ম্যাকের সব মডেলে এম ৪ চিপসেট ব্যবহার করতে পারে অ্যাপল। ডিভাইসগুলোতে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য এই চিপ ব্যবহার করবে কোম্পানিটি। সেই সঙ্গে নতুন প্রসেসরও তৈরি করতে পারে অ্যাপল। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যানের মতে, প্রতিটি ম্যাক কম্পিউটারের মডেলে এম ৪ সিলিকন চিপসেট যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। অর্থাৎ ম্যাকবুক প্রো, ম্যাক মিনি ও ম্যাক প্রো মডেলে এই চিপসেট ব্যবহার করা হবে। চলতি বছরের শেষের দিকে নতুন ম্যাক মিনিও উন্মোচন করতে পারে অ্যাপল।
এই বছরের শুরুর দিকে বাজারে আনা আইপ্যাড প্রো–তে এম ৪ চিপ ব্যবহার করা হয়। ভালো পারফরম্যান্স ও কর্মদক্ষতার জন্য এতে টিএসএমসি এর (তাইওয়ান সেমিকনডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড) দ্বিতীয় প্রজন্মের ৩ এনএম প্রসেস ব্যবহার করা হয়।
অ্যাপলের শক্তিশালী চিপটি ম্যাক ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে ব্যবহার করা হবে বলে সেসময় থেকেই ধারণা করছিল ব্যবহারকারীরা।
এর আগে ম্যাক মিনি ও ম্যাক স্টুডিও এর সর্বশেষ সংস্করণে অ্যাপল এম ৩ চিপ ব্যবহার করেনি। এর পরিবর্ততে এম ২ চিপ ব্যবহার করা হয়।
গুরম্যানের মতে, এই বছরের শেষের দিকে এম ৪ চিপের ম্যাকের মডেলগুলো বাজারে আসবে।
তাই যারা ম্যাকবুক প্রো, ম্যাক মিনি বা আইম্যাক আপগ্রেড করতে চায়, তারা সর্বশেষ মডেলের জন্য অপেক্ষা করবে বলে ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। গত বছর অক্টোবরের এক ইভেন্টে হুট করেই এম ৩ চিপের ম্যাকবুক প্রো ও আইম্যাক বাজারে নিয়ে আসে অ্যাপল। তাই এই বছরে অপ্রত্যাশিত কোনো ইভেন্টে এম ৪ চিপের ম্যাক চিপ বাজারে নিয়ে আসলেও অবাক হওয়া কিছু নেই।
ব্লুমবার্গের মতে, এম ৪ চিপের ম্যাকবুক এয়ার, ম্যাক স্টুডিও ও ম্যাক প্রো এর জন্য ব্যবহারকারীদের ২০২৫ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। নতুন চিপটি অন্তত তিনটি সংস্করণে আসবে।
গত মার্চে নতুন ম্যাকবুক এয়ারে এম ৩ চিপ ব্যবহার করা হয়। অ্যাপল বলছে, এম ৪ চিপ সবচেয়ে শক্তিশালী নিউরাল ইঞ্জিন ও এটি কোম্পানির নতুন এআইভিত্তিক ফিচারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রসেসিং শক্তি সরবরাহ করবে।
তবে গুরম্যান বলছে, এম ৪ চিপসেট ছাড়াও অন্তত একটি ম্যাক মডেলে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসবে অ্যাপল।
ম্যাকের সব মডেলে এম ৪ চিপসেট ব্যবহার করতে পারে অ্যাপল। ডিভাইসগুলোতে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য এই চিপ ব্যবহার করবে কোম্পানিটি। সেই সঙ্গে নতুন প্রসেসরও তৈরি করতে পারে অ্যাপল। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যানের মতে, প্রতিটি ম্যাক কম্পিউটারের মডেলে এম ৪ সিলিকন চিপসেট যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। অর্থাৎ ম্যাকবুক প্রো, ম্যাক মিনি ও ম্যাক প্রো মডেলে এই চিপসেট ব্যবহার করা হবে। চলতি বছরের শেষের দিকে নতুন ম্যাক মিনিও উন্মোচন করতে পারে অ্যাপল।
এই বছরের শুরুর দিকে বাজারে আনা আইপ্যাড প্রো–তে এম ৪ চিপ ব্যবহার করা হয়। ভালো পারফরম্যান্স ও কর্মদক্ষতার জন্য এতে টিএসএমসি এর (তাইওয়ান সেমিকনডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড) দ্বিতীয় প্রজন্মের ৩ এনএম প্রসেস ব্যবহার করা হয়।
অ্যাপলের শক্তিশালী চিপটি ম্যাক ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে ব্যবহার করা হবে বলে সেসময় থেকেই ধারণা করছিল ব্যবহারকারীরা।
এর আগে ম্যাক মিনি ও ম্যাক স্টুডিও এর সর্বশেষ সংস্করণে অ্যাপল এম ৩ চিপ ব্যবহার করেনি। এর পরিবর্ততে এম ২ চিপ ব্যবহার করা হয়।
গুরম্যানের মতে, এই বছরের শেষের দিকে এম ৪ চিপের ম্যাকের মডেলগুলো বাজারে আসবে।
তাই যারা ম্যাকবুক প্রো, ম্যাক মিনি বা আইম্যাক আপগ্রেড করতে চায়, তারা সর্বশেষ মডেলের জন্য অপেক্ষা করবে বলে ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। গত বছর অক্টোবরের এক ইভেন্টে হুট করেই এম ৩ চিপের ম্যাকবুক প্রো ও আইম্যাক বাজারে নিয়ে আসে অ্যাপল। তাই এই বছরে অপ্রত্যাশিত কোনো ইভেন্টে এম ৪ চিপের ম্যাক চিপ বাজারে নিয়ে আসলেও অবাক হওয়া কিছু নেই।
ব্লুমবার্গের মতে, এম ৪ চিপের ম্যাকবুক এয়ার, ম্যাক স্টুডিও ও ম্যাক প্রো এর জন্য ব্যবহারকারীদের ২০২৫ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। নতুন চিপটি অন্তত তিনটি সংস্করণে আসবে।
গত মার্চে নতুন ম্যাকবুক এয়ারে এম ৩ চিপ ব্যবহার করা হয়। অ্যাপল বলছে, এম ৪ চিপ সবচেয়ে শক্তিশালী নিউরাল ইঞ্জিন ও এটি কোম্পানির নতুন এআইভিত্তিক ফিচারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রসেসিং শক্তি সরবরাহ করবে।
তবে গুরম্যান বলছে, এম ৪ চিপসেট ছাড়াও অন্তত একটি ম্যাক মডেলে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসবে অ্যাপল।
বিশ্ববিখ্যাত চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইনটেল চলতি সপ্তাহেই তাদের মোট কর্মীর ২০ শতাংশেরও বেশি ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ। এর ফলে ২০ হাজারেরও বেশি কর্মী চাকরি হারাতে পারেন, যা ইনটেলের ইতিহাসে অন্যতম বড় ছাঁটাই। প্রতিষ্ঠানটির খরচ কমানো এবং প্রশাসনিক জটিলতা
১৪ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট ব্যবহারে নতুন মাইলফলক ছুঁয়েছে এশিয়া মহাদেশ। এশিয়া প্যাসিফিক নেটওয়ার্ক ইনফরমেশন সেন্টার (এপিএনআইসি) পরিচালিত গবেষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের দ্বিতীয় অঞ্চল হিসেবে ৫০ শতাংশ আইপিভি ৬ (ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্সন-সিক্স) সক্ষমতা অর্জন করেছে এশিয়া। এর মধ্যে চীন ৪৫ দশমিক ২৮ শতাংশ, ভারত ৭৮ দশমিক ১৬
১৫ ঘণ্টা আগেগ্রোক চ্যাটবটের নতুন ফিচার ‘গ্রোক ভিশন’ উন্মোচন করেছে ইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এক্সএআই। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে কোনো পণ্য, সাইনবোর্ড বা ডকুমেন্টের দিকে তাক করলেই গ্রোক সেই বস্তু চিহ্নিত করে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।
১৭ ঘণ্টা আগেগুগলের বিরুদ্ধে মার্কিন বিচার বিভাগের দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট মামলার চলমান বিচারকার্যে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস হয়েছে। গত মঙ্গলবার ওপেনএআই-এর প্রোডাক্ট বিভাগের প্রধান নিক টারলি জানিয়েছেন, মার্কিন সরকার গুগলের মূল কোম্পানি অ্যালফাবেটকে জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার ‘ক্রোম’ বিক্রির নির্দেশ দিলে সেটি কিনতে
১৯ ঘণ্টা আগে