অনলাইন ডেস্ক
ট্রেন চলা শুরুর পর ধীরে ধীরে সরে যাবে শহরের উঁচু দালানকোঠা। জানালা দিয়ে এর বদলে দেখতে পাবেন প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য। সাড়ে চার ঘণ্টার যাত্রাপথে বেশি নজর কাড়বে সাগর আর পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য। বিলাসবহুল এই ট্রেনভ্রমণের সুযোগ মিলবে ভিয়েতনামে। একমুখী যাত্রার খরচটাও নেহাত কম নয়, ৪২০ ডলার বা ৪৯ হাজার টাকার বেশি।
রেল বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্রমেই বিলাসবহুলে ভ্রমণে অভ্যস্তরা ট্রেনের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। বিশ্বজুড়ে এই ধীর ও উপভোগ্য ভ্রমণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পর্যটকেরা।
আর এই সুযোগ তৈরি করছে বিখ্যাত হোটেল ব্র্যান্ড অনেন্তরা। এটি দক্ষিণ ভিয়েতনামের দুই জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য না ত্রাং ও কুয়াই ননকে সাড়ে চার ঘণ্টার একটি নতুন ও বিলাসবহুল ট্রেনযাত্রার মাধ্যমে যুক্ত করছে।
এ ধরনের প্রথম ট্রেনযাত্রার সুযোগ তৈরি করে অনেন্তরা ২০২০ সালে। ‘দ্য ভিয়েটেজ বাই অনেন্তরা’ নামের ছয় ঘণ্টার ট্রেন যাত্রায় দা নং থেকে কুয়াই নন পর্যন্ত যাওয়া যায়।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
অনেন্তরার ভিয়েতনামে জনসংযোগ ও বিপণন শাখার প্রধান কেট জোনস সিএনএনকে জানান, নতুন ট্রেনটি আগের রুটের উল্টো দিকে যাচ্ছে। ভিয়েতনামের আরও সুন্দর সুন্দর দৃশ্য পর্যটকদের সামনে উন্মুক্ত করে দেওয়াই এর উদ্দেশ্য।
‘নতুন এই রুটের আগের ভ্রমণটির সঙ্গে মূল পার্থক্য এখানে অনেক বেশি উপকূলীয় এলাকা পড়বে।’ বলেন জোনস।
‘এই পথে চমৎকার কিছু উপসাগর এবং কিছু আকর্ষণীয় উপকূলরেখার দেখা মিলবে। কিছু পার্বত্য অঞ্চল রয়েছে এবং প্রচুর ধান ও পদ্মপুকুর রয়েছে। তবে উপকূলীয় দৃশ্যই সবচেয়ে বড় আকর্ষণ।’
তবে ট্রেনটির ভ্রমণ ধীরগতির। অনেন্তরার মতে ট্রেনগুলো ঘণ্টায় গড়ে ৫১.৯ কিলোমিটার (৩২.২ মাইল) গতিতে চলে। আর এতে মনোমুগ্ধকর একটি ভ্রমণ করতে করতে ট্রেন থেকে বিনা মূল্যে পরিবেশন করা স্থানীয় ক্যাভিয়ার, চিজ, সেরা মানের ভিয়েতনামের চা দিয়ে বিকেলের নাশতাটা করতে পারবেন ধীরে-সুস্থে।
এই যাত্রার জন্য যাত্রীদের আগে অর্ডার করা তিন-কোর্সের ভারী একটি খাবার পরিবেশন করা হয়।
উভয় রুটে অতিথিরা বিনা মূল্যের স্ন্যাক্স, ওয়াইন, ককটেল, চা, কফি, কোমল পানীয় পাবেন। পাশাপাশি ১৫ মিনিট মাথা ও কাঁধে ম্যাসেজের একটা পর্বও আছে।
দ্য ভিয়েটেজ ট্রেনগুলোয় বার, বিশ্রামাগার সুবিধা এবং দুটি করে আসন রয়েছে এমন ছয়টি ব্যক্তিগত বুথ রয়েছে।
ভ্রমণকারীরা দ্য ভিয়েটেজ ডট কমে অনলাইনে টিকিট কাটতে পারেন। আবার তাঁরা অনেন্তরার হোই আন রিসোর্ট, অনেন্তরা কুয়াই নন ভিলাজ বা অভনি কুয়াই নন রিসোর্টের মাধ্যমে একই সঙ্গে রিসোর্টে থাকাও ট্রেনে টিকিটের প্যাকেজ নিতে পারেন।
একমুখী ভ্রমণের জন্য টিকিটের মূল্য ৪২০ ডলার। আর আসা-যাওয়ার জন্য মোট গুনতে হবে ৮৪০ ডলার বা ৯৮ হাজার টাকার বেশি। নতুন এই রুটে না ত্রাং থেকে ট্রেন ছাড়ে বেলা দুইটায় ও কুয়াই ননে পৌঁছায় ৬টা ২৯ মিনিটে। উল্টো দিক থেকে যাত্রা করলে ট্রেন ছাড়ার সময় বেলা ২টা ১৫ এবং পৌঁছার সময় ৬টা ৩৬ মিনিট।
এদিকে অপর রুটে দা নং থেকে ট্রেন ছাড়ে সকাল ৮টায় এবং গন্তব্যে পৌঁছায় ২টা ৩ মিনিটে। অন্যদিকে কুয়াই নন থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৭টায় এবং দা নংয়ে পৌঁছায় রাত ১২টা ৫৩ মিনিটে।
১ ডলার = ১১৬.৯৪ টাকা
ট্রেন চলা শুরুর পর ধীরে ধীরে সরে যাবে শহরের উঁচু দালানকোঠা। জানালা দিয়ে এর বদলে দেখতে পাবেন প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য। সাড়ে চার ঘণ্টার যাত্রাপথে বেশি নজর কাড়বে সাগর আর পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য। বিলাসবহুল এই ট্রেনভ্রমণের সুযোগ মিলবে ভিয়েতনামে। একমুখী যাত্রার খরচটাও নেহাত কম নয়, ৪২০ ডলার বা ৪৯ হাজার টাকার বেশি।
রেল বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্রমেই বিলাসবহুলে ভ্রমণে অভ্যস্তরা ট্রেনের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। বিশ্বজুড়ে এই ধীর ও উপভোগ্য ভ্রমণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পর্যটকেরা।
আর এই সুযোগ তৈরি করছে বিখ্যাত হোটেল ব্র্যান্ড অনেন্তরা। এটি দক্ষিণ ভিয়েতনামের দুই জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য না ত্রাং ও কুয়াই ননকে সাড়ে চার ঘণ্টার একটি নতুন ও বিলাসবহুল ট্রেনযাত্রার মাধ্যমে যুক্ত করছে।
এ ধরনের প্রথম ট্রেনযাত্রার সুযোগ তৈরি করে অনেন্তরা ২০২০ সালে। ‘দ্য ভিয়েটেজ বাই অনেন্তরা’ নামের ছয় ঘণ্টার ট্রেন যাত্রায় দা নং থেকে কুয়াই নন পর্যন্ত যাওয়া যায়।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
অনেন্তরার ভিয়েতনামে জনসংযোগ ও বিপণন শাখার প্রধান কেট জোনস সিএনএনকে জানান, নতুন ট্রেনটি আগের রুটের উল্টো দিকে যাচ্ছে। ভিয়েতনামের আরও সুন্দর সুন্দর দৃশ্য পর্যটকদের সামনে উন্মুক্ত করে দেওয়াই এর উদ্দেশ্য।
‘নতুন এই রুটের আগের ভ্রমণটির সঙ্গে মূল পার্থক্য এখানে অনেক বেশি উপকূলীয় এলাকা পড়বে।’ বলেন জোনস।
‘এই পথে চমৎকার কিছু উপসাগর এবং কিছু আকর্ষণীয় উপকূলরেখার দেখা মিলবে। কিছু পার্বত্য অঞ্চল রয়েছে এবং প্রচুর ধান ও পদ্মপুকুর রয়েছে। তবে উপকূলীয় দৃশ্যই সবচেয়ে বড় আকর্ষণ।’
তবে ট্রেনটির ভ্রমণ ধীরগতির। অনেন্তরার মতে ট্রেনগুলো ঘণ্টায় গড়ে ৫১.৯ কিলোমিটার (৩২.২ মাইল) গতিতে চলে। আর এতে মনোমুগ্ধকর একটি ভ্রমণ করতে করতে ট্রেন থেকে বিনা মূল্যে পরিবেশন করা স্থানীয় ক্যাভিয়ার, চিজ, সেরা মানের ভিয়েতনামের চা দিয়ে বিকেলের নাশতাটা করতে পারবেন ধীরে-সুস্থে।
এই যাত্রার জন্য যাত্রীদের আগে অর্ডার করা তিন-কোর্সের ভারী একটি খাবার পরিবেশন করা হয়।
উভয় রুটে অতিথিরা বিনা মূল্যের স্ন্যাক্স, ওয়াইন, ককটেল, চা, কফি, কোমল পানীয় পাবেন। পাশাপাশি ১৫ মিনিট মাথা ও কাঁধে ম্যাসেজের একটা পর্বও আছে।
দ্য ভিয়েটেজ ট্রেনগুলোয় বার, বিশ্রামাগার সুবিধা এবং দুটি করে আসন রয়েছে এমন ছয়টি ব্যক্তিগত বুথ রয়েছে।
ভ্রমণকারীরা দ্য ভিয়েটেজ ডট কমে অনলাইনে টিকিট কাটতে পারেন। আবার তাঁরা অনেন্তরার হোই আন রিসোর্ট, অনেন্তরা কুয়াই নন ভিলাজ বা অভনি কুয়াই নন রিসোর্টের মাধ্যমে একই সঙ্গে রিসোর্টে থাকাও ট্রেনে টিকিটের প্যাকেজ নিতে পারেন।
একমুখী ভ্রমণের জন্য টিকিটের মূল্য ৪২০ ডলার। আর আসা-যাওয়ার জন্য মোট গুনতে হবে ৮৪০ ডলার বা ৯৮ হাজার টাকার বেশি। নতুন এই রুটে না ত্রাং থেকে ট্রেন ছাড়ে বেলা দুইটায় ও কুয়াই ননে পৌঁছায় ৬টা ২৯ মিনিটে। উল্টো দিক থেকে যাত্রা করলে ট্রেন ছাড়ার সময় বেলা ২টা ১৫ এবং পৌঁছার সময় ৬টা ৩৬ মিনিট।
এদিকে অপর রুটে দা নং থেকে ট্রেন ছাড়ে সকাল ৮টায় এবং গন্তব্যে পৌঁছায় ২টা ৩ মিনিটে। অন্যদিকে কুয়াই নন থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৭টায় এবং দা নংয়ে পৌঁছায় রাত ১২টা ৫৩ মিনিটে।
১ ডলার = ১১৬.৯৪ টাকা
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে