মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
মুকুলে মুকুলে ছেয়ে গেছে হাঁড়িভাঙা আমের গাছ। ভারে নুয়ে পড়েছে ডাল। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে সুবাস। মধু আহরণে উড়ে উড়ে আসছে মৌমাছি। এবার আবহাওয়া অনুকূল। তাই ডালভরা মুকুল দেখেই আমের ভালো ফলনের স্বপ্ন দেখছেন বাগানমালিকেরা। তাঁরা আশা করছেন, চলতি ২০২২ সাল হবে আমের বছর। তাঁরা করোনা মহামারির কারণে গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে এবার দেখবেন লাভের মুখ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ বছর ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর তা ছিল ১ হাজার ১০০ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার ১৭ ইউনিয়নের মধ্যে খোঁড়াগাছ ও ময়েনপুর ইউনিয়নে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান বেশি। ৮ থেকে ১০ বছর আগেও হাঁড়িভাঙা আমের বাগান মিঠাপুকুর উপজেলার বাইরে দেশের অন্য কোনো জেলায় ছিল না।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার পাওয়া আমচাষি আব্দুস সালাম সরকার বলেন, হাঁড়িভাঙা আম অতি সুস্বাদু। এ কারণে বর্তমানে রংপুরের বাইরেও লোকজন এই আমের বাগান করছেন। তাঁর ১৪ একর জমিতে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান রয়েছে। গত বছর তিনি ১২ লাখ টাকায় বাগান বিক্রি করেন। গত বছর লকডাউনে পরিবহন বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাজার ছাড়া রাজধানীসহ অন্য জেলা শহরে আম সরবরাহ করা যায়নি। তবে এ বছর আরও বেশি দামে বাগান বিক্রি করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদী।
আব্দুস সালাম আরও বলেন, এ বছর হাঁড়িভাঙা আমের দাম বাড়বে আরেকটি কারণে। গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় উপহার হিসেবে হাঁড়িভাঙা আম ভারতের প্রধানমন্ত্রীসহ পাঁচটি দেশের সরকার প্রধানের কাছে পাঠিয়েছিলেন। এতে হাঁড়িভাঙা আমের সুখ্যাতি ও পরিচিতি কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বাজারে।
ময়েনপুর এলাকার আমচাষি আমিনুল ইসলাম বলেন, তাঁর ২২ বিঘা জমিতে আমবাগান রয়েছে। প্রতিটি গাছ মুকুলে ছেয়ে গেছে। তিনিসহ অনেক বাগানমালিক মনে করেন, ২০২২ সাল হবে আমের বছর।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন বলেন, হাঁড়িভাঙা আম বিষমুক্ত রাখা এবং বিদেশে রপ্তানির সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করার জন্য গত বছর ড. সরওয়ারুল হকের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ দল চাষিদের সঙ্গে মতবিনিময় করে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। এর সুফল এবার মিলবে বলে আশা করা যায়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সব ধরনের আমগাছ মুকুলে ভরে গেছে। এখন পর্যন্ত প্রকৃতি অনুকূল। তাই মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। ঝড় কিংবা শিলাবৃষ্টি না হলে এ বছর প্রচুর আম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণেই হয়তো চাষিরা চলতি ২০২২ সালকে আমের বছর বলে স্বপ্ন দেখছেন।
মুকুলে মুকুলে ছেয়ে গেছে হাঁড়িভাঙা আমের গাছ। ভারে নুয়ে পড়েছে ডাল। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে সুবাস। মধু আহরণে উড়ে উড়ে আসছে মৌমাছি। এবার আবহাওয়া অনুকূল। তাই ডালভরা মুকুল দেখেই আমের ভালো ফলনের স্বপ্ন দেখছেন বাগানমালিকেরা। তাঁরা আশা করছেন, চলতি ২০২২ সাল হবে আমের বছর। তাঁরা করোনা মহামারির কারণে গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে এবার দেখবেন লাভের মুখ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ বছর ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর তা ছিল ১ হাজার ১০০ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার ১৭ ইউনিয়নের মধ্যে খোঁড়াগাছ ও ময়েনপুর ইউনিয়নে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান বেশি। ৮ থেকে ১০ বছর আগেও হাঁড়িভাঙা আমের বাগান মিঠাপুকুর উপজেলার বাইরে দেশের অন্য কোনো জেলায় ছিল না।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার পাওয়া আমচাষি আব্দুস সালাম সরকার বলেন, হাঁড়িভাঙা আম অতি সুস্বাদু। এ কারণে বর্তমানে রংপুরের বাইরেও লোকজন এই আমের বাগান করছেন। তাঁর ১৪ একর জমিতে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান রয়েছে। গত বছর তিনি ১২ লাখ টাকায় বাগান বিক্রি করেন। গত বছর লকডাউনে পরিবহন বন্ধ থাকায় স্থানীয় বাজার ছাড়া রাজধানীসহ অন্য জেলা শহরে আম সরবরাহ করা যায়নি। তবে এ বছর আরও বেশি দামে বাগান বিক্রি করতে পারবেন বলে তিনি আশাবাদী।
আব্দুস সালাম আরও বলেন, এ বছর হাঁড়িভাঙা আমের দাম বাড়বে আরেকটি কারণে। গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় উপহার হিসেবে হাঁড়িভাঙা আম ভারতের প্রধানমন্ত্রীসহ পাঁচটি দেশের সরকার প্রধানের কাছে পাঠিয়েছিলেন। এতে হাঁড়িভাঙা আমের সুখ্যাতি ও পরিচিতি কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বাজারে।
ময়েনপুর এলাকার আমচাষি আমিনুল ইসলাম বলেন, তাঁর ২২ বিঘা জমিতে আমবাগান রয়েছে। প্রতিটি গাছ মুকুলে ছেয়ে গেছে। তিনিসহ অনেক বাগানমালিক মনে করেন, ২০২২ সাল হবে আমের বছর।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল আবেদীন বলেন, হাঁড়িভাঙা আম বিষমুক্ত রাখা এবং বিদেশে রপ্তানির সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই করার জন্য গত বছর ড. সরওয়ারুল হকের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ দল চাষিদের সঙ্গে মতবিনিময় করে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। এর সুফল এবার মিলবে বলে আশা করা যায়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সব ধরনের আমগাছ মুকুলে ভরে গেছে। এখন পর্যন্ত প্রকৃতি অনুকূল। তাই মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। ঝড় কিংবা শিলাবৃষ্টি না হলে এ বছর প্রচুর আম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণেই হয়তো চাষিরা চলতি ২০২২ সালকে আমের বছর বলে স্বপ্ন দেখছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে