অনলাইন ডেস্ক
বেশ কয়েক বছর আগেই সমুদ্রে দানবাকৃতির বালিন তিমিদের রহস্যময় গান রেকর্ড করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছিল, এই গানের সাহায্যে তারা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তবে কীভাবে প্রাণীগুলো এই গান গায় তা শনাক্ত করতে পারছিলেন না বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বিশ্বের বৃহত্তম স্তন্যপায়ী প্রাণীর যোগাযোগের পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে।
বালিন তিমির অন্তর্ভুক্ত প্রজাতির মধ্যে হ্যাম্পব্যাক এবং নীল তিমিও রয়েছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, এরা পানির নিচে যোগাযোগের জন্য ৩০০ হার্জ পর্যন্ত স্বল্প-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ ব্যবহার করে। এই মাত্রার আওয়াজ সমুদ্রে অপেক্ষাকৃত কম দ্রুত শোষিত হয়।
বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন, স্তন্যপায়ী তিমিদের স্বরযন্ত্রে একটি অনন্য কাঠামো রয়েছে। এই কাঠামোটি তারা কথা বলা এবং সঙ্গী খোঁজার কাজে ব্যবহার করে।
এ বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্কের গবেষকেরা হ্যাম্পব্যাক তিমির রেকর্ডকৃত শব্দ বিশ্লেষণ করেছেন এবং এই শব্দ তৈরি করতে স্বরযন্ত্রের মধ্য দিয়ে কীভাবে বায়ু প্রবাহিত হয় তা উদ্ঘাটন করেছেন। এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, তিমিগুলোর স্বরযন্ত্রে একটি বৃহৎ ইউ (U) আকৃতির কাঠামো আছে, যা লম্বা সিলিন্ডার আকৃতির টিস্যু দিয়ে গঠিত। আর এই কাঠামো শুধুমাত্র বেলিন তিমিদের মধ্যেই আছে। এর মাধ্যমেই তারা সমুদ্রের নিচে কম-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ উৎপন্ন করে।
ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্কের জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কোয়েন অ্যালেমানস বলেছেন, ‘আমরা দেখেছি, এই ইউ-আকৃতির কাঠামোটি স্বরযন্ত্রের ভেতরে একটি বড় ফ্যাটি কুশনের সঙ্গে ধাক্কা খায়। তিমিরা যখন তাদের ফুসফুস থেকে বাতাস এই কুশনের বাইরে ঠেলে দেয়, তখন এটি কম্পন শুরু করে এবং এটি পানির নিচে খুব কম ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ উৎপন্ন করে।’
তবে গবেষক দলটি দাবি করেছে, বর্তমানে তিমিদের গান তথা যোগাযোগ সমুদ্রে মানুষের তৈরি শব্দের কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
অধ্যাপক অ্যালিমানস জানিয়েছেন, ৭০ দশকের তুলনায় মহাসাগরগুলো এখন জাহাজ চলাচল, ড্রিলিং কার্যকলাপসহ মানবসৃষ্ট শব্দ অনেক গুণ বেড়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এই ধরনের শব্দের জন্য কঠোর প্রবিধান প্রয়োজন। কারণ এই তিমি যোগাযোগের জন্য শব্দের ওপর নির্ভরশীল।’
বেশ কয়েক বছর আগেই সমুদ্রে দানবাকৃতির বালিন তিমিদের রহস্যময় গান রেকর্ড করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছিল, এই গানের সাহায্যে তারা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তবে কীভাবে প্রাণীগুলো এই গান গায় তা শনাক্ত করতে পারছিলেন না বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বিশ্বের বৃহত্তম স্তন্যপায়ী প্রাণীর যোগাযোগের পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে।
বালিন তিমির অন্তর্ভুক্ত প্রজাতির মধ্যে হ্যাম্পব্যাক এবং নীল তিমিও রয়েছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, এরা পানির নিচে যোগাযোগের জন্য ৩০০ হার্জ পর্যন্ত স্বল্প-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ ব্যবহার করে। এই মাত্রার আওয়াজ সমুদ্রে অপেক্ষাকৃত কম দ্রুত শোষিত হয়।
বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন, স্তন্যপায়ী তিমিদের স্বরযন্ত্রে একটি অনন্য কাঠামো রয়েছে। এই কাঠামোটি তারা কথা বলা এবং সঙ্গী খোঁজার কাজে ব্যবহার করে।
এ বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্কের গবেষকেরা হ্যাম্পব্যাক তিমির রেকর্ডকৃত শব্দ বিশ্লেষণ করেছেন এবং এই শব্দ তৈরি করতে স্বরযন্ত্রের মধ্য দিয়ে কীভাবে বায়ু প্রবাহিত হয় তা উদ্ঘাটন করেছেন। এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, তিমিগুলোর স্বরযন্ত্রে একটি বৃহৎ ইউ (U) আকৃতির কাঠামো আছে, যা লম্বা সিলিন্ডার আকৃতির টিস্যু দিয়ে গঠিত। আর এই কাঠামো শুধুমাত্র বেলিন তিমিদের মধ্যেই আছে। এর মাধ্যমেই তারা সমুদ্রের নিচে কম-ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ উৎপন্ন করে।
ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ডেনমার্কের জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কোয়েন অ্যালেমানস বলেছেন, ‘আমরা দেখেছি, এই ইউ-আকৃতির কাঠামোটি স্বরযন্ত্রের ভেতরে একটি বড় ফ্যাটি কুশনের সঙ্গে ধাক্কা খায়। তিমিরা যখন তাদের ফুসফুস থেকে বাতাস এই কুশনের বাইরে ঠেলে দেয়, তখন এটি কম্পন শুরু করে এবং এটি পানির নিচে খুব কম ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ উৎপন্ন করে।’
তবে গবেষক দলটি দাবি করেছে, বর্তমানে তিমিদের গান তথা যোগাযোগ সমুদ্রে মানুষের তৈরি শব্দের কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
অধ্যাপক অ্যালিমানস জানিয়েছেন, ৭০ দশকের তুলনায় মহাসাগরগুলো এখন জাহাজ চলাচল, ড্রিলিং কার্যকলাপসহ মানবসৃষ্ট শব্দ অনেক গুণ বেড়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এই ধরনের শব্দের জন্য কঠোর প্রবিধান প্রয়োজন। কারণ এই তিমি যোগাযোগের জন্য শব্দের ওপর নির্ভরশীল।’
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
১ দিন আগে