান। তবে সাবেক প্রতিষ্ঠানের বসের কাছ থেকে পাওয়া শিক্ষা তাঁর পরবর্তী জীবনের সাফল্যে বড় প্রভাব রেখেছে। বর্তমানে তিনি ‘অ্যাপসুমো’ নামে ১০০ মিলিয়ন ডলারের একটি কোম্পানির সিইও।
সম্প্রতি নিজের সাফল্যের কথা বলতে গিয়ে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাকারবার্গের কাছ থেকে পাওয়া ১০টি শিক্ষার কথা উল্লেখ করেছেন কাগান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাক্সে তিনি লিখেছেন, ‘আমি ফেসবুকে কর্মচারী নম্বর ৩০ ছিলাম। পরে আমাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। এখন আমি ১০০ মিলিয়ন ডলার কোম্পানির সিইও। জাকারবার্গের অধীনে সরাসরি কাজ করার সুবাদে আমি ১০টি শিক্ষা পেয়েছি।’
পোস্টের নিচেই কমেন্টের ঘরে ফেসবুকের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে জাকারবার্গ যেসব কাজ করতেন সেগুলোর উল্লেখ করেছেন কাগান। তাঁর মতে, জাকারবার্গের কাছ থেকে পাওয়া ১০টি শিক্ষা হলো—একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে মনোযোগ দেওয়া, সেই লক্ষ্যে দ্রুত অগ্রসর হওয়া, শুধুমাত্র নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের নিয়োগ করা, কর্মীদের সঙ্গে ভালো আচরণ, নিজের আগ্রহের অনুকূলে থাকা, মনোযোগ বিস্তৃত করা, দলকে কোম্পানির মালিকানা দেওয়া, শুধু ব্যবহারকারীর কথা না ভেবে সব মানুষ নিয়ে ভাবা, একটি বড় দৃষ্টিভঙ্গি থাকা এবং সুদূর প্রসারী চিন্তা করা।
গত ৭ মে করা কাগানের ওই পোস্টটি ইতিমধ্যে ১২ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছেছে। শুধু তাই নয়, অন্যান্য মাধ্যমেও তাঁর পোস্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অ্যাক্সে কাগানের ওই পোস্টের নিচে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এই শিক্ষাগুলোকে কাজে লাগান নোয়া, এগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘খুবই অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ এবং অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। খুশি হলাম যে, আপনি এগুলোকে সত্যিকারের চেয়ে বড় করে শোনাতে বাজে কথা যোগ করেননি। আমি আমার জন্য সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক শিক্ষা মনে করি—মূল লক্ষ্যে দৃষ্টি দেওয়া।’
তবে একজন লিখেছেন, ‘বেশির ভাগ শিক্ষাই আকর্ষণীয়। কিন্তু তিনি এমন একজনকে বরখাস্ত করেছেন যিনি একটি ১০০ মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি তৈরি করেছেন এবং সম্ভাব্য আরও অনেককে যারা একই ধরনের জিনিস তৈরি করছেন। এটি কীভাবে একটি কোম্পানির জন্য ভালো হতে পারে?’
অনুপ্রেরণাদায়ক নেতাদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। নোয়া কাগানের ক্ষেত্রেও এমনটি হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। এক সময় কাগান ফেসবুকে কাজ করতেন। আইডি নম্বর অনুযায়ী, তিনি ছিলেন ফেসবুকের ৩০ তম কর্মী।
ফেসবুক থেকে শেষ পর্যন্ত বরখাস্ত হয়েছিলেন কাগান। তবে সাবেক প্রতিষ্ঠানের বসের কাছ থেকে পাওয়া শিক্ষা তাঁর পরবর্তী জীবনের সাফল্যে বড় প্রভাব রেখেছে। বর্তমানে তিনি ‘অ্যাপসুমো’ নামে ১০০ মিলিয়ন ডলারের একটি কোম্পানির সিইও।
সম্প্রতি নিজের সাফল্যের কথা বলতে গিয়ে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাকারবার্গের কাছ থেকে পাওয়া ১০টি শিক্ষার কথা উল্লেখ করেছেন কাগান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাক্সে তিনি লিখেছেন, ‘আমি ফেসবুকে কর্মচারী নম্বর ৩০ ছিলাম। পরে আমাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। এখন আমি ১০০ মিলিয়ন ডলার কোম্পানির সিইও। জাকারবার্গের অধীনে সরাসরি কাজ করার সুবাদে আমি ১০টি শিক্ষা পেয়েছি।’
পোস্টের নিচেই কমেন্টের ঘরে ফেসবুকের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে জাকারবার্গ যেসব কাজ করতেন সেগুলোর উল্লেখ করেছেন কাগান। তাঁর মতে, জাকারবার্গের কাছ থেকে পাওয়া ১০টি শিক্ষা হলো—একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে মনোযোগ দেওয়া, সেই লক্ষ্যে দ্রুত অগ্রসর হওয়া, শুধুমাত্র নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের নিয়োগ করা, কর্মীদের সঙ্গে ভালো আচরণ, নিজের আগ্রহের অনুকূলে থাকা, মনোযোগ বিস্তৃত করা, দলকে কোম্পানির মালিকানা দেওয়া, শুধু ব্যবহারকারীর কথা না ভেবে সব মানুষ নিয়ে ভাবা, একটি বড় দৃষ্টিভঙ্গি থাকা এবং সুদূর প্রসারী চিন্তা করা।
গত ৭ মে করা কাগানের ওই পোস্টটি ইতিমধ্যে ১২ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছেছে। শুধু তাই নয়, অন্যান্য মাধ্যমেও তাঁর পোস্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অ্যাক্সে কাগানের ওই পোস্টের নিচে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এই শিক্ষাগুলোকে কাজে লাগান নোয়া, এগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘খুবই অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ এবং অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। খুশি হলাম যে, আপনি এগুলোকে সত্যিকারের চেয়ে বড় করে শোনাতে বাজে কথা যোগ করেননি। আমি আমার জন্য সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক শিক্ষা মনে করি—মূল লক্ষ্যে দৃষ্টি দেওয়া।’
তবে একজন লিখেছেন, ‘বেশির ভাগ শিক্ষাই আকর্ষণীয়। কিন্তু তিনি এমন একজনকে বরখাস্ত করেছেন যিনি একটি ১০০ মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি তৈরি করেছেন এবং সম্ভাব্য আরও অনেককে যারা একই ধরনের জিনিস তৈরি করছেন। এটি কীভাবে একটি কোম্পানির জন্য ভালো হতে পারে?’
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
৯ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
১১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১২ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১৪ ঘণ্টা আগে