অর্ণব সান্যাল
আবার বোমা ফাটিয়েছেন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক। টুইটার কিনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরপরই ফের বিশ্ববাসীর দৃষ্টি নিজের দিকে নিয়ে নিলেন ইলন। তিনি বলেছেন, অফিসের বস বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে দেওয়া তেল বা ত্যালকে রূপান্তরিত করা সম্ভব সয়াবিন তেলে!
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক অখ্যাত ও গুপন সূত্র জানিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের মুখ থেকেই এমন কথা শুনেছেন, অন্য কোথাও থেকে নয়। এ-সংক্রান্ত একটি গোপন ফেসবুক পোস্টও ইলন এরই মধ্যে ‘অনলি মি’ করে রেখেছেন। কিছুদিনের মধ্যেই ঘোষণা দেওয়ার সময় একবারে পোস্টটি পাবলিক করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, অফিসের বস বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তেল বা ত্যাল দেওয়ার বিষয়টি আদি ও অকৃত্রিম। শুধু বস নয়, অনেকে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদেরও দেদার তেল দিয়ে থাকেন। এসব তেলকে রূপান্তরিত করে সয়াবিন তেল বানানো সম্ভব। এ-সংক্রান্ত একটি বিশেষ যন্ত্র বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা অনেকটা এগিয়ে গেছে। এখন যন্ত্রের নকশা নিয়ে কাজ চলছে।
কিন্তু কেন এমন একটি আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে মনোযোগী হলেন ইলন মাস্ক? গুপন সূত্রটি জানিয়েছে, এ ব্যাপারে ইলনকে জিজ্ঞেসও করেছিলেন তিনি। তাতে প্রথমেই অট্টহাসি উপহার দেন ইলন। পরে বলেন, ‘এ দুনিয়ায় কে বসকে তেল দেয় না? কে ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে না? আমিও অনেক করেছি, পেয়েছিও ঢের। ইদানীং শুনছি অনেক দেশে সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক দেশে নাকি গর্ত খুঁড়ে মজুত করা হচ্ছে সয়াবিন তেল। আবার অনেকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখছেন সয়াবিন তেলের বোতল। এসব দেখে ও শুনে আমার উদ্ভাবনী মন উচাটন হয়ে ওঠে। আমার মনে হতে থাকে, যদি সয়াবিন তেল উৎপাদনের বিকল্প ব্যবস্থা উদ্ভাবন করা যায়, তবে তা টুইটার বা কোকা-কোলা কোম্পানি কেনার চেয়েও বড় কাজ হবে। অমনি আমি কাজে নেমে পড়ি।’
টেসলা কোম্পানির এই কর্ণধার আরও জানিয়েছেন, এই উদ্ভাবন অনেকটাই রকেট সায়েন্সের মতো। এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রাথমিক কিছু সূত্র ব্যবহার করা হবে। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা হলো, সেসব ব্যবহার করেই কার্যসমাধা করা।
এ বিষয়ে ইলন মাস্কের সার্বিক কর্মপরিকল্পনার কিছুটা জানা সম্ভব হয়েছে। ওই অখ্যাত সূত্রটি প্রায় প্রতিদিন ইলনের সঙ্গে চা খান ও ত্যাল দেন। সূত্রটির দাবি, ওই ত্যাল দেওয়া থেকেই ইলনের মাথায় এমন উদ্ভাবনী চিন্তার আবির্ভাব হয়।
সাধারণত বাণিজ্যিকভাবে সয়াবিনের ফল থেকেই তেল আলাদা করা হয়। আর ইলনের ব্লু প্রিন্ট অনুযায়ী, নতুন তৈরি হওয়া যন্ত্রটি অফিসের বস বা দৈনন্দিন জীবনে ক্ষমতাবান কাউকে তেল বা ত্যাল দেওয়ার সময় সঙ্গে বহন করতে হবে। সাধারণভাবে কোনো ব্যক্তিকে তেল দেওয়ার সময় বা তোষামোদ করার সময় ওয়্যারলেস প্রযুক্তিতে তা ট্রান্সফার হয়। অর্থাৎ, দেনেওয়ালা ব্যক্তি থেকে ওই তেল চলে যায় উদ্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে। এ সময় তেল পাওয়া ব্যক্তি বেশ তেলতেলে অবস্থায় পতিত হন, তার মন তেলে পড়া জলকণার মতো ভাসতে শুরু করে। তেল পেয়ে তিনি বেশ ‘গরম’ বা উত্তপ্ত হতে থাকেন স্বাভাবিকভাবেই। এর ফলে তেল পাওয়া ব্যক্তির ‘বডি’ থেকে একধরনের বাষ্পের উদ্গিরণ হয়। মূলত সেই বাষ্প থেকেই সয়াবিন তেল বের করে নেওয়া হবে।
তবে এ ক্ষেত্রে একটি শর্ত আছে, তেল দেনেওয়ালা ও পানেওয়ালা ব্যক্তিকে অল্প পরিমাণে হলেও সয়াবিন তেল রান্নায় ব্যবহার করতে হবে। কারণ, সেটিই মূলত ইলনের প্রক্রিয়ায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আর যেহেতু যিনি তেল দেন (কোনো না কোনো স্বার্থের কারণেই দেন) এবং যিনি তেল পান (তিনিও কোনো না কোনো স্বার্থের কারণেই পান), ফলে বাজার থেকে বেশি দামে সয়াবিন তেল কেনায় তাঁদের না করার কথা নয়। কারণ, স্বার্থসিদ্ধি হলে জাগতিক লাভ তো হয়ই। মূলত সেই উপরি লাভটাকে উপজীব্য করেই সয়াবিন তেলের একটি রিসাইক্লিং প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে চান ইলন মাস্ক।
গুপন সূত্রের দাবি অনুযায়ী, মূলত পাতন প্রক্রিয়াকে কাজে লাগিয়ে; অর্থাৎ, বাষ্পীভবন ও ঘনীভবন পদ্ধতি যুগপৎ ব্যবহার করে ত্যালকে সয়াবিন তেলে রূপান্তরিত করা হবে। এ জন্য সহজে বহনযোগ্য একটি পূর্ণাঙ্গ যন্ত্র তৈরির কাজ এগিয়ে চলছে। টেসলার কর্মীদের পাশাপাশি টুইটারের কর্মীদেরও এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানোর চেষ্টা চলছে। কারণ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তেলকেও সয়াবিন তেলে রূপান্তরিত করতে চান ইলন মাস্ক! সে ক্ষেত্রে সব ধরনের ধন্যবাদ জ্ঞাপনসূচক ত্যালও অন্তর্ভুক্ত করার জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইলন মাস্কের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার এই প্রতিবেদকের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কিন্তু মোবাইলে ব্যালেন্স না থাকায় কোনোবারই সফল যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।
তবে এহেন মরিয়া ব্যর্থ চেষ্টার কথা শুনে ইলন ওই গুপন সূত্রের মাধ্যমে সান্ত্বনা দিয়ে জানিয়েছেন, ‘ফেল কড়ি মাখো তেল’—এই প্রবাদটি তিনি মিথ্যে করে দিতে চান। এ জন্যই এমন প্রকল্প হাতে নেওয়া। আসন্ন কোনো এক ঈদের পরেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন ইলন মাস্ক!
আবার বোমা ফাটিয়েছেন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক। টুইটার কিনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরপরই ফের বিশ্ববাসীর দৃষ্টি নিজের দিকে নিয়ে নিলেন ইলন। তিনি বলেছেন, অফিসের বস বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে দেওয়া তেল বা ত্যালকে রূপান্তরিত করা সম্ভব সয়াবিন তেলে!
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক অখ্যাত ও গুপন সূত্র জানিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের মুখ থেকেই এমন কথা শুনেছেন, অন্য কোথাও থেকে নয়। এ-সংক্রান্ত একটি গোপন ফেসবুক পোস্টও ইলন এরই মধ্যে ‘অনলি মি’ করে রেখেছেন। কিছুদিনের মধ্যেই ঘোষণা দেওয়ার সময় একবারে পোস্টটি পাবলিক করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, অফিসের বস বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তেল বা ত্যাল দেওয়ার বিষয়টি আদি ও অকৃত্রিম। শুধু বস নয়, অনেকে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদেরও দেদার তেল দিয়ে থাকেন। এসব তেলকে রূপান্তরিত করে সয়াবিন তেল বানানো সম্ভব। এ-সংক্রান্ত একটি বিশেষ যন্ত্র বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা অনেকটা এগিয়ে গেছে। এখন যন্ত্রের নকশা নিয়ে কাজ চলছে।
কিন্তু কেন এমন একটি আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে মনোযোগী হলেন ইলন মাস্ক? গুপন সূত্রটি জানিয়েছে, এ ব্যাপারে ইলনকে জিজ্ঞেসও করেছিলেন তিনি। তাতে প্রথমেই অট্টহাসি উপহার দেন ইলন। পরে বলেন, ‘এ দুনিয়ায় কে বসকে তেল দেয় না? কে ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে না? আমিও অনেক করেছি, পেয়েছিও ঢের। ইদানীং শুনছি অনেক দেশে সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক দেশে নাকি গর্ত খুঁড়ে মজুত করা হচ্ছে সয়াবিন তেল। আবার অনেকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখছেন সয়াবিন তেলের বোতল। এসব দেখে ও শুনে আমার উদ্ভাবনী মন উচাটন হয়ে ওঠে। আমার মনে হতে থাকে, যদি সয়াবিন তেল উৎপাদনের বিকল্প ব্যবস্থা উদ্ভাবন করা যায়, তবে তা টুইটার বা কোকা-কোলা কোম্পানি কেনার চেয়েও বড় কাজ হবে। অমনি আমি কাজে নেমে পড়ি।’
টেসলা কোম্পানির এই কর্ণধার আরও জানিয়েছেন, এই উদ্ভাবন অনেকটাই রকেট সায়েন্সের মতো। এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রাথমিক কিছু সূত্র ব্যবহার করা হবে। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা হলো, সেসব ব্যবহার করেই কার্যসমাধা করা।
এ বিষয়ে ইলন মাস্কের সার্বিক কর্মপরিকল্পনার কিছুটা জানা সম্ভব হয়েছে। ওই অখ্যাত সূত্রটি প্রায় প্রতিদিন ইলনের সঙ্গে চা খান ও ত্যাল দেন। সূত্রটির দাবি, ওই ত্যাল দেওয়া থেকেই ইলনের মাথায় এমন উদ্ভাবনী চিন্তার আবির্ভাব হয়।
সাধারণত বাণিজ্যিকভাবে সয়াবিনের ফল থেকেই তেল আলাদা করা হয়। আর ইলনের ব্লু প্রিন্ট অনুযায়ী, নতুন তৈরি হওয়া যন্ত্রটি অফিসের বস বা দৈনন্দিন জীবনে ক্ষমতাবান কাউকে তেল বা ত্যাল দেওয়ার সময় সঙ্গে বহন করতে হবে। সাধারণভাবে কোনো ব্যক্তিকে তেল দেওয়ার সময় বা তোষামোদ করার সময় ওয়্যারলেস প্রযুক্তিতে তা ট্রান্সফার হয়। অর্থাৎ, দেনেওয়ালা ব্যক্তি থেকে ওই তেল চলে যায় উদ্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে। এ সময় তেল পাওয়া ব্যক্তি বেশ তেলতেলে অবস্থায় পতিত হন, তার মন তেলে পড়া জলকণার মতো ভাসতে শুরু করে। তেল পেয়ে তিনি বেশ ‘গরম’ বা উত্তপ্ত হতে থাকেন স্বাভাবিকভাবেই। এর ফলে তেল পাওয়া ব্যক্তির ‘বডি’ থেকে একধরনের বাষ্পের উদ্গিরণ হয়। মূলত সেই বাষ্প থেকেই সয়াবিন তেল বের করে নেওয়া হবে।
তবে এ ক্ষেত্রে একটি শর্ত আছে, তেল দেনেওয়ালা ও পানেওয়ালা ব্যক্তিকে অল্প পরিমাণে হলেও সয়াবিন তেল রান্নায় ব্যবহার করতে হবে। কারণ, সেটিই মূলত ইলনের প্রক্রিয়ায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আর যেহেতু যিনি তেল দেন (কোনো না কোনো স্বার্থের কারণেই দেন) এবং যিনি তেল পান (তিনিও কোনো না কোনো স্বার্থের কারণেই পান), ফলে বাজার থেকে বেশি দামে সয়াবিন তেল কেনায় তাঁদের না করার কথা নয়। কারণ, স্বার্থসিদ্ধি হলে জাগতিক লাভ তো হয়ই। মূলত সেই উপরি লাভটাকে উপজীব্য করেই সয়াবিন তেলের একটি রিসাইক্লিং প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে চান ইলন মাস্ক।
গুপন সূত্রের দাবি অনুযায়ী, মূলত পাতন প্রক্রিয়াকে কাজে লাগিয়ে; অর্থাৎ, বাষ্পীভবন ও ঘনীভবন পদ্ধতি যুগপৎ ব্যবহার করে ত্যালকে সয়াবিন তেলে রূপান্তরিত করা হবে। এ জন্য সহজে বহনযোগ্য একটি পূর্ণাঙ্গ যন্ত্র তৈরির কাজ এগিয়ে চলছে। টেসলার কর্মীদের পাশাপাশি টুইটারের কর্মীদেরও এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানোর চেষ্টা চলছে। কারণ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া তেলকেও সয়াবিন তেলে রূপান্তরিত করতে চান ইলন মাস্ক! সে ক্ষেত্রে সব ধরনের ধন্যবাদ জ্ঞাপনসূচক ত্যালও অন্তর্ভুক্ত করার জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইলন মাস্কের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার এই প্রতিবেদকের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কিন্তু মোবাইলে ব্যালেন্স না থাকায় কোনোবারই সফল যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।
তবে এহেন মরিয়া ব্যর্থ চেষ্টার কথা শুনে ইলন ওই গুপন সূত্রের মাধ্যমে সান্ত্বনা দিয়ে জানিয়েছেন, ‘ফেল কড়ি মাখো তেল’—এই প্রবাদটি তিনি মিথ্যে করে দিতে চান। এ জন্যই এমন প্রকল্প হাতে নেওয়া। আসন্ন কোনো এক ঈদের পরেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন ইলন মাস্ক!
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১ দিন আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে