২০১৬ সালের মতোই দাপট নিয়ে ফিরে এলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে কমলা হ্যারিসের দলের মধ্যে যে উৎসাহের জোয়ার দেখা গেছে তার মধ্যে যে বড় ফাঁক ছিল, সেটা ফলাফল দিয়েই প্রমাণিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাঠ পর্যায়ের প্রচারণা নিয়েও তাঁদের অনুমানও ছিল অতিরঞ্জিত।
আর মাত্র তিনটি ইলেক্টোরাল কলেজ পেলেই আমেরিকার ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হয়ে যাবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন দাবিতে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদে নিকট ইতিহাসে এক নজিরবিহীন সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবেন। অর্থাৎ, যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভা, বিচার বিভাগ এবং নির্বাহী প্রশাসনে—এই বিবেচনায় তিনি এক প্রকার একচ্ছত্র আধিপত্য পেতে যাচ্ছেন। আর এই বিষয়ে জাতীয় থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সব বিষয়ে তাঁর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ‘আপার হ্য
নির্বাচনে ট্রাম্প জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের চীন নীতিতেও পরিবর্তন আসতে পারে। ট্রাম্প নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর যে, চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক নিয়ে বোদ্ধাদের নতুন করে ভাবতে হবে এ বিষয়ে কোনো সন্দ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। অর্থাৎ আবারও তাঁর ঠিকানা হতে যাচ্ছে হোয়াইট হাউসে। এই সুযোগে চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক হোয়াইট হাউস সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য—যা না জানলেই নয়।
এই অবস্থায় ফ্লোরিডার পাম বিচে সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এবার আমেরিকাকে ‘স্বাস্থ্যবান’ করার ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, কেনেডি পরিবারের সদস্য রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়রকে তিনি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য খাত উন্নত করার জন্য দায়িত্ব দেবেন
নির্বাচনে ট্রাম্প জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ অবস্থায় ট্রাম্প জয়ী হলে ইউক্রেন যুদ্ধের কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই মাথা ঘামাচ্ছেন। ইতিপূর্বে ট্রাম্পের কিছু মন্তব্য থেকে ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এই ইস্যুতে গত বছর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট কে হবেন তার ওপর অনেকটাই নির্ভর করছে, আগামী দিনে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কেমন হবে এবং একই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতি কেমন হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের দৃঢ় সমর্থক। তাঁর আমলেই মার্কিন দূতাবাস তেল আবিব থেকে সরি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে চলছে ভোট গণনা। বিভিন্ন জরিপে কমলা হ্যারিসকে এগিয়ে দেখা গেলেও ভোটের ময়দানে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত কমলা হ্যারিস ২১০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে এগিয়ে আছেন। আর ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর চেয়ে ৩৬টি ভোট
ইলেক্টোরাল কলেজ ভোটের ক্ষেত্রে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথম দিকে বিশাল ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও ক্রমেই সেই ব্যবধান একটু একটু করে কমছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবর বলছে, এখন পর্যন্ত কমলা হ্যারিস ২১০টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর চেয়ে ২০টি ভোট
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার লড়াইয়ে ট্রাম্প ও কমলা ভোটারদের নিজের পক্ষে টানার লক্ষ্যে যৌথভাবে ব্যয় করেছেন ৩৫০ কোটি ডলার।
সুইং স্টেট পেনসিলভানিয়ায় ভোটের ক্ষেত্রে ‘ব্যাপক জালিয়াতির’ অভিযোগ তুলেছেন ট্রাম্প। পেনসিলভানিয়ার শহর ফিলাডেলফিয়ায় ব্যাপক ভোটার উপস্থিতির খবরের মধ্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘এই শহরে ব্যাপক জালিয়াতির বিষয়ে আমার অনেক কথা বলার আছে।’ তবে রাজ্যের এক নির্বাচন কর্মকর্তা ট্রাম্পের দাবি অস্বীকার করে এটিকে ‘বিভ্রান
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গণনা শেষের দিকে। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ২২৪টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেয়েছেন। রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭টি। ফলে তাঁর বিজয় নিশ্চিত। যদিও ৩ ভোট বাকি থাকতেই নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেছেন ট্রাম্প।
আমেরিকায় নির্বাচন, আর এশিয়াজুড়ে সরকার ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো পরবর্তী মার্কিন প্রশাসনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনেক বিশেষজ্ঞ ধারণা করেন, কমলা হ্যারিস বর্তমান বাইডেন সরকারের একটি ধারাবাহিকতা হবেন। আর ট্রাম্প ২.০ হবেন ট্রাম্প ১.০-এর মতোই।
এই লেখাটি যখন তৈরি হচ্ছে, তখন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে ৪ নভেম্বরের রাত সাড়ে ৯টা। বাংলাদেশ ততক্ষণে ৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দেখা পেয়েছে। লেখাটি যখন ছাপা হবে
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সহিংসতার আশঙ্কায় বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে ১৯টি অঙ্গরাজ্যে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে চলছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এবার রিপাবলিকানদের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, ডেমোক্র্যাটদের কমলা হ্যারিস। নির্বাচনে অন্যতম ‘সুইং স্টেট’ নেভাদায় জরিপে এগিয়ে ট্রাম্প। তবে কমলার সমর্থকেরাও প্রাণান্তকর চেষ্টা করছেন। কমলাকে জেতাতে নেভাদার লাস ভেগাসের অ্যালিজায়ান্ট স্টেডিয়াম কেন্দ্রে