দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী শনাক্তকরণ ও ফেরত পাঠাতে দুই মাসব্যাপী অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। এই অভিযানে গত ১০ থেকে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে ৪৬ বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করেছে। তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বসবাস অথবা ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও থেকে যাওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্টে উৎপাদিত কিছু বিদ্যুৎ নিজ দেশেও বিক্রি করতে চায় ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী আদানি। আর এ লক্ষ্যে তারা ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকারের কাছে বিশেষ ছাড় চেয়েছে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একাধিক সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
বিহারের রাজধানী পাটনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় নবীন বলেন, ‘বিহারে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সীমাঞ্চল অঞ্চলে অনুপ্রবেশের সম্ভাবনা বেশি। বিহার ও ভারতের সম্পদ এখানে অবস্থানরত মানুষের জন্যই ব্যবহৃত হওয়া উচিত, বাংলাদেশিদের জন্য নয়। এই মানুষদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া...
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুকে তুরুপের তাস করেছিল। কিন্তু বিজেপির সেই কৌশল কাজে দেয়নি। রাজ্যটির সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে আদিবাসী ভোটারদের সমর্থন অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপির এই প্রচারণ
ভারতের দুই রাজ্য মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিছুদিন আগেই। সেই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, মহারাষ্ট্রে বিজেপির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সই (এনডিএ) ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। তবে ঝাড়খণ্ডে বিজেপির জোট এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস ও স্থানী ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি
ঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
ভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, ঝাড়খন্ডের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে কমে যাচ্ছে। মূলত, তিনি সাঁওতাল পরগনা ও কোলহান অঞ্চলকে ইঙ্গিত করে এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মাটি, বেটি ও রুটি জেএমএম শাসনের কারণে হুমকির মুখে
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে এবং সে কারণে সেখানকার জনমিতি বদলে গেছে। ভারতের ন্যাশনাল কমিশন ফর শিডিউলড ট্রাইবস (এনসিএসটি) দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দাখিল কর এক প্রতিবেদনে এই দাবি করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ শাখার নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা ঝাড়খণ্ডের জন্য এক বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশির সংখ্যা এত বেশি যে, তারা রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ।
ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশিদের সমর্থনের অভিযোগ তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ রোববার এক সমাবেশে ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলটির বিরুদ্ধে এমন গুরুত্বর অভিযোগ তুললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশের উচিত আদানির সঙ্গে বসে বিদ্যুতের বিল বকেয়াসংক্রান্ত যে সমস্যা আছে, তা সমাধান করা। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার এই পরামর্শ দিয়েছে। সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়াল এই পরামর্শ দেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে
বিদ্যুতের দাম বাবদ বকেয়া ৫০ কোটি ডলার পরিশোধ না করায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করেছে আদানি। বিষয়টি ‘টেকসই নয়’ বলে এক চিঠিতে জানিয়েছে।
রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরও চুক্তির বাধ্যবাধকতা মেনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী আদানি। গোষ্ঠীটির অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ার গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ভারতের বিদ্যুৎ রপ্তানি নীতিমালার সাম্প্রতিক সংশোধনী
ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ঠ ধাপের ভোট গ্রহণ চলছে আজ শনিবার। ভারতের ৮টি রাজ্যের ৫৮টি আসনে ভোট গ্রহণ হবে আজ। ষষ্ঠ ধাপের ভোটে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া অন্যান্য যেসব রাজ্যে ভোট গ্রহণ হচ্ছে তার মধ্যে হেভিওয়েট প্রার্থীরা হলেন—মনোজ তিওয়ারি, মানেকা গান্ধী, মেহেবুবা মুফতি,
রাহুল গান্ধী বলেন, ‘আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলো ফ্রিজ করা হয়েছে। নির্বাচন প্রচারে ব্যয়ের মতো টাকা আমাদের নেই। নেতাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, (বিভিন্ন রাজ্যে) সরকার পতনের চক্রান্ত করা হচ্ছে। এটি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের একটি চেষ্টা। এই ম্যাচ ফিক্সিং করছেন নরেন্দ্র মোদী ও কয়েকজন ব্যবসায়ী