রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
রূপপুর
পারমাণবিক বিদ্যুতের যুগে বাংলাদেশ
স্বাধীনতার পর গত ৫০ বছরের মধ্যে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটির নাম রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র অর্থনৈতিক দিক থেকে দেশের সর্বাধিক ব্যয়বহুল প্রকল্প। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, এখান থেকে ২০২৩ সালে প্রথম ইউনিট থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট এবং ২০২৪ সাল
জ্বালানির জগৎ পাল্টে দিতে পারে বহনযোগ্য পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র মানেই বিশাল কর্মযজ্ঞ। পাবনার রূপপুরে নির্মীয়মাণ বাংলাদেশের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের আয়োজন দেখলে সেটি সহজেই অনুমান করা যায়। আবার সেই সঙ্গে রয়েছে মারাত্মক ঝুঁকিও।
ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ প্রকল্প উদ্বোধন
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা (পিপিএস) নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান প্রধান অতিথি হিসেবে সুইচ চেপে ও বেলুন উড়িয়ে এর উদ্বোধন করেন।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন
বাস্তবায়নাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভৌত সুরক্ষা ব্যবস্থা (পিপিএস) নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ড. ইয়াফেস ওসমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর উদ্বোধন করেন।
রূপপুর প্রকল্পে পরমাণু দিবস উদ্যাপন
বর্ণাঢ্য আয়োজনে নিউক্লিয়ার ডে বা পরমাণু দিবস পালন করেছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। বাংলাদেশের পরমাণু ক্লাবে প্রবেশের দিনটিকে স্মরণ করে নিউক্লিয়ার ডে হিসেবে পালন করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
রূপপুর প্রকল্পে কর্মরতদের টিকাদান
পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে কর্মরত বাংলাদেশিদের স্পুটনিক ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ‘রোসাটমের’ প্রকৌশল শাখা
রূপকথার পাশে সম্প্রীতির কাহিনি
নানা রঙের মানুষের দেখা পেয়েছি রূপপুরে। যে গ্রিনসিটির বড় বড় ভবন নিয়ে ছিল আমাদের কৌতূহল, সেখানেও একদিন দিব্যি ঢুকে পড়া গেল। আগে থেকেই একটি ফ্ল্যাটের কয়েকজন এবং পাশের ফ্ল্যাটের
বাংলাদেশ অনেক ভালো
গ্রিন সিটির সামনে একটি বিকেল কাটিয়ে ফেরার পথেই একজন বলল, ‘কাল কিন্তু গ্রিন সিটির সামনের জায়গাটা অন্য রকম হয়ে যাবে। কাল হাটবার।’
এখানেই কাজ, এখানেই সুখ
‘মারেন, মারেন, আমারে মারেন।’—পেছন থেকে কে যেন বলে ওঠে। কেন একজন অচেনা মানুষকে মারতে যাব, সেটা বোধগম্য হয় না। ঘুরে ভদ্রলোকের দিকে তাকাই।
বাংলার হাটে রুশ হাটুরে
গ্রিন সিটির সামনেই মো. রায়হানের ফলের দোকান। দোকান বলতে চারটি বাঁশ পুঁতে তার ওপর ছাউনি। ছাউনির নিচে চৌকি পেতে সাজানো হয়েছে ফল। ফলগুলোর নাম এখন বলছি না। কারণ, এইমাত্র আমরা তাঁকে প্রশ্ন করেছি, তিনি যখন রাশানদের কাছে ফল বিক্রি করেন, তখন কোন ভাষায় কথা বলেন।
প্রথম ইউনিটে বাষ্প জেনারেটর স্থাপন শেষ
পাবনার ঈশ্বরদীতে বাস্তবায়নাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটে সবগুলো বাষ্প জেনারেটর স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। নির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী ইউনিটের রিঅ্যাক্টর কম্পার্টমেন্টে ডিজাইন পজিশনে চারটি বাষ্প জেনারেটর স্থাপন শেষ করেছে রুশ রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি করপোরেশন রসাটমের প্রকৌশল শাখার সাব কন
চাহিদা আর জোগানের সূত্রটা যেখানে মিলেছে
উঁচু ভবনগুলোর উল্টো দিকে সারি সারি দোকানে বাংলার সঙ্গে রুশ নাম দেওয়া হয়েছে বাণিজ্যিক কারণেই। নাম দেখেই যেন রাশানরা বুঝতে পারেন, এই দোকানে কী পাওয়া যায়। আস্তে আস্তে নতুন ব্যবসায়ীরাও ঢুকছেন এই বাজারে। অর্থনীতি যে তার আপন নিয়মে কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসে জীবনযাত্রায়, সেটা এখানে এলে টের পাওয়া যায়।
ভবনগুলো যেন মর্যাদারই প্রতীক
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পাশে গাড়ি দাঁড় করিয়ে আমরা পুরোনো বন্ধুর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। চোখে পড়ল কেন্দ্রের বাইরে সারি সারি মোটরসাইকেল। অদ্ভুত দৃশ্য! মোটর-সাইকেলগুলো কাপড় দিয়ে ঢাকা, যেন ধুলোয় অপরিচ্ছন্ন হয়ে না যায়। চট করে মনে হলো, এ এক বিরাট পরিবর্তন!
হার্ডিঞ্জ থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্র বদলে যাচ্ছে রূপপুর
ওই যে, আস্তে আস্তে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে যে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি, তার একটা ইতিহাস আছে। সেই আইয়ুব খানের আমলে, ১৯৬১ সালে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল।
‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না’
‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্য
বালিশ কাণ্ডের ঘটনায় ৮ জনের জামিন বাতিলে রুল
রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পের বালিশকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পাবনা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ ৮ জনের জামিন কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি জাহিদ সরওয়ারের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
দক্ষিণাঞ্চলে হবে দ্বিতীয় পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র, রাশিয়ার সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
গতকাল রোববার পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের (আরএনপিপি) রিয়্যাক্টর প্রেসার ভেসেল স্থাপন কাজের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এবার দক্ষিণাঞ্চলে আরেকটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে রাশিয়ার সমর্থ