অনলাইন ডেস্ক
ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের প্রভাব পড়া শুরু হয়েছে ভারতীয় রুপির ওপর। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কায় ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। আজ বৃহস্পতিবার ১ ডলারের বিপরীতে রুপির দাম ৮৪ দশমিক ২৯ পয়সায় নেমেছে, যা আগের দিন ছিল ৮৪ দশমিক ২৮।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পে দ্বিতীয় মেয়াদে কর হ্রাস ও নিয়ন্ত্রণ শিথিলকরণ নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে। এতে ডলারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ বাড়বে। ফলে ইউরো ও এশিয়ান মুদ্রার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এশিয়ার মুদ্রাগুলো আজ বৃহস্পতিবার কিছুটা স্থিতিশীল হলেও এর আগের দিন ১ দশমিক ৮ শতাংশ পর্যন্ত দরপতন হয়েছে। এদিন ডলারের সূচক ০ দশমিক ১ শতাংশ কমে ১০৪ দশমিক ৯-এ নেমে এসেছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, রুপির দরপতন ঠেকাতে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক (আরবিআই) হস্তক্ষেপ করতে পারে। আরবিআই ধীরে ধীরে রুপির মান বাড়তে দিচ্ছে, তবে আপাতত এটি ৮৪ দশমিক ৪০-এর সীমায় থাকবে বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির এককজন ট্রেডার।
এ ছাড়া শেয়ারবাজার থেকে বিদেশি বিনিয়োগের অর্থ চলে যাওয়ায় চাপ বাড়ছে রুপির ওপর। নভেম্বরের শুরুতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি ভারতীয় শেয়ার বিক্রি করেছে। গত মাসে এর মোট আকার দাঁড়িয়েছে ১১ বিলিয়ন ডলার।
এদিন ভারতের শীর্ষ সূচক বিএসই সেনসেক্স ও নিফটি-৫০ সূচকের দরপতন হয়েছে প্রায় ০ দশমিক ৫ শতাংশ।
সিটিব্যাংক জানিয়েছে, রুপির আরও অবমূল্যায়ন নির্ভর করছে আরবিআইয়ের সিদ্ধান্ত ও বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির সঙ্গে ভারতের মূল্যস্ফীতির তুলনামূলক অবস্থার ওপর।
মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের নীতিগত সিদ্ধান্তের দিকে নজর রাখছেন ভারতের বিনিয়োগকারীরা, যা মধ্যরাতে ঘোষণা করা হবে। ফেডারেল রিজার্ভ সুদহার ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া বেঞ্চমার্কের ভবিষ্যৎ সুদহার সম্পর্কে ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের ইঙ্গিতের জন্যও অপেক্ষা করছেন বিনিয়োগকারীরা।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের প্রভাব পড়া শুরু হয়েছে ভারতীয় রুপির ওপর। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কায় ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। আজ বৃহস্পতিবার ১ ডলারের বিপরীতে রুপির দাম ৮৪ দশমিক ২৯ পয়সায় নেমেছে, যা আগের দিন ছিল ৮৪ দশমিক ২৮।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পে দ্বিতীয় মেয়াদে কর হ্রাস ও নিয়ন্ত্রণ শিথিলকরণ নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে। এতে ডলারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ বাড়বে। ফলে ইউরো ও এশিয়ান মুদ্রার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এশিয়ার মুদ্রাগুলো আজ বৃহস্পতিবার কিছুটা স্থিতিশীল হলেও এর আগের দিন ১ দশমিক ৮ শতাংশ পর্যন্ত দরপতন হয়েছে। এদিন ডলারের সূচক ০ দশমিক ১ শতাংশ কমে ১০৪ দশমিক ৯-এ নেমে এসেছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, রুপির দরপতন ঠেকাতে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক (আরবিআই) হস্তক্ষেপ করতে পারে। আরবিআই ধীরে ধীরে রুপির মান বাড়তে দিচ্ছে, তবে আপাতত এটি ৮৪ দশমিক ৪০-এর সীমায় থাকবে বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির এককজন ট্রেডার।
এ ছাড়া শেয়ারবাজার থেকে বিদেশি বিনিয়োগের অর্থ চলে যাওয়ায় চাপ বাড়ছে রুপির ওপর। নভেম্বরের শুরুতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি ভারতীয় শেয়ার বিক্রি করেছে। গত মাসে এর মোট আকার দাঁড়িয়েছে ১১ বিলিয়ন ডলার।
এদিন ভারতের শীর্ষ সূচক বিএসই সেনসেক্স ও নিফটি-৫০ সূচকের দরপতন হয়েছে প্রায় ০ দশমিক ৫ শতাংশ।
সিটিব্যাংক জানিয়েছে, রুপির আরও অবমূল্যায়ন নির্ভর করছে আরবিআইয়ের সিদ্ধান্ত ও বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির সঙ্গে ভারতের মূল্যস্ফীতির তুলনামূলক অবস্থার ওপর।
মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের নীতিগত সিদ্ধান্তের দিকে নজর রাখছেন ভারতের বিনিয়োগকারীরা, যা মধ্যরাতে ঘোষণা করা হবে। ফেডারেল রিজার্ভ সুদহার ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া বেঞ্চমার্কের ভবিষ্যৎ সুদহার সম্পর্কে ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের ইঙ্গিতের জন্যও অপেক্ষা করছেন বিনিয়োগকারীরা।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল ইনকরপোরেটেড নামের এই কোম্পানিটি উইটকফ পরিবার গত সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠা করে। কোম্পানির সঙ্গে চীনা উদ্যোক্তা জাস্টিন সানের প্রতিষ্ঠিত ক্রিপ্টো প্ল্যাটফর্ম ট্রন–এর অংশীদারত্ব রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিনি উৎপাদক দেশ ভারত। কম বৃষ্টিপাতের কারণে আখের ফলন কমে যাওয়ায় দুই বছরের জন্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দেশটি। তবে ব্যাপক উৎপাদন সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় ২০২৫–২৬ সালে আবার রপ্তানি শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ার–ভিত্তিক এই গ্রুপের গ্রাহকদের মধ্যে অন্যতম দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ড। ডি লা রু জানিয়েছে, তাদের বার্ষিক টার্নওভার ১০ দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৪ কোটি ৫১ লাখ পাউন্ডে দাঁড়িয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তাদের অর্থবছরের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে ভোজ্যতেলের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। বাজারে অত্যাবশ্যকীয় এই পণ্যটির সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমদানি প্রক্রিয়া সহজ করার পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন দেশ থেকে তেল আমদানি বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। এরই অংশ হিসেবে একটি নতুন কৌশল বাস্তবায়নের পথে সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে