ত্বকের স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে। সৌন্দর্যচর্চায় এখন ট্রেন্ডিংয়ে কোরিয়ান স্কিন কেয়ার। বিশেষ করে কোরিয়ান গ্লাস স্কিন অনেকের কাছে আকাঙ্ক্ষিত। কোরীয় মেয়েদের মতো ত্বক পেতে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে কোরিয়ান স্কিন কেয়ার পণ্যও। তবে বংশগত, আবহাওয়া, খাদ্যাভ্যাসের ভিন্নতার কারণে কোরীয় ও বাঙালিদের ত্বকের ধরন ভিন্ন
সময় ঘুরে এসেছে হেমন্ত। ঋতুর সঙ্গে বদলে গেছে আবহাওয়া। ফলে বদল আনতে হবে ত্বকের যত্নেও। কিছু সাধারণ অভ্যাস আছে, যেগুলো ঋতুর মেজাজ বুঝে ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। তাই বদলে যাওয়া আবহাওয়ায় নিস্তেজ বা শুষ্ক ত্বকের জন্য নিদে হবে আলাদা যত্ন।
ত্বকের যত্নে এলাচি ব্যবহার করতে পারেন। এলাচির কথায় আঁতকে উঠবেন না। এটি ব্যবহারে অনেক উপকার পাওয়া যায়। গরমমসলা হিসেবে ঐতিহ্যগতভাবে এটি আমাদের রান্নাঘরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে।
মধু একটি বহুমুখী প্রাকৃতিক উপাদান। ময়শ্চারাইজিং, নিরাময় এবং প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রায় সব ধরনের ত্বকের উপকার করে এটি। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার মধু ও লেবুর ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন।
বয়ঃসন্ধিতে মুখে ব্রণ ওঠা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। তবে যেকোনো বয়সী নারী–পুরুষের ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মুখে ব্রণের কারণে অনেকে হীনম্মন্যতায় ভোগেন। চিকিৎসার পেছনে ব্যয় করেন বিপুল অর্থ। এসবে সমাধান না পেয়ে অনেকে বেছে নেন লোকমুখে বা বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া টোটকা। এসব টোটকার একটি বাসি মুখের লালা।
ত্বকযত্নের রুটিন শুধু ২০ বছর বয়সের ওপরের নারীদের জন্য নয়। কিশোরীদেরও অনুসরণ করা জরুরি। বয়ঃসন্ধিকালে উল্লেখযোগ্যভাবে নারীদের হরমোনগত পরিবর্তন হয়, যা ত্বকের ওপর বিভিন্ন ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
ত্বক সুন্দর রাখতে আমরা কত কীই–না করি। বাজারে নামে নিত্য়নতুন ত্বক সুন্দরকারী পণ্য়ের ঢল। কিন্তু ত্বক ভালো রাখতে বাহ্য়িক যত্নই কি সব? যাঁরা রোজ বাইরে বের হন, তাঁদের ত্বক সূর্যরশ্মি, ধুলাবালি ও গাড়ির ধোঁয়ার প্রভাবে তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া নারীদের ক্ষেত্রে ঋতুচক্র, মেনোপজের আগে ও মেনোপজের ক
চা পান করতে পছন্দ করেন প্রায় সবাই। অলস বিকেল, অফিসে কাজের ফাঁকে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডায় এক কাপ চা যেমন জমিয়ে দিতে পারে, তেমনি দিতে পারে প্রশান্তিও। চা পান দেহমনকে সতেজ করে তোলে। শুধু পানই নয়, ব্যবহৃত চা-পাতা ত্বকে ব্যবহারেও পাওয়া যায় প্রভূত উপকার।
পানিতে দীর্ঘসময় হাত চুবিয়ে রাখলে আঙুলের ত্বক কুঁচকে যেতে দেখা যায়। আবার দীর্ঘ সময় সাঁতার কাটলেও এমন হয়। পায়ের আঙুলের ত্বকের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। কিন্তু পানিতে দীর্ঘসময় ডুবে থাকলেও শরীরের অন্যান্য অংশের ত্বক কিন্তু কুঁচকে যায় না। তাহলে শুধু হাত ও পায়ের আঙুলের ত্বক এমন হয় কেন? এ বিষয়ে বিজ্ঞানই কী ব
গর্ভাবস্থায় ত্বকে এক অন্য রকম লাবণ্য ফুটে ওঠে। যাকে সহজ ভাষায় ‘প্রেগন্যান্সি গ্লো’ বলা হয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হয় একেবারে ভিন্ন।
বাজারে ব্ল্যাকহেডস রিমুভাল নোজ স্ট্রিপ পাওয়া যায়। বড় ব্ল্যাকহেডসের ক্ষেত্রে এই নোজ স্ট্রিপ ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু ছোট ব্ল্যাকহেডসের ক্ষেত্রে মুখ ভালোভাবে ক্লিনজিং করে, স্ক্রাবিং করে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। এর জন্য গরম পানিতে রুমাল ভিজিয়ে নিংড়ে নাকের ওপর কিছুক্ষণ চেপে ধরুন।
বৈশাখ মোটে শুরু হয়েছে; গরমে নাজেহাল অবস্থা। শুধু কি তাই, ত্বক এরই মধ্য়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীরে দুর্গন্ধ, র্যাশ, মাথায় ঘাম বসে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলো কি আর পিছু ছাড়ে? তবে গরম যেন ত্বক ও চুলের তরতাজাভাব নষ্ট করতে না পারে তাই কিছু পদক্ষেপ তো নিতেই হবে।
গরমে ত্বকে যত ধরনের সমস্যা দেখা দেয় সেগুলোর অধিকাংশ দূর করা সম্ভব পানির ঝাপটায়।
গরমে আমার মাথার ত্বক খুব ঘামে। চুল আঠা আঠা হয়ে যায়। ফলে অনেক বেশি শ্যাম্পু করতে হয়। কীভাবে চুল পরিষ্কার, ঘামমুক্ত ও মসৃণ রাখতে পারি?
আমার দুই হাতে মেছতার মতো ছোপ ছোপ দাগ হচ্ছে। ছিট ছিট এই দাগ কী হতে পারে? কীভাবে এ সমস্যার সমাধান পেতে পারি? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা অনেক সময় রক্তে দূষণ থাকলে ত্বকে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে বিউটি ট্রিটমেন্ট নেওয়ার চেয়ে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের
কর্মজীবী হোন বা গৃহিণী, পুরো গর্ভকাল হবু মায়েদের কাটে নানা রকম চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে। নির্ঘুম রাত, বিষণ্নতা, শারীরিক ও মানসিক চাপ, ঘন ঘন মুড সুইং ইত্যাদি ব্যাপার গর্ভকালে খুব স্বাভাবিক। এসব থেকে শরীর ও মন সুস্থ রাখার সহজ উপায় যোগব্যায়াম। মানসিক চাপ কমাতে ও সহজ প্রসবের জন্য গর্ভকালে যোগাব্যায়াম করা
আমার বয়স ২০ বছর। বেশির ভাগ সময় বাসায় থাকা হয়। আমার ত্বক তৈলাক্ত। অতিরিক্ত ব্রণ ওঠে। এ কারণে লজ্জাজনক পরিস্থিতিতে পড়েছি অনেক বার। এ পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পাওয়ার কোনো চিকিৎসা আছে? কী করলে ব্রণ উঠবে না? চেহারা পরিষ্কার, দাগমুক্ত রাখার কোনো উপায় আছে?