
বলতে দ্বিধা নেই, আমরা মুখ, হাত, পায়ের যত্ন যেভাবে নিই, সেভাবে পিঠের যত্ন নিই না। এর অন্যতম কারণ হলো–নিজে নিজে পিঠের যত্ন নেওয়া খানিকটা বিপাকের। কারণ, গোসলের সময় লুফা দিয়ে নিজে নিজে পিঠ ঘষে নেওয়া হয় ঠিকই, কিন্তু পুরোপুরিভাবে পরিষ্কার করা যায় না। আবার টুলে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের ফলে সেগুলো ধুয়

শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে প্রকৃতিতে চলে এসেছে হেমন্ত। কার্তিক ও অগ্রহায়ণ–হেমন্তের এই দুই মাসে দিনের বেলা গরম ও রাতে হালকা ঠান্ডা পড়ে। এই সময়টায় আবহাওয়া খানিকটা শুষ্কও থাকে। খেয়াল করলে দেখবেন, ইতিমধ্যে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হয়ে উঠছে। ঠোঁটে কিছুক্ষণ পরপরই বুলিয়ে নিতে হচ্ছে পেট্রোলিয়াম জেলি বা চ্যাপস্টিক।

‘পুরুষ মানুষের গায়ের রং একটু শ্যামলা হলেই ভালো’। আমাদের এই অঞ্চলে কথাটি বহুল ব্যবহৃত। তবে শ্যামলা হলেই ভালো—এই কথার অজুহাতে পুরুষেরা পারসোনাল হইজিন বা ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে নারীদের তুলনায় কিন্তু খানিকটা পিছিয়ে রয়েছেন। আর তাই তাঁদের ত্বকের সমস্যাও

গত কয়েক বছরে রূপচর্চার ধরন পুরো বিশ্বেই বদলেছে। শুধু ক্লিনজার আর ময়েশ্চারাইজারে ঠেকে নেই ত্বক সচেতনরা। ক্লিনজার থেকে ময়েশ্চারাইজারে বা সানস্ক্রিনে এসে ঠেকতে পার হতে হচ্ছে আরও দুই থেকে চার ধাপ। চুলের ক্ষেত্রে মাথার ত্বকে হট অয়েল ম্যাসাজ থেকে শুরু করে প্যাক, দুই ধাপে শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, সেরামের পাট