শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বাগান
ঘিওরের দুই লেবু গ্রামে ভেসে বেড়ায় সুবাস
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার পাশাপাশি দুটি গ্রাম বালিয়াখোড়া ও সোদঘাটা। গ্রাম নয় যেন বিস্তীর্ণ লেবুবাগান। এই দুই গ্রামে প্রায় ৪০০ পরিবারের বসবাস। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে কমবেশি লেবুগাছ।
ঘোষণাতেই পার ৭ বছর
প্রকৃতিপ্রেমী নুসরাত ফাতেমা পলি। শহুরে জীবনে বাগান করতে বাসার ছাদই ছিল তাঁর ভরসা। ধানমন্ডির শংকরের নিজ বাসার ছাদে তিনি গড়ে তুলেছেন দুই হাজার বর্গফুটের দৃষ্টিনন্দন এক ছাদবাগান।
আমবাগান কেটে পুকুর
ফসলি জমির পর এবার চারঘাটের আমবাগানে থাবা পড়েছে পুকুর খননকারীদের। সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আমবাগান ধ্বংস করে সেখানে রাতারাতি খনন করা হচ্ছে পুকুর।
রঙের উৎসব ‘ফাগুয়া’
মৌলভীবাজারের চা-বাগানে মাসের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়েছে ফাগুয়া উৎসব। সবুজ চা-বাগানে বিভিন্ন রং ছিটিয়ে উৎসব উদ্যাপন করেন চা-জনগোষ্ঠীর সদস্যরা। কোথাও এক সপ্তাহ, কোথাও দুই সপ্তাহ হয়ে থাকে এই অনুষ্ঠান।
মুকুল কম, দুশ্চিন্তা আমচাষিদের
সুস্বাদু আমের জন্য বিখ্যাত রাজশাহী জেলা। এ জেলার চারঘাট ও বাঘা এই দুই উপজেলায় অধিকাংশ আম চাষ হয়ে থাকে। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরোলেও এই দুই উপজেলার আমবাগানগুলোতে আসেনি কাঙ্ক্ষিত মুকুল। এতে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বাগানমালিকেরা। তাঁরা বলছেন, বাগানের ৩০ শতাংশ গাছে মুকুল আসেনি।
শুরু টিফিনের টাকায়, সংগ্রহে এখন ৩৪৫ প্রজাতির গাছ
মাহবুব ইসলাম পলাশ। গাছের চারা রোপণই তাঁর নেশা। স্কুলজীবন থেকেই টিফিনের টাকা জমিয়ে গাছ লাগানো শুরু করেন। এভাবে তাঁর পৈতৃক সম্পত্তিতে গড়ে তুলেছেন ৩৪৫ প্রজাতির দেশি-বিদেশি ৫ হাজার গাছের বাগান।
রাবারে বেড়েছে লোকসান
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার ভাটেরায় গড়ে ওঠা ‘ভাটেরা রাবারবাগানে’ উৎপাদন কমে যাওয়ায় লোকসান গুনতে হচ্ছে শিল্প উদ্যোক্তাদের। গত দুই অর্থবছরে লোকসান হয়েছে ৮ কোটি ৪৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। বাগানের জীবনচক্র হারানো গাছের বিপরীতে নতুন বাগান তৈরি না হওয়ায় উৎপাদন কমেছে প্রায় ৬০ শতাংশ।
যিনি মালি, তিনিই ফার্মাসিস্ট!
শরিফুল রহমান তুষার, যার নিয়োগ মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুল বাগানের মালি পদে। কিন্তু এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির ফার্মাসিস্ট হিসেবে।
গাছে গাছে আমের মুকুল
নওগাঁয় গাছে গাছে আমের মুকুল। আর এ মুকুলের ম-ম গন্ধ ছড়াচ্ছে চারদিকে। এতে বুকভরা আশা নিয়ে গত বছরের লোকসান পুষিয়ে নিতে গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন আমচাষি ও বাগানমালিকেরা।
সূর্যমুখীতে হাসি কৃষকের মুখে
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় প্রথমবারের মতো সূর্যমুখী আবাদ করেছেন আমেজ দর্জি ও ইসমাইল হোসেন নামে দুই ভাই। তাঁদের বাড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের গংগাপাড়া এলাকায়।
কুল চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নড়াইলে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে কুল চাষ। চলতি মৌসুমে ফলনও ভালো হয়েছে। বাজারে ব্যাপক চাহিদা ও দাম ভালো থাকায় হাসি ফুটেছে বাগানমালিকদের মুখে। অধিক লাভজনক হওয়ায় কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে কুল চাষে।
মুকুলে ছেয়েছে বাগান মালিকের চোখে স্বপ্ন
মুকুলে ছেয়ে গেছে রাঙামাটির নানিয়ারচরের আমবাগানগুলো। থোকা থোকা মুকুলের ভারে নুয়ে পড়েছে ডাল। বাতাসে অনেক দূরে থেকে পাওয়া যায় সেই ঘ্রাণ। উপজেলার বগাছড়ি, ডাকবাংলো, ইসলামপুর খাইল্লা বাড়ি এলাকায় এই চিত্র দেখা যায়। মুকুলের গন্ধে বাগান মালিকদের চোখে ভাসছে স্বপ্ন।
লোকসান কাটিয়ে দিনাজপুরে লিচুতে লাভের আশা
দিনাজপুর সদর থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে মাশিমপুর গ্রাম। এই গ্রামের বেদানা লিচুর খ্যাতি দেশজুড়ে। এখানকার লিচুর বাগান ঘুরে দেখা গেছে, গাছে গাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। ফাল্গুনের শেষে লিচুর মুকুল থেকে কুঁড়ি আসা শুরু হবে।
মুকুলেই স্বপ্ন আমচাষির
মুকুলে মুকুলে ছেয়ে গেছে হাঁড়িভাঙা আমের গাছ। ভারে নুয়ে পড়েছে ডাল। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে সুবাস। মধু আহরণে উড়ে উড়ে আসছে মৌমাছি। এবার আবহাওয়া অনুকূল। তাই ডালভরা মুকুল দেখেই আমের ভালো ফলনের স্বপ্ন দেখছেন বাগানমালিকেরা।
এক বাগানে দুই ফলের চাষ
নওগাঁর পোরশায় একসঙ্গে আম ও পেয়ারার বাগান করে সফলতা পেয়েছেন উদ্যোক্তা রায়হান আলম (৪২)। উপজেলা সদর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ছাওড় ইউনিয়নের বন্ধুপাড়া গ্রামে ৫০ বিঘা জমিতে তিনি বাগানটি গড়ে তুলেছেন।
সবুজ পাতার ফাঁকে দোল খাচ্ছে আমচাষিদের স্বপ্ন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমবাগানে দেখা দিয়েছে সোনালি মুকুল। সবুজ পাতার ফাঁকে আমচাষিদের স্বপ্ন দোল খাচ্ছে। মুকুলের মনমাতানো গন্ধে ভরে উঠেছে প্রকৃতি। জেলার বিভিন্ন আমগাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। সেখানকার বাতাসে মুকুলের ম-ম গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে।
বসন্তেও বৃষ্টি নামে
বসন্তের ফুলবাগানে ঢের আলো ছড়াচ্ছিলেন সূর্যমামা। ওদিকে মেঘরাজ দেখলেন, আরে ফুলগাছের গোড়ায় মাটি প্রায় শুকিয়ে গেছে। সূর্যকে একটু ঠেলে দিয়ে মেঘরাজ বললেন, দেখি সরো তো ভাই, আর তেজ দিয়ো না! মেঘের এই মৃদু গর্জন শুনল ফুলেরাও।