অনলাইন ডেস্ক
একটি ইঁদুর আপনাকে কামড়ে দিলে কী করবেন? আর যা-ই করুন, নিশ্চয় ইঁদুরটিকে পাল্টা কামড়ে দেবেন না। কিন্তু চীনা এক তরুণী তা-ই করেছেন। ইঁদুরটিকে পাকড়াও করে একে কামড়ে দিয়েছেন তিনি।
১৮ বছরের ওই তরুণীর ইঁদুরের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার ঘটনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোড়ন তুলেছে। গত বছরের শেষ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের ২১ তারিখ ওই তরুণী যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন, তার ছাত্রীনিবাসে একটি ইঁদুর তাঁর আঙুলে কামড় দেয়। এসব তথ্য জানা যায় চীনা সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
কামড় খেয়ে ব্যথার চেয়ে রাগই বেশি হলো তরুণীটির। নিজ হাতে ইঁদুরটিকে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। ইঁদুর ধরার ফাঁদ ব্যবহার করা কিংবা ওটাকে তাড়িয়ে দেওয়ার বদলে দৌড়াদৌড়ি করে বেপরোয়া প্রাণীটিকে ধরে ফেললেন।
মেজাজ এতটাই চড়ে গিয়েছিল তরুণীর যে ইঁদুরটি ধরে ওটার মাথায় কামড় দিলেন। ওটার মাথায় এতে তাঁর দুই দাঁতের চিহ্ন ফুটে ওঠে। ইঁদুরটি অবশ্য অল্প সময়ের মধ্যেই মারা যায়। তবে ধারণা করা হয় সেটি মেয়েটির কামড়ে নয়, বরং শক্তভাবে ধরায় শ্বাসরোধ হয়ে এটির মৃত্যু হয়।
তবে ইঁদুরটিকে কামড়াতে গিয়ে তরুণীর নিজের ঠোঁটে কিছুটা ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ওই শিক্ষার্থী পরে নিজের ডউয়িন অ্যাকাউন্টে বলেন, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি এবং এখন সুস্থ আছেন।
মেয়েটির রুমমেট ডউয়িনে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে জানান, তরুণীটি তাঁর আচরণের জন্য অনুশোচনায় ভুগেছেন। চিকিৎসার সময় তার মুখ দেখাতেও লজ্জা পাচ্ছিলেন। যে চিকিৎসক তাঁর চিকিৎসা করেন তিনি বলেছেন, এমন ঘটনা আগে কখনো দেখেননি। ওই রুমমেট বলেন, ‘তার কেস ফাইলটি কীভাবে লিখবেন এটি ঠিক করতেও চিকিৎসকের কিছুটা সময় লাগে।’
তরুণীর পিলে চমকানো এই কাণ্ড স্বাভাবিকভাবেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের চমকে দেয়। ঘটনাটি নিয়ে কৌতুক করেছেন অনেকেই। কেউ কেউ বাড়ির ইঁদুর সমস্যা সমাধানের জন্য তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি তাঁকে ২০২৩ সালের সবচেয়ে সাহসী হিসেবে ঘোষণা করছি।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি কি আমাদের ধান রাখার গোলাঘরের দিকে একটু নজর দেবেন?’
তবে ওই ছাত্রীর রুমমেট একটি রোগ সংক্রামিত হওয়ার ঝুঁকি তুলে ধরে এ ধরনের কাজ অনুকরণ না করতে সতর্ক করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
এর আগে গত নভেম্বর মাসে একজন মা আতঙ্কিত হয়ে যান, যখন দেখেন তাঁর ২২ মাস বয়সী মেয়ে একটি ইঁদুর ধরে তাঁকে উপহার হিসেবে দিতে চাইছে। মধ্য চীনের হেনান প্রদেশের ওই মা জানান, মেয়েকে ধরে তিনি জোরে ঝাঁকি দেন, যেন ইঁদুরটিকে ছেড়ে দেয়। ইঁদুরটি মুক্ত হয়ে চলে যাওয়ার পর মেয়ের হাত বারবার ধোয়ার ব্যবস্থা করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের সূত্রে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, ইঁদুর নানা ধরনের রোগের জীবাণু বহন করে। এসব রোগ সরাসরি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ইঁদুরটিকে ধরলে ইঁদুরের মল, প্রস্রাব বা লালার সংস্পর্শে কিংবা ইঁদুরের কামড়ের মাধ্যমে এটা হতে পারে। ইঁদুরের উপদ্রব এবং ইঁদুরের সংস্পর্শ এড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হলো বিভিন্ন খাবার, পানি ও ইঁদুরদের আশ্রয় দেয় এমন জিনিস নিরাপদ জায়গায় রাখা।
একটি ইঁদুর আপনাকে কামড়ে দিলে কী করবেন? আর যা-ই করুন, নিশ্চয় ইঁদুরটিকে পাল্টা কামড়ে দেবেন না। কিন্তু চীনা এক তরুণী তা-ই করেছেন। ইঁদুরটিকে পাকড়াও করে একে কামড়ে দিয়েছেন তিনি।
১৮ বছরের ওই তরুণীর ইঁদুরের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার ঘটনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোড়ন তুলেছে। গত বছরের শেষ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের ২১ তারিখ ওই তরুণী যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন, তার ছাত্রীনিবাসে একটি ইঁদুর তাঁর আঙুলে কামড় দেয়। এসব তথ্য জানা যায় চীনা সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে।
কামড় খেয়ে ব্যথার চেয়ে রাগই বেশি হলো তরুণীটির। নিজ হাতে ইঁদুরটিকে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। ইঁদুর ধরার ফাঁদ ব্যবহার করা কিংবা ওটাকে তাড়িয়ে দেওয়ার বদলে দৌড়াদৌড়ি করে বেপরোয়া প্রাণীটিকে ধরে ফেললেন।
মেজাজ এতটাই চড়ে গিয়েছিল তরুণীর যে ইঁদুরটি ধরে ওটার মাথায় কামড় দিলেন। ওটার মাথায় এতে তাঁর দুই দাঁতের চিহ্ন ফুটে ওঠে। ইঁদুরটি অবশ্য অল্প সময়ের মধ্যেই মারা যায়। তবে ধারণা করা হয় সেটি মেয়েটির কামড়ে নয়, বরং শক্তভাবে ধরায় শ্বাসরোধ হয়ে এটির মৃত্যু হয়।
তবে ইঁদুরটিকে কামড়াতে গিয়ে তরুণীর নিজের ঠোঁটে কিছুটা ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ওই শিক্ষার্থী পরে নিজের ডউয়িন অ্যাকাউন্টে বলেন, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি এবং এখন সুস্থ আছেন।
মেয়েটির রুমমেট ডউয়িনে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে জানান, তরুণীটি তাঁর আচরণের জন্য অনুশোচনায় ভুগেছেন। চিকিৎসার সময় তার মুখ দেখাতেও লজ্জা পাচ্ছিলেন। যে চিকিৎসক তাঁর চিকিৎসা করেন তিনি বলেছেন, এমন ঘটনা আগে কখনো দেখেননি। ওই রুমমেট বলেন, ‘তার কেস ফাইলটি কীভাবে লিখবেন এটি ঠিক করতেও চিকিৎসকের কিছুটা সময় লাগে।’
তরুণীর পিলে চমকানো এই কাণ্ড স্বাভাবিকভাবেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের চমকে দেয়। ঘটনাটি নিয়ে কৌতুক করেছেন অনেকেই। কেউ কেউ বাড়ির ইঁদুর সমস্যা সমাধানের জন্য তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি তাঁকে ২০২৩ সালের সবচেয়ে সাহসী হিসেবে ঘোষণা করছি।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনি কি আমাদের ধান রাখার গোলাঘরের দিকে একটু নজর দেবেন?’
তবে ওই ছাত্রীর রুমমেট একটি রোগ সংক্রামিত হওয়ার ঝুঁকি তুলে ধরে এ ধরনের কাজ অনুকরণ না করতে সতর্ক করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
এর আগে গত নভেম্বর মাসে একজন মা আতঙ্কিত হয়ে যান, যখন দেখেন তাঁর ২২ মাস বয়সী মেয়ে একটি ইঁদুর ধরে তাঁকে উপহার হিসেবে দিতে চাইছে। মধ্য চীনের হেনান প্রদেশের ওই মা জানান, মেয়েকে ধরে তিনি জোরে ঝাঁকি দেন, যেন ইঁদুরটিকে ছেড়ে দেয়। ইঁদুরটি মুক্ত হয়ে চলে যাওয়ার পর মেয়ের হাত বারবার ধোয়ার ব্যবস্থা করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের সূত্রে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, ইঁদুর নানা ধরনের রোগের জীবাণু বহন করে। এসব রোগ সরাসরি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ইঁদুরটিকে ধরলে ইঁদুরের মল, প্রস্রাব বা লালার সংস্পর্শে কিংবা ইঁদুরের কামড়ের মাধ্যমে এটা হতে পারে। ইঁদুরের উপদ্রব এবং ইঁদুরের সংস্পর্শ এড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হলো বিভিন্ন খাবার, পানি ও ইঁদুরদের আশ্রয় দেয় এমন জিনিস নিরাপদ জায়গায় রাখা।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
২০ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে