নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতার পর গত ৫০ বছরের মধ্যে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটির নাম রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র অর্থনৈতিক দিক থেকে দেশের সর্বাধিক ব্যয়বহুল প্রকল্প। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, এখান থেকে ২০২৩ সালে প্রথম ইউনিট থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট এবং ২০২৪ সালে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরও ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট অর্থাৎ মোট ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। করোনাকালেও থেমে থাকেনি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ, বরং বাড়তি জনবল নিয়ে নির্মাণের গতি বাড়িয়েছে রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রকল্প বাস্তবায়নে দিনরাত সেখানে কাজ করছেন ২৫ হাজার শ্রমিক।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় পরমাণু শক্তি কমিশন। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট নির্মাণ করছে রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট। ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা।
জানা যায়, ১৯৬১ সালে প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তী রূপপুরকে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্থান হিসেবে নির্বাচন করা হয়। পরবর্তী সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
১৯৯৭ সালের ১৬ অক্টোবর তৎকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করা হয়। সেই হিসেবে ২০০৯ সালে সরকার ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে।
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ অপরিহার্য। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের প্রথমেই প্রয়োজন পর্যাপ্ত এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ। দেশের সব মানুষের কাছে এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক সেক্টরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সব বাধ্যবাধকতা বিবেচনায় নিয়ে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে এগিয়ে নেওয়া যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন থেকে শুরু করে রিঅ্যাক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, পরিবেশের ভারসাম্য সংরক্ষণ এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, তা দেশের মানুষের স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করছেন বিশ্লেষকেরা।
রূপপুরে গত পাঁচ বছরে আর্থসামাজিক অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। এখানে ব্যবসা গড়ে উঠেছে। ২২টা বড় ভবন তৈরি হয়েছে। একটা ২৫ তলা ভবনও হচ্ছে। রাশিয়া থেকে পড়াশোনা করে আসা প্রকৌশলীরা চাকরি করছেন এখানে। অনুবাদক হিসেবেও কাজ করছেন অনেকে। মানুষ অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। রাশিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের যন্ত্রপাতি তৈরি হচ্ছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রে তৈরি পারমাণবিক বর্জ্য ফেরত নেবে রাশিয়া। এর জন্য ২০১৯ সালের ৩০ আগস্ট রাশিয়ার মস্কোতে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়। এরপর ওই বছরের অক্টোবরে আইইএর নির্দেশিকা (গাইডলাইন) মেনে তৈরি ‘তেজস্ক্রিয় বর্জ্য এবং ব্যবহৃত পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবস্থাপনাবিষয়ক জাতীয় নীতি, ২০১৯’-এর খসড়া অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এ নীতির আওতায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কোম্পানি (আরডব্লিউএমসি) গঠন করবে। বাংলাদেশের সব তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ করবে এই কোম্পানি।
সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তা পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে সামগ্রিক শিল্প উন্নয়নের জন্য যতগুলো উপাদান থাকে তার মধ্যে বিদ্যুৎ হলো অন্যতম। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে তার সঞ্চালন লাইন যদি ঠিক রেখে ইকোনমিক জোন থেকে শুরু করে যেখানে ইন্ডাস্ট্রির জন্য বিদ্যুৎ দরকার হবে সেখানে সুশৃঙ্খল, সুচারুরূপে যদি এটি ব্যবহার হয়, তাহলে দেশের বেকার সমস্যা দূরীকরণের ক্ষেত্রে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র একটি পজিটিভ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
স্বাধীনতার পর গত ৫০ বছরের মধ্যে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটির নাম রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্মাণাধীন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র অর্থনৈতিক দিক থেকে দেশের সর্বাধিক ব্যয়বহুল প্রকল্প। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, এখান থেকে ২০২৩ সালে প্রথম ইউনিট থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট এবং ২০২৪ সালে দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরও ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট অর্থাৎ মোট ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। করোনাকালেও থেমে থাকেনি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ, বরং বাড়তি জনবল নিয়ে নির্মাণের গতি বাড়িয়েছে রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রকল্প বাস্তবায়নে দিনরাত সেখানে কাজ করছেন ২৫ হাজার শ্রমিক।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় পরমাণু শক্তি কমিশন। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট নির্মাণ করছে রাশিয়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট। ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা।
জানা যায়, ১৯৬১ সালে প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তী রূপপুরকে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্থান হিসেবে নির্বাচন করা হয়। পরবর্তী সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
১৯৯৭ সালের ১৬ অক্টোবর তৎকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করা হয়। সেই হিসেবে ২০০৯ সালে সরকার ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে।
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ অপরিহার্য। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের প্রথমেই প্রয়োজন পর্যাপ্ত এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ। দেশের সব মানুষের কাছে এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক সেক্টরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সব বাধ্যবাধকতা বিবেচনায় নিয়ে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে এগিয়ে নেওয়া যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন থেকে শুরু করে রিঅ্যাক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, পরিবেশের ভারসাম্য সংরক্ষণ এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, তা দেশের মানুষের স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করছেন বিশ্লেষকেরা।
রূপপুরে গত পাঁচ বছরে আর্থসামাজিক অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। এখানে ব্যবসা গড়ে উঠেছে। ২২টা বড় ভবন তৈরি হয়েছে। একটা ২৫ তলা ভবনও হচ্ছে। রাশিয়া থেকে পড়াশোনা করে আসা প্রকৌশলীরা চাকরি করছেন এখানে। অনুবাদক হিসেবেও কাজ করছেন অনেকে। মানুষ অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। রাশিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের যন্ত্রপাতি তৈরি হচ্ছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রে তৈরি পারমাণবিক বর্জ্য ফেরত নেবে রাশিয়া। এর জন্য ২০১৯ সালের ৩০ আগস্ট রাশিয়ার মস্কোতে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়। এরপর ওই বছরের অক্টোবরে আইইএর নির্দেশিকা (গাইডলাইন) মেনে তৈরি ‘তেজস্ক্রিয় বর্জ্য এবং ব্যবহৃত পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবস্থাপনাবিষয়ক জাতীয় নীতি, ২০১৯’-এর খসড়া অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এ নীতির আওতায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কোম্পানি (আরডব্লিউএমসি) গঠন করবে। বাংলাদেশের সব তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ করবে এই কোম্পানি।
সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তা পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে সামগ্রিক শিল্প উন্নয়নের জন্য যতগুলো উপাদান থাকে তার মধ্যে বিদ্যুৎ হলো অন্যতম। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে তার সঞ্চালন লাইন যদি ঠিক রেখে ইকোনমিক জোন থেকে শুরু করে যেখানে ইন্ডাস্ট্রির জন্য বিদ্যুৎ দরকার হবে সেখানে সুশৃঙ্খল, সুচারুরূপে যদি এটি ব্যবহার হয়, তাহলে দেশের বেকার সমস্যা দূরীকরণের ক্ষেত্রে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র একটি পজিটিভ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে