১৩ ডিসেম্বর ১৬৪২। প্রথম কোনো ইউরোপীয় অভিযাত্রী হিসেবে এদিন নিউজিল্যান্ডের খোঁজ পান ডাচ অভিযাত্রী আবেল তাসমান। দুপুরের দিকে উঁচু, বড় একটি জমি দেখতে পান তিনি। এটি পাপারোয়া পর্বতমালার চূড়া বলে ধারণা করা হয়।
আগস্টে ডাচ ইস্ট ইন্ডিজের (বর্তমান ইন্দোনেশিয়া) বাটাভিয়া (বর্তমান জাকার্তা) থেকে যাত্রা শুরু করেন তাসমান। তাঁর এই অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল চিলির দিকে একটি সামুদ্রিক পথের খোঁজ করা। যাতে এই পথ ব্যবহার করে স্প্যানিশ জাহাজ আক্রমণ করা যেতে পারে। এ ছাড়া গ্রেট সাউদার্ন কন্টিনেন্ট নামে অস্ট্রেলিয়া ও কেপ হর্নের মধ্যে একটি মহাদেশ আছে বলে বিশ্বাস করা হতো। এই এলাকার সম্পদ আহরণও সমুদ্র অভিযানের একটি উদ্দেশ্য ছিল। ডাচরা অস্ট্রেলিয়ার উত্তর ও পশ্চিম উপকূল এবং এর দক্ষিণ উপকূলের কিছু অংশে অভিযান চালালেও পূর্ব দিকে এই ভূমি কত দূর পর্যন্ত বিস্তৃত তা তখনো ছিল অজানা।
তাসমান হিনসকেক এবং জিহান নামে দুটি জাহাজে ১১০ জন সঙ্গী নিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি ২৪ নভেম্বর তাসমানিয়াকে (পরে এই নাম পায় জায়গাটি) দেখেন। ডাচ ইস্ট ইন্ডিজের গভর্নর জেনারেলের নামানুসারে এর নামকরণ করেন ফন দিম্যানস ল্যান্ড। এরপর তিনি সাগরপথে পূর্ব দিকে যাত্রা করেন।
এই অভিযাত্রী দলের সদস্য ছিলেন আইজ্যাক গিলম্যানস। বলা হয় প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে নিউজিল্যান্ডের ছবি আঁকেন তিনি। তাসমানের জাহাজ দুটি উত্তর দিকে ঘুরে ফেয়ারওয়েল স্পিটের (এখনকার গোল্ডেন বে) পাশ দিয়ে যাত্রা করে। এই এলাকায় ১৮ ডিসেম্বর নোঙর ফেলেন জাহাজের। এখানেই মাওরিদের সঙ্গে ডাচদের বড় একটি সংঘর্ষ হয়।
পরে ১৭৬৯ সালে ক্যাপ্টেন জেমস কুক নিউজিল্যান্ডে অভিযান চালান। তবে ইউরোপীয়দের এই অভিযানে আরেকটি বিষয় চাপা পড়ে যায়। সেটি হলো নিউজিল্যান্ড আবিষ্কারের মূল কৃতিত্ব আসলে মাওরিদের। পলিনেশিয়ান এসব মানুষ ১২৫০ থেকে ১৩০০ সালের মধ্যে নিউজিল্যান্ডে বসতি গাড়েন বলে ধারণা করা হয়।
সূত্র: বিবিসি আর্থ, এনজেড হিস্ট্রি
১৩ ডিসেম্বর ১৬৪২। প্রথম কোনো ইউরোপীয় অভিযাত্রী হিসেবে এদিন নিউজিল্যান্ডের খোঁজ পান ডাচ অভিযাত্রী আবেল তাসমান। দুপুরের দিকে উঁচু, বড় একটি জমি দেখতে পান তিনি। এটি পাপারোয়া পর্বতমালার চূড়া বলে ধারণা করা হয়।
আগস্টে ডাচ ইস্ট ইন্ডিজের (বর্তমান ইন্দোনেশিয়া) বাটাভিয়া (বর্তমান জাকার্তা) থেকে যাত্রা শুরু করেন তাসমান। তাঁর এই অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল চিলির দিকে একটি সামুদ্রিক পথের খোঁজ করা। যাতে এই পথ ব্যবহার করে স্প্যানিশ জাহাজ আক্রমণ করা যেতে পারে। এ ছাড়া গ্রেট সাউদার্ন কন্টিনেন্ট নামে অস্ট্রেলিয়া ও কেপ হর্নের মধ্যে একটি মহাদেশ আছে বলে বিশ্বাস করা হতো। এই এলাকার সম্পদ আহরণও সমুদ্র অভিযানের একটি উদ্দেশ্য ছিল। ডাচরা অস্ট্রেলিয়ার উত্তর ও পশ্চিম উপকূল এবং এর দক্ষিণ উপকূলের কিছু অংশে অভিযান চালালেও পূর্ব দিকে এই ভূমি কত দূর পর্যন্ত বিস্তৃত তা তখনো ছিল অজানা।
তাসমান হিনসকেক এবং জিহান নামে দুটি জাহাজে ১১০ জন সঙ্গী নিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি ২৪ নভেম্বর তাসমানিয়াকে (পরে এই নাম পায় জায়গাটি) দেখেন। ডাচ ইস্ট ইন্ডিজের গভর্নর জেনারেলের নামানুসারে এর নামকরণ করেন ফন দিম্যানস ল্যান্ড। এরপর তিনি সাগরপথে পূর্ব দিকে যাত্রা করেন।
এই অভিযাত্রী দলের সদস্য ছিলেন আইজ্যাক গিলম্যানস। বলা হয় প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে নিউজিল্যান্ডের ছবি আঁকেন তিনি। তাসমানের জাহাজ দুটি উত্তর দিকে ঘুরে ফেয়ারওয়েল স্পিটের (এখনকার গোল্ডেন বে) পাশ দিয়ে যাত্রা করে। এই এলাকায় ১৮ ডিসেম্বর নোঙর ফেলেন জাহাজের। এখানেই মাওরিদের সঙ্গে ডাচদের বড় একটি সংঘর্ষ হয়।
পরে ১৭৬৯ সালে ক্যাপ্টেন জেমস কুক নিউজিল্যান্ডে অভিযান চালান। তবে ইউরোপীয়দের এই অভিযানে আরেকটি বিষয় চাপা পড়ে যায়। সেটি হলো নিউজিল্যান্ড আবিষ্কারের মূল কৃতিত্ব আসলে মাওরিদের। পলিনেশিয়ান এসব মানুষ ১২৫০ থেকে ১৩০০ সালের মধ্যে নিউজিল্যান্ডে বসতি গাড়েন বলে ধারণা করা হয়।
সূত্র: বিবিসি আর্থ, এনজেড হিস্ট্রি
রাজনীতি তো বটেই, একের পর এক উদ্ভট কথা আর কাণ্ডের জন্যও আলোচনায় থাকেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার (২ এপ্রিল) বিশ্বজুড়ে শতাধিক দেশের ওপর পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তিনি। এরপর থেকেই এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা গুরুগম্ভীর আলোচনা, বিশ্লেষণ চলছে। আবার সামাজিক মাধ্যমে চলছে
৮ দিন আগেচলচ্চিত্রের প্রতি উন্মাদনা যুগ যুগ ধরে। প্রিয় নায়কের, পছন্দের চলচ্চিত্রের পোস্টার ও কার্ড সংগ্রহে রাখার বাতিক অনেকেরই। এমনই একজন সংগ্রাহক যুক্তরাষ্ট্রের রিয়েল এস্টেট এজেন্ট ডুইট ক্লিভল্যান্ড। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে জমিয়েছেন চলচ্চিত্রের পোস্টার ও লবি কার্ড। এবার তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁর সংগ্র
১৬ মার্চ ২০২৫অনেক ব্যস্ত মানুষের জন্য বিছানায় শুয়ে ১০ দিন নেটফ্লিক্স দেখার ধারণাটি খুবই আকর্ষণীয় হতে পারে। তবে, এখন শুয়ে থেকেই ৪ হাজার ১০০ পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৬৬৪ টাকা) উপার্জন করা সম্ভব। এ জন্য একটি গবেষণায় জন্য অংশগ্রহণকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে হবে।
১৬ মার্চ ২০২৫দাতব্য তহবিল সংগ্রহে অভিনব এক নিলামের আয়োজন করতে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। বিশেষ নম্বরের যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন প্লেট আর মোবাইল নম্বর তোলা হবে নিলামে। এসব নম্বরকে বলা হচ্ছে ‘মোস্ট নোবল নাম্বার’।
১২ মার্চ ২০২৫