
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকায় ভেজাল খাদ্যদ্রব্য এবং অনুমোদনহীন নকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রি করায় ১০ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় একটি প্রতিষ্ঠানের দুজনকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়

ভেজাল প্রসাধনী শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর; যে কারণে বিদেশে নিয়ম আছে, খাদ্যের মতো প্রসাধনীরও মান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ভেজাল খাবার ও ওষুধ যেমন ক্ষতি করে, তেমনি ভেজাল প্রসাধনীও ক্ষতিকর।

বাজারে নানা নামের দেশি-বিদেশি প্রসাধনীর ছড়াছড়ি। এই ভিড়ে ভেজাল বা নকল এবং মানহীন প্রসাধনীরও অভাব নেই। পাড়ার ছোট দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় বিপণিবিতান—সবখানেই মিলেমিশে আছে আসল-নকল। নকল পণ্যে ক্রেতার আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি ত্বকেরও ক্ষতি হচ্ছে।

নিত্যপণ্যে ভেজাল নিয়ে আজকের পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে বুধবারে, তা দেখে একদিন বাজারের এক অভিজ্ঞতার কথা মনে হলো। মাছের বাজারে কেনাকাটার সময় এক ক্রেতা সবাইকে সাবধান করে দিয়ে বলছিলেন, ‘এই মাছ কিনবেন না। দেখতে পারছেন না মাছগুলোয় মাছি বসছে না! এগুলো সব বিষাক্ত মাছ!’