হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে চার বছর আগে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা। তবে তাঁর মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা যেন কাটছেই না। চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ এনে ৭ স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে চলছে বিচারকার্য। সেই মামলার শুনানিতে আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে বিস্ফোরক এক তথ্যই দিলেন ম্যারাডোনার
২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর ডিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যু হলেও চিকিৎসাজনিত অবহেলার অভিযোগ করছেন পরিবারের সদস্যেরা। সাত স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আনা হয়েছে এমন অভিযোগ। ম্যারাডোনার মৃত্যু নিয়ে আদালতে চলছে বিচার কার্যক্রম। এই বিচার কাজ চলার সময় গ্রেপ্তার হয়েছেন ম্যারাডোনার সাবেক দেহরক্ষী।
চার বছরেরও বেশি সময় আগে ডিয়েগো ম্যারাডোনা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। তবে আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির মৃত্যুর পর থেকেই পরিবারের সদস্যেরা মনে করছেন, স্বাভাবিকভাবে হয়নি তাঁর মৃত্যু। ম্যারাডোনার মৃত্যুতে চিকিৎসাজনিত অবহেলার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মেক্সিকোর আজতেকা প্রথম স্টেডিয়াম, যেখানে হয়েছে ফিফা বিশ্বকাপের দুটি ফাইনাল। আজতেকাই প্রথম এবং একমাত্র স্টেডিয়াম, যেখান থেকে পেলে ও ম্যারাডোনা—দুজনেই জিতেছেন ফিফা বিশ্বকাপ। এই দু্ই ফুটবল কিংবদন্তির স্মৃতিবিজড়িত স্টেডিয়ামটি আগের নাম মুছে ফেলে এখন বানোর্ত স্টেডিয়াম। বানোর্ত মেক্সিকোর অন্যতম...
আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনাকে ছাড়া কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। ২০২০ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি। এর ঠিক পরের বছরেই তাঁর চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ আনা হয় সাত স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগের বিচারকার্য আবার শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার। বুয়েনস আইরেসের সান ইসিদ্রোতে চার মাসের...
‘মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে, বয়সের মধ্যে নয়’—বহুল প্রচলিত প্রবাদটা আবারও ফিরে আসছে ডিয়েগো ম্যারাডোনার কল্যাণে। ২০২০ সালে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে চলে যান না ফেরার দেশে। তবু ১৯৮৬ বিশ্বকাপে অসাধারণ পারফরম্যান্সে এখনো বেঁচে রয়েছেন কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে। নিলামে উঠছে তাঁর ৩৮ বছরের পুরোনো গোল্ডেন বল।
ফুটবলের বরপুত্র দিয়েগো ম্যারাডোনার দেহাবশেষ সরিয়ে নিতে আর্জেন্টিনার আদালতে আবেদন করেছেন তাঁর সন্তানেরা। তাঁরা এমন একটি স্থানে ম্যারাডোনার দেহাবশেষ রাখতে চাইছেন, যেখানে ভক্তরা তাঁকে সহজেই শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন।
তাঁর না থাকার তিন বছর পূর্ণ হলো আজ। কেই-বা ভেবেছিল, এত দ্রুত চলে যাবেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা! ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর ৬০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান আর্জেন্টাইন ফুটবল কিংবদন্তি। ম্যারাডোনার আকস্মিক বিদায়ে শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ে বিশ্ব।
কাতার বিশ্বকাপের পর বাংলাদেশের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্কে জড়িয়ে গেছে আর্জেন্টিনা। হাজার হাজার মাইল দূরত্বের দুই দেশের ভ্রাতৃত্বকে আরও গভীর করতে এবার অনন্য এক উদ্যোগ নিয়েছে আর্জেন্টিনার শীর্ষ সারির ক্লাব জিমনেসিয়া। ক্লাবটির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের দল শেখ জামালকে দেওয়া হয়েছে প্রীতি ম্যাচ খেলার প্রস্তাব।
ফুটবলে এমন দিন আসবে, বছর দুয়েক আগেও হয়তো অনেকে কল্পনা করেননি। কতই তো আনন্দ-উচ্ছলে ভরে ছিল ফুটবলের সবুজ অঙ্গন। স্বভাবসুলভ চরিত্রে দিব্যি নেচেগেয়ে বেড়াচ্ছেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। হাস্যোজ্জ্বল মুখে পেলে যাচ্ছেন বিভিন্ন
সৌদি আরবের বিপক্ষে অঘটনের হারে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে আর্জেন্টিনা। পরের পর্বে যেতে হলে ‘সি’ গ্রুপের দুটি ম্যাচই জিততে হবে। বাঁচা-মরার প্রথমটি আজ মেক্সিকোর বিপক্ষে। এ ম্যাচ জিতে রাউন্ড ১৬ এর পথ বাঁচিয়ে রাখতে নিশ্চয়ই
৩৬ বছর আগে এই দিনে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জিতিয়ে আনন্দে ভাসিয়েছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। সেই দিনের পর ফুটবল ইতিহাসে বিশেষ একটা স্থান নিজের করে নেন ম্যারাডোনা। এখন তাঁকে ছাড়াই এখন বিশেষ দিনটি উদ্যাপন করতে হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে।
সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার কে-এই প্রশ্নের মীমাংসা হয়তো কখনোই হবে না। কারও কাছে পেলে, কেউ আবার এগিয়ে রাখবেন ম্যারাডোনাকে। হালের ফুটবলপ্রেমীরা এই লড়াইয়ে নিয়ে আসবেন লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর নামও
নিলামে ওঠার অপেক্ষায় ডিয়েগো ম্যারাডোনার ক্যারিয়ারের সেরা ম্যাচের জার্সি। যে জার্সি গায়ে আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর একই ম্যাচে করেছিলেন সর্বকালের নিন্দিত-নন্দিত দুই গোল, সেই জার্সি পেলে সংগ্রাহকেরা যে লুফে নেবেন তা আগেই আন্দাজ করা যাচ্ছে।
ডিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যুর এক বছর পূরণ হলো আজ। গত বছর এই দিনে ফুটবল বিশ্বকে স্তব্ধ করে পৃথিবীকে বিদায় জানান ফুটবলের এই অনন্য জাদুকর। ম্যারাডোনা নেই, তবে না থেকেও ভক্ত-অনুরাগীদের ভালোবাসায় ঠিকই রয়ে গেছেন তিনি। মৃত্যুর এক বছর পর বুয়েন্স এইরেস-নেপলস ছাড়িয়ে তাঁকে স্মরণ করছে বিশ্বব্যাপী কোটি ভক্ত-সমর্থকে
ফুটবলার ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে সবাই ‘ঈশ্বরের’ আসনে বসিয়েছেন। কিন্তু মাঠের বাইরের ম্যারাডোনা ছিলেন একদমই বিপরীত। ধর্ষণ, মাদকাসক্তি, ডোপ কেলেঙ্কারি—জীবনকে যতটা বেপরোয়া-বেখেয়ালি করে গড়ে তোলা যায়, সবই করেছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি।
ডিয়েগো ম্যারাডোনা মানেই একজন উন্মাতাল রাজার গল্প। ম্যারাডোনা মানে নিছক পাগলামি ও হুল্লোড়। অক্টোবরের শেষের আগের দিনটা তো কেবলই ম্যারাডোনার ছিল। এদিন বুয়েন্স আয়ার্স থেকে নেপলসের রাস্তায় ম্যারাডোনার অবিশ্বাস্য সব রূপকথার গল্পগুলো স্মরণ করা হতো।