ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাটে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ১৭টি এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ছয়টি ফেরি দিয়ে যানবাহন ও যাত্রী পারাপার করা হবে। এ ছাড়া দুই ঘাট থেকে যাত্রী পারাপারে বিভিন্ন ধরনের ৩৩টি লঞ্চ এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে দ্রুত যাত্রী বহনে ৬৯টি
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার মধ্যকার নৌপথে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার নির্বিঘ্ন করতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও ঘাট কর্তৃপক্ষ। পারাপারের জন্য চলাচল করবে ১৭টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ।
ঘন কুয়াশার কারণে ৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ বুধবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে নদীতে কুয়াশার পরিমাণ কমে গেলে ফেরি চলাচল শুরু করা হয়।
ঘন কুয়াশায় রোববার মধ্য রাতের পর থেকে আবারও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নৌ-রুটের ফেরি সার্ভিস। কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, এ রুটের ছোট-বড় ১৪টি ফেরি উভয় ঘাটের পন্টুনে অবস্থান করছে। ফেরি চলাচল বন্ধ হওয়ায় ঘাটে আটকে পড়েছে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসসহ নানা ধরনের যানবাহন...
ঘন কুয়াশায় ৯ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে শুক্রবার রাত ১১টার সময় কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
ঘন কুয়াশায় দেড় ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও তিন ঘণ্টা পর আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এর আগে, নদীতে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে গেলে নৌপথে দুর্ঘটনা এড়াতে দুটি নৌপথেই ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে গেলে নদীর চ্যানেলের মার্কিং পয়েন্ট অস্পষ্ট হয়ে যায়। পাটুরিয়া–দৌলতদিয়া নৌপথে রাত ১২টা ৪০ মিনিট থেকে ও আরিচা–কাজিরহাট নৌপথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে নৌপথে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি সার্ভিস বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। কুয়াশা কেটে গেলে আজ মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টার থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৬টা থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এতে ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন চালক ও যাত্রীরা।
ঘন কুয়াশার কারণে ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হয়।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে যমুনা নদী উত্তাল থাকায় আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে আজ শনিবার ভোর সোয়া ৪টা থেকে এসব রুটে ফেরি, লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। পরে সকাল ৮টা থেকে ফেরি চলাচল শুরু হলেও বন্ধ রয়েছে লঞ্চ, স্পিডবোট, ইঞ্জিনচালিত নৌকা চলাচল।
মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখী মানুষের ভিড় থাকলেও স্বস্তিতে নদী পার হতে পারছে তারা। আজ শনিবার সকালে ফেরিতে ভিড় বেশি থাকলেও লঞ্চে যাত্রী কম চোখে পড়ে।
ঈদ উপলক্ষে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ-রুটে যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। শনিবার সকাল থেকেই প্রচুর যাত্রী ও যানবাহন চোখে পড়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। তবে নেই কোনো প্রকার ভোগান্তি। স্বস্তিতে বাড়ি ফিরতে পেরে খুশি দক্ষিণাঞ্চলের মানুষেরা।
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখী মানুষের চাপ বাড়লেও ভোগান্তি নেই। আজ শুক্রবার সকাল থেকে পাটুরিয়া ঘাটে যাত্রীদের বেশ ভিড় দেখা গেছে। ফেরি ও লঞ্চে করে পদ্মা-যমুনা নদী পাড়ি দিয়ে বাড়ি ফিরছেন যাত্রীরা
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ভোগান্তি ছাড়াই নির্বিঘ্নে পার হচ্ছে ঘরমুখী মানুষ ও যানবাহন। আজ শুক্রবার সকাল থেকে এই নৌপথে বেড়েছে ঈদে ঘরমুখী মানুষ ও যানবাহনের চাপ। তবে চাপ বাড়লেও নেই কোনো ভোগান্তি।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। আজ রোববার রাত ১০টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এ ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।