
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সারা বিশ্বই ঝুঁকছে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে। তার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে। গত ১৫ বছরে নির্মিত হয়েছে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র।

বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যার কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর চাঁদে অবতরণকারী জাপানের মনুষ্যহীন চন্দ্রযান ল্যান্ডার স্লিম বা ‘মুন স্নাইপার’ আবার কাজ শুরু করেছে। জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) বলেছে, তারা গতকাল রোববার ল্যান্ডারের সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ স্থাপন করেছে। এতে ত্রুটি ঠিক হওয়ার ইঙ্গিত

ময়মনসিংহ, কক্সবাজার ও বাগেরহাটে চারটি সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সরকারের ব্যয় হবে ১৪ হাজার ৬১ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

চীনের সঙ্গে যৌথ মালিকানায় জামালপুরের মাদারগঞ্জে ১০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে একটি সোলার পাওয়ার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা। সাড়ে ৩০০ একর জমিতে এই সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র হবে চীনা কোম্পানি সিআরইসি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি এবং বাংলাদেশের বি আর পাওয়ারজেন লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে।