২০১৮ সালে টানা ১৭ দিন নিজের মৃত শাবককে বহন করে ১ হাজার মাইলেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে বিশ্বজুড়ে হৃদয় কেড়েছিল ‘তাহলিকোয়া’ নামে পরিচিতি পাওয়া এবং গবেষকদের কাছে ‘জে-৩৫’ হিসেবে চিহ্নিত একটি মা তিমি। দুঃখজনকভাবে সাউদার্ন রেসিডেন্ট সেই অর্কা তিমিটিকে আবারও একই রকম শোক প্রদর্শন করতে হয়েছে।
১৭ দিন ধরে মৃত বাচ্চার দেহ বহন করা তাহলিকোয়া নামের ওরকা বা ‘কিলার হোয়েলটি’ আবারও একটি বাচ্চার জন্ম দিয়েছে। তাহলিকোয়াকে, যাকে গবেষকেরা জে৩৫ নামেও চেনেন, নতুন বাচ্চাসহ প্রথমবারের মতো দেখা গেছে গত ২০ ডিসেম্বর।
বুধবার এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, ২০১৭ সালে ওই তিমিটিকে দেখা গিয়েছিল প্রশান্ত মহাসাগরের কলম্বিয়া উপকূলে। কয়েক বছর পর ২০২২ সালে এটিকে ভারত মহাসাগরের জানজিবার উপকূলে দেখা যায়। এই দুটি অবস্থানের দূরত্ব কমপক্ষে ১৩ হাজার কিলোমিটার।
নোয়াখালী হাতিয়ার মেঘনা নদীতে দেখা মিলেছে বিশাল আকৃতির তিমি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার চর আতাউরের কাছে ডুবোচরে দেখা মেলে তিমির। পরে কোস্টগার্ড গিয়ে এটি নিরাপদে নদীর পানিতে ছেড়ে দেয়।
কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে সম্প্রতি ৮ কেজি ৩৯৮ গ্রাম তিমির বমিসহ এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। অভিযানে জব্দ করা তিমির বমি বা অ্যাম্বারগ্রিসের আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ২১ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে বিজিবি। আর এ তথ্যটাই কৌতূহল জাগায় মনে। তিমির বমি জিনিসটা কী? এর এত চড়া
কক্সবাজারের টেকনাফে অভিযান চালিয়ে বিক্রি নিষিদ্ধ তিমি মাছের বমি বা অ্যাম্বারগ্রিসসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। গতকাল রোববার উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
নরওয়ের উপকূলে একটি বেলুগা প্রজাতির তিমি মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। রাশিয়া এ তিমিটিকে গুপ্তচর হিসেবে প্রশিক্ষণ দিয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। ভলদিমির নামে এই প্রাণীটির মৃতদেহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর রিসাভিকায় ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গেছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য তিমিটিকে নিকটস্থ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বরগুনার সদর উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নের ছোনবুনিয়ার চরে অর্ধগলিত মাথাবিহীন তিমির মৃতদেহটি দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে বিভিন্ন এলাকার উৎসুক মানুষ সেখানে ভিড় করেন। মৃত তিমির দুর্গন্ধে এলাকার পরিবেশ দূষিত হয়ে যাচ্ছে। তবু নাক চেপে তিমি দেখতে আসছে শত শত মানুষ।
দক্ষিণ সুদান, উগান্ডাসহ উষ্ণমণ্ডলীয় পূর্ব আফ্রিকার বিভিন্ন জলাভূমিতে দেখা মেলে আশ্চর্য এক পাখির। চমকে দেওয়ার অনেক কিছুই আছে এর আচরণ ও চেহারায়। তবে বিশেষভাবে বলতে হয় এর বিশাল ঠোঁটটির কথা। এটি শিকারে যেমন সাহায্য করে পাখিটিকে তেমনি দেখতেও ভারি অদ্ভুত।
নাম ওরকা বা কিলার হোয়েল হলেও এরা আসলে সবচেয়ে বড় জাতের ডলফিন। এই ডলফিনেরাই কিনা আক্রমণ করে ডুবিয়ে দিয়েছে একটি ছোট ইয়ট বা প্রমোদতরি। ঘটনাটি ঘটে জিব্রাল্টার প্রণালির মরক্কোর জলভাগে।
এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা অনেক আগে থেকেই করে আসছেন বিজ্ঞানীরা। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সার্চ ফর এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল ইন্টেলিজেন্সের (সেটি) বিজ্ঞানীদের দাবি, আলাস্কার একটি হাম্পব্যাক তিমির সঙ্গে সফলভাবে ‘কথোপকথন’ করতে পেরেছেন তাঁরা।
২০০ বছরেরও বেশি আগে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে হারিয়ে গিয়েছিল গ্রে হোয়েল বা ধূসর তিনি। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের আটলান্টিক মহাসাগরে এর দেখা পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
বেশ কয়েক বছর আগেই সমুদ্রে দানবাকৃতির বালিন তিমিদের রহস্যময় গান রেকর্ড করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছিল, এই গানের সাহায্যে তারা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তবে কীভাবে প্রাণীগুলো এই গান গায় তা শনাক্ত করতে পারছিলেন না বিজ্ঞানীরা।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে এবার জোয়ারের সঙ্গে ভেসে এল মরা পরপইস। গতকাল বুধবার বিকেলে শহরের সুগন্ধা পয়েন্ট সৈকতে এই সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণীটি ভেসে আসে। বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) বিজ্ঞানীরা মৃত প্রাণীটি সংগ্রহ করে ময়নাতদন্ত করেন।
কবুতরটি চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করছে বলে সন্দেহ করা হয়। তাই ভারতের মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে বন্দী জীবন কাটাতে হচ্ছিল একে। অবশেষে এটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটম্যান্টস অব অ্যানিমেলসের (পেটা) উদ্যোগে মুক্ত হয় পাখিটি।
শিক্ষা–গবেষণার কাজে মৃত তিমির কঙ্কাল সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট (বোরি)। গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে তিমির কঙ্কালের খোঁজে খনন কাজ শুরু করেন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা। যা আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত ৯০ শতাংশ খনন কাজ শেষ করা হয়েছে এবং বৃহস্পতিবার পু
মিসরের মরুভূমিতে সন্ধান পাওয়া গেছে ৪ কোটি ১০ লাখ বছর আগের একটি বিলুপ্ত হওয়া তিমির জীবাশ্মের। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এই তিমি সেই সময়ের, যখন তিমির পূর্ব প্রজাতির সদস্যরা মাত্রই ডাঙা থেকে পানিতে নিজেদের স্থানান্তর শেষ করেছে