
তৃতীয় দিনে বইমেলার প্রবেশমুখে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এদিন প্রবেশমুখে ফিরেছে শৃঙ্খলাও। তল্লাশি করে সবাইকে ঢুকতে দিচ্ছে পুলিশ, তবে কিছুটা ঢিলেঢালা। গেটে মানুষের লম্বা সারি দেখে মনে হয়, বেচাবিক্রি জমে উঠেছে নিশ্চয়। কিন্তু মেলার মাঠে ঢুকে কেমন যেন খাপছাড়া লাগে সব। স্টলগুলোর বেশির ভাগই ফাঁকা।

এবারের মেলায় একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়ছে শুরুর দিন থেকে। প্রতিবছর প্রকাশনীগুলো পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বড় বড় ছবি ব্যবহার করেন স্টল প্যাভিলিয়নের সামনে, ভেতরে, ওপরে। এবার সেটা অনেকটাই কম। তবে এই ব্যতিক্রমের মাঝেও একজন লেখক আছেন যথারীতি স্বমহিমায়। তিনি হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর বই আছে এমন সব প্রকাশনীই তাঁর বিশ

ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনের বিকেল। সন্ধ্যা হয় হয় সময়ে টিএসসির কোলজুড়ে বহু মানুষের ভিড়। চায়ের কাপে ঝড়। ফুলওয়ালি কিশোরীর রিনরিনে গলার আওয়াজ—একটা মালা নিবেন আফা? নেন না একটা মালা! জ্যামে আটকে পড়া গাড়ি এক্সিলেটরে ঘনঘন চাপ দেয়— ঘোঁত ঘোঁত শব্দ তোলে! মনে হয় খাটো দড়িতে বাঁধা খ্যাপা লাল ষাঁড় বাঁধনমুক্ত হতে চাই

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪ ঘোষণা হয়েছে। এবার দশজন কবি ও লেখক এই পুরস্কার পাচ্ছেন। ২৩ জানুয়ারি বাংলা একাডেমি নির্বাহী পরিষদের অনুমোদনে একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।