অনলাইন ডেস্ক
আকাশছোঁয়া সব অট্টালিকা দেখতে কিংবা এগুলোতে ভ্রমণ করতে যারা পছন্দ করেন, তাঁরা দ্রুতই বিশ্বের নতুন উচ্চতম ভবন পাবেন। সৌদি আরবে তৈরি হচ্ছে জেদ্দা টাওয়ার। এটির নির্মাণকাজ যখন শেষ হবে তখন উচ্চতা দাঁড়াবে এক হাজার মিটার (৩ হাজার ২৮১ ফুট)। জেদ্দা টাওয়ার তখন বিশ্বের যেকোনো দালান থেকে ২০০ মিটারের বেশি উঁচু হবে। তবে এটি তৈরি হওয়ার আগে এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু দালান কোনটি? তালিকায় পরের স্থানগুলোই বা দখল করে আছে কোন অট্টালিকাগুলো?
বুর্জ খলিফা
এখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু দালান বুর্জ খলিফা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ভবনটির উচ্চতা ৮২৮ মিটার (২ হাজার ৭১৬ ফুট)। অর্থাৎ এটি উচ্চতায় তিনটি আইফেল টাওয়ারের সমান।
এটি শুধু যে বিশ্বের উচ্চতম ভবন তা নয়, দীর্ঘতম বা উচ্চতম এলিভেটর (৫০৪ মিটার), এক দালানে সবচেয়ে বেশি তালা (১৬৩) এবং উচ্চতম রেস্তোরাঁর (৪৪১.৩ মিটার) রেকর্ডও সে পুরেছে নিজের ঝুলিতে।
মার্দেকা ১১৮
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের এই ভবনটির উচ্চতা ৬৭৯ মিটার (২ হাজার ২২৭ ফুট)। নাম দেখেই আশা করি বুঝতে পারছেন ১১৮টি তলা আছে এতে। মালয়েশিয়ার স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। ১৯৫৭ সালে মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রীর দেশটির স্বাধীনতার ঘোষণার দৃশ্য এতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। একটার ওপর একটা এভাবে সাতটি স্ট্যাচু অব লিবার্টি বসালে যে উচ্চতা হবে মেরদেকার উচ্চতা তার সমান।
সাংহাই টাওয়ার
চীনের উচ্চতম ভবনটির উদ্বোধন হয় ২০১৬ সালে। বলা হয় এটি বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব উঁচু অট্টালিকা। উদাহরণ হিসেবে, এর ছাদে ২০০টি বায়ুচালিত টারবাইন বা চাকা আছে। দালানটির বিদ্যুতের চাহিদার অনেকাংশই মেটায় এগুলো। এটির উচ্চতা ৬৩২ মিটার (২ হাজার ৭৩ ফুট)। অর্থাৎ ছয়টি বিগ বেনের সমান উচ্চতা সাংহাই টাওয়ারের।
মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ার
সৌদি আরবের মক্কার এই হোটেল ও অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১২ সালে। উচ্চতা ৬০১ মিটার (১ হাজার ৯৭২ ফুট)।
সবচেয়ে উঁচু দালান না হলেও বিশ্বের উচ্চতম ক্লক টাওয়ার এটি। আনুমানিক ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার খরচ হয় আকাশচুম্বী দালানটি বানাতে।
পিং অ্যান ফাইন্যান্স সেন্টার
আবার ফিরে যাই চীনে। গুয়াংদংয়ের শেনজেনে অবস্থান পিং অ্যান ফাইন্যান্স সেন্টারের। ৫৯৯ মিটার (১ হাজার ৯৫৬ ফুট) উচ্চতার ভবনটির তলার সংখ্যা ১১৫।
মূলত অফিস হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়। তবে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক রয়েছে। যেখান থেকে আগ্রহীরা শহরের দৃশ্য দেখতে যেতে পারেন।
লোতি ওয়ার্ল্ড টাওয়ার
আমাদের তালিকার ৬ নম্বর দালানটির অবস্থান দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে। লোতি ওয়ার্ল্ড টাওয়ারের উচ্চতা ৫৫৫ মিটার (১ হাজার ৮১৯ ফুট)। এতে ১২৩টি তলা আছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার উচ্চতম ভবনটি নববর্ষে আতশবাজির খেলাসহ আরও বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার
তালিকায় সাত অর্থাৎ শেষ স্থানটি নিউইয়র্কের ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের। ২০১৪ সালে তৈরি করা ভবনটির উচ্চতা ৫৪১ মিটার (১ হাজার ৭৭৬ ফুট)।
গ্রাউন্ড জিরোতে এটা তৈরি হয়। এ জায়গাতেই ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ৯/১১–তে টুইন টাওয়ারে বিমান হামলা হয়।
আরও পড়ুন:
আকাশছোঁয়া সব অট্টালিকা দেখতে কিংবা এগুলোতে ভ্রমণ করতে যারা পছন্দ করেন, তাঁরা দ্রুতই বিশ্বের নতুন উচ্চতম ভবন পাবেন। সৌদি আরবে তৈরি হচ্ছে জেদ্দা টাওয়ার। এটির নির্মাণকাজ যখন শেষ হবে তখন উচ্চতা দাঁড়াবে এক হাজার মিটার (৩ হাজার ২৮১ ফুট)। জেদ্দা টাওয়ার তখন বিশ্বের যেকোনো দালান থেকে ২০০ মিটারের বেশি উঁচু হবে। তবে এটি তৈরি হওয়ার আগে এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু দালান কোনটি? তালিকায় পরের স্থানগুলোই বা দখল করে আছে কোন অট্টালিকাগুলো?
বুর্জ খলিফা
এখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু দালান বুর্জ খলিফা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ভবনটির উচ্চতা ৮২৮ মিটার (২ হাজার ৭১৬ ফুট)। অর্থাৎ এটি উচ্চতায় তিনটি আইফেল টাওয়ারের সমান।
এটি শুধু যে বিশ্বের উচ্চতম ভবন তা নয়, দীর্ঘতম বা উচ্চতম এলিভেটর (৫০৪ মিটার), এক দালানে সবচেয়ে বেশি তালা (১৬৩) এবং উচ্চতম রেস্তোরাঁর (৪৪১.৩ মিটার) রেকর্ডও সে পুরেছে নিজের ঝুলিতে।
মার্দেকা ১১৮
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের এই ভবনটির উচ্চতা ৬৭৯ মিটার (২ হাজার ২২৭ ফুট)। নাম দেখেই আশা করি বুঝতে পারছেন ১১৮টি তলা আছে এতে। মালয়েশিয়ার স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। ১৯৫৭ সালে মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রীর দেশটির স্বাধীনতার ঘোষণার দৃশ্য এতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। একটার ওপর একটা এভাবে সাতটি স্ট্যাচু অব লিবার্টি বসালে যে উচ্চতা হবে মেরদেকার উচ্চতা তার সমান।
সাংহাই টাওয়ার
চীনের উচ্চতম ভবনটির উদ্বোধন হয় ২০১৬ সালে। বলা হয় এটি বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব উঁচু অট্টালিকা। উদাহরণ হিসেবে, এর ছাদে ২০০টি বায়ুচালিত টারবাইন বা চাকা আছে। দালানটির বিদ্যুতের চাহিদার অনেকাংশই মেটায় এগুলো। এটির উচ্চতা ৬৩২ মিটার (২ হাজার ৭৩ ফুট)। অর্থাৎ ছয়টি বিগ বেনের সমান উচ্চতা সাংহাই টাওয়ারের।
মক্কা রয়েল ক্লক টাওয়ার
সৌদি আরবের মক্কার এই হোটেল ও অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১২ সালে। উচ্চতা ৬০১ মিটার (১ হাজার ৯৭২ ফুট)।
সবচেয়ে উঁচু দালান না হলেও বিশ্বের উচ্চতম ক্লক টাওয়ার এটি। আনুমানিক ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার খরচ হয় আকাশচুম্বী দালানটি বানাতে।
পিং অ্যান ফাইন্যান্স সেন্টার
আবার ফিরে যাই চীনে। গুয়াংদংয়ের শেনজেনে অবস্থান পিং অ্যান ফাইন্যান্স সেন্টারের। ৫৯৯ মিটার (১ হাজার ৯৫৬ ফুট) উচ্চতার ভবনটির তলার সংখ্যা ১১৫।
মূলত অফিস হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়। তবে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক রয়েছে। যেখান থেকে আগ্রহীরা শহরের দৃশ্য দেখতে যেতে পারেন।
লোতি ওয়ার্ল্ড টাওয়ার
আমাদের তালিকার ৬ নম্বর দালানটির অবস্থান দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে। লোতি ওয়ার্ল্ড টাওয়ারের উচ্চতা ৫৫৫ মিটার (১ হাজার ৮১৯ ফুট)। এতে ১২৩টি তলা আছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার উচ্চতম ভবনটি নববর্ষে আতশবাজির খেলাসহ আরও বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার
তালিকায় সাত অর্থাৎ শেষ স্থানটি নিউইয়র্কের ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের। ২০১৪ সালে তৈরি করা ভবনটির উচ্চতা ৫৪১ মিটার (১ হাজার ৭৭৬ ফুট)।
গ্রাউন্ড জিরোতে এটা তৈরি হয়। এ জায়গাতেই ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ৯/১১–তে টুইন টাওয়ারে বিমান হামলা হয়।
আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ১১ বছর বয়স্ক এক বালিকার পোষা ছাগলকে ধরে পরে জবাই করা হয়। এ কাজে সহায়তা করার অভিযোগ উঠে শাস্টা কাউন্টি শেরিফ অফিসের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেরিফ অফিসকে তিন লাখ ডলার বা তিন কোটি ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
৩ দিন আগেসুন্দর কোনো প্রাণী দেখলে স্বাভাবিকভাবেই আপনি কাছে যেতে চাইবেন। এমনকি ছুঁয়েও দেখার ইচ্ছা জাগতে পারে। তবে পৃথিবীতে এমন কিছু প্রাণী আছে যেগুলা দেখতে অদ্ভুত সুন্দর, চেহারায়ও বড্ড নিরীহ, কিন্তু ভয়ানক বিপজ্জনক। সাগর ও ডাঙার এমনই পাঁচটি প্রাণীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব আজ। বুঝতেই পারছেন, কাছে যাওয়া কিংবা ছুঁয়
৪ দিন আগেগিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের হিসাবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বন্দী কুমির ক্যাসিয়াস মারা গেছে। যে অভয়ারণ্যে সে বাস করত, তারা গতকাল শনিবার কুমিরটির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ধারণা করা হয় ১৮ ফুট দৈর্ঘ্যের ক্যাসিয়াসের বয়স হয়েছিল ১১০ বছরের বেশি।
৫ দিন আগে