ত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
সংবেদনশীল ত্বকের মানুষ সারা বছর ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ধরনের ত্বক আবহাওয়ার পরিবর্তন, দূষণ বা ত্বকের অনুপযুক্ত প্রসাধনীতে প্রভাবিত হতে পারে।
মাথার ত্বকের মৃতকোষই হলো খুশকি। এর কারণে চুলের ক্ষতি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, কেরাটিনোসাইট নামে পরিচিত নির্দিষ্ট ত্বকের কোষ খুশকির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ত্বকযত্নে বিভিন্ন ধরনের বীজ ব্যবহার করা যেতে পারে। এসব বীজ প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে পূর্ণ। এগুলোকে তেল হিসেবে কিংবা পিষে ড্রাই ফেসপ্যাক এবং স্ক্রাবে যোগ করা যায়।
আমাদের রান্নাঘর এমন সব উপাদানে ভরা, যা শুধু পরিপাকতন্ত্রের জন্যই নয়, ত্বকের জন্যও বেশ উপকারী। অনেকেই চুলের স্বাস্থ্যের জন্য কারি পাতা ব্যবহার করেন, ব্রণের জন্য কাঁচা রসুন। সাম্প্রতিক সময়ে রূপচর্চায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে জাফরান। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে জাফরানের
ত্বকের কালো দাগ দূর করা নিয়ে বেশির ভাগ মানুষের দুশ্চিন্তার সীমা থাকে না। উপায় জানা থাকলে সহজে এ দাগ দূর করা সম্ভব। কোন উপকরণ কী পরিমাণে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে তা উপকার করবে, তা জেনে ব্যবহার করা ভালো।
শীত এলে ঠোঁট ফাটার সমস্যায় পড়তে হয়। এই সময় বাজারে অনেক ধরনের জেল পাওয়া যায়। সেগুলোই ব্যবহার করে প্রায় সবাই। তবে ঘরোয়া উপায়েও এই সমস্যা দূর করা সম্ভব।
ত্বকের স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে। সৌন্দর্যচর্চায় এখন ট্রেন্ডিংয়ে কোরিয়ান স্কিন কেয়ার। বিশেষ করে কোরিয়ান গ্লাস স্কিন অনেকের কাছে আকাঙ্ক্ষিত। কোরীয় মেয়েদের মতো ত্বক পেতে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে কোরিয়ান স্কিন কেয়ার পণ্যও। তবে বংশগত, আবহাওয়া, খাদ্যাভ্যাসের ভিন্নতার কারণে কোরীয় ও বাঙালিদের ত্বকের ধরন ভিন্ন
সময় ঘুরে এসেছে হেমন্ত। ঋতুর সঙ্গে বদলে গেছে আবহাওয়া। ফলে বদল আনতে হবে ত্বকের যত্নেও। কিছু সাধারণ অভ্যাস আছে, যেগুলো ঋতুর মেজাজ বুঝে ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। তাই বদলে যাওয়া আবহাওয়ায় নিস্তেজ বা শুষ্ক ত্বকের জন্য নিদে হবে আলাদা যত্ন।
ত্বকের যত্নে এলাচি ব্যবহার করতে পারেন। এলাচির কথায় আঁতকে উঠবেন না। এটি ব্যবহারে অনেক উপকার পাওয়া যায়। গরমমসলা হিসেবে ঐতিহ্যগতভাবে এটি আমাদের রান্নাঘরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে।
মধু একটি বহুমুখী প্রাকৃতিক উপাদান। ময়শ্চারাইজিং, নিরাময় এবং প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রায় সব ধরনের ত্বকের উপকার করে এটি। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার মধু ও লেবুর ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন।
বয়ঃসন্ধিতে মুখে ব্রণ ওঠা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। তবে যেকোনো বয়সী নারী–পুরুষের ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মুখে ব্রণের কারণে অনেকে হীনম্মন্যতায় ভোগেন। চিকিৎসার পেছনে ব্যয় করেন বিপুল অর্থ। এসবে সমাধান না পেয়ে অনেকে বেছে নেন লোকমুখে বা বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া টোটকা। এসব টোটকার একটি বাসি মুখের লালা।
ত্বকযত্নের রুটিন শুধু ২০ বছর বয়সের ওপরের নারীদের জন্য নয়। কিশোরীদেরও অনুসরণ করা জরুরি। বয়ঃসন্ধিকালে উল্লেখযোগ্যভাবে নারীদের হরমোনগত পরিবর্তন হয়, যা ত্বকের ওপর বিভিন্ন ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
ত্বক সুন্দর রাখতে আমরা কত কীই–না করি। বাজারে নামে নিত্য়নতুন ত্বক সুন্দরকারী পণ্য়ের ঢল। কিন্তু ত্বক ভালো রাখতে বাহ্য়িক যত্নই কি সব? যাঁরা রোজ বাইরে বের হন, তাঁদের ত্বক সূর্যরশ্মি, ধুলাবালি ও গাড়ির ধোঁয়ার প্রভাবে তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া নারীদের ক্ষেত্রে ঋতুচক্র, মেনোপজের আগে ও মেনোপজের ক
চা পান করতে পছন্দ করেন প্রায় সবাই। অলস বিকেল, অফিসে কাজের ফাঁকে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডায় এক কাপ চা যেমন জমিয়ে দিতে পারে, তেমনি দিতে পারে প্রশান্তিও। চা পান দেহমনকে সতেজ করে তোলে। শুধু পানই নয়, ব্যবহৃত চা-পাতা ত্বকে ব্যবহারেও পাওয়া যায় প্রভূত উপকার।
পানিতে দীর্ঘসময় হাত চুবিয়ে রাখলে আঙুলের ত্বক কুঁচকে যেতে দেখা যায়। আবার দীর্ঘ সময় সাঁতার কাটলেও এমন হয়। পায়ের আঙুলের ত্বকের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। কিন্তু পানিতে দীর্ঘসময় ডুবে থাকলেও শরীরের অন্যান্য অংশের ত্বক কিন্তু কুঁচকে যায় না। তাহলে শুধু হাত ও পায়ের আঙুলের ত্বক এমন হয় কেন? এ বিষয়ে বিজ্ঞানই কী ব
গর্ভাবস্থায় ত্বকে এক অন্য রকম লাবণ্য ফুটে ওঠে। যাকে সহজ ভাষায় ‘প্রেগন্যান্সি গ্লো’ বলা হয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হয় একেবারে ভিন্ন।