বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটি শব্দবন্ধ খুব করে উচ্চারিত হচ্ছে, সেটি হলো- ডকট্রিন অব নেসেসিটি। বাংলায় উপযুক্ত অনুবাদ কী হতে পারে- প্রয়োজনীয়তার মতবাদ, জরুরতের নিদান, বিশেষ পরিস্থিতির নীতি ইত্যাদি।
বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বেশ কিছুদিন ধরে বন্ধ ছিল। এখন যে প্রেক্ষাপটে আবার রাজনীতি চালু করার বিষয়ে আদালতের নির্দেশটা এল, সে বিষয়ে বুয়েটের আইনে বলা আছে, ছাত্র সংসদ থাকতে পারে; কিন্তু ছাত্ররাজনীতির বিষয়টি বুয়েটের আইনেই নেই। আমরা যখন ছিলাম তখনো ছাত্র সংসদ ছিল। ইউকসুর মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রতিনিধি নির্বাচন ক
বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন আবার চালুর প্রয়োজন কেন হলো বুঝলাম না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও চাননি বুয়েটের শিক্ষকেরা রাজনীতিতে যুক্ত হন।
দেশের অর্থনীতি সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ডলারের ঘাটতি, রিজার্ভের পতন, গ্যাস ও জ্বালানির দুষ্প্রাপ্যতা, পণ্য আমদানিতে কড়াকড়ি শর্ত, মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ, তারল্য ঘাটতি, সুশাসনের অভাব, গৎবাঁধা রাজস্ব ব্যবস্থা, রাজনৈতিক অস্থিরতা এর মধ্যে অন্যতম। নতুন অনুষঙ্গ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার, চতুর্থ শ
দেশের রাজনীতিতে সংকটটা তৈরি হয়েছে প্রধানত ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে। দিনকে দিন এই সংকট আরও প্রকট হচ্ছে। ক্ষমতা কীভাবে হস্তান্তর হবে—সেই বিষয়টার এখনো কোনো মীমাংসা হলো না। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যাটা রয়ে গেছে দেশের রাজনীতিতে।
আওয়ামী লীগের ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে স্লোগান ছিল, ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’। ২০১৮ সালে ছিল ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’। এবার দিয়েছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। আমাদের আবার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে, আমরা প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশে যাব। কিন্তু ২০০ টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনতে হলে প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশ দিয়ে আমর