আমিনুল ইসলাম নাবিল
বিশ্বকাপের পর ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসর ‘কোপা আমেরিকা’। ১৯১৬ সালে কোপা আমেরিকার যাত্রা। শতাধিক বছর পর এসে কোপা আমেরিকার নতুন সংস্করণ ‘কোপাকুপি কাপ’ চালু হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। কোপাকুপি কাপের প্রথম দিনের জয়ী দল ব্রাজিল বি. বাড়িয়া শাখা। প্রথম দিনে তাঁরা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনাকে (দুর্মুখেরা বলে আরজিতে–না) হারিয়েছে ৩-১ ব্যবধানে।
করোনার পরিস্থিতির প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা জানিয়ে কোনো অনুষ্ঠান ছাড়াই উদ্বোধন হয় এই আয়োজনের। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দল মুখোমুখি হওয়া মানেই পপকর্নের ব্যবসা ভালো। এবারও তার অন্যথা হয়নি। প্রবল উত্তেজনাপূর্ণ এই ম্যাচের শুরুতেই স্কোর করে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ব্রাজিল বি. বাড়িয়া শাখার এক খেলোয়াড়ের চাচাকে তাঁরা চা-নাশতা দিয়ে আপ্যায়ন করে ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে’ পাঠিয়ে দেন।
এরপরই হয় আসল খেলা। বরাবরের মতোই ডিফেন্স থেকে একটু একটু করে খেলা তৈরি করে ব্রাজিল দলের খেলোয়াড়েরা দুর্দান্ত প্রেসিংয়ে নাকাল করতে শুরু করে প্রতিপক্ষকে। তাদের চাপে পড়ে চা–নাশতার প্রত্যুত্তরে মধ্যাহ্নভোজে বাধ্য হয় আর্জেন্টিনা বি. বাড়িয়া শাখা। দলটির তিন খেলোয়াড়কে পেট ভরে লাঞ্চ করানোর পর তাঁদেরও পাঠানো হয় ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে’। হাসপাতালে যেন ফের খেলাধুলা শুরু না হয়, সে জন্য এরই মধ্যে অরণ্যে রোদন করেছে বিফা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফাউল অ্যাসোসিয়েশন)।
এদিকে অবসর ভুলে বিফার কাছে কোপাকুপি কাপে অংশ নিতে আবেদন জানিয়েছে অনেকেই। এর মধ্যে রয়েছেন কামড় বাবা সুয়ারেজ, হেড রাজা জিদান, ল্যাং কিং রামোসসহ আরও অনেকেই। এতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন অন্য ডিসিপ্লিনের খেলোয়াড়েরাও। তালিকায় আছেন জন সিনা, রক, কার্ট এঙ্গেলসহ আরও অনেকেই।
এ বিষয়ে বিফার সভাপতি কোপা শামসু বলেন, ‘বহুদিনের স্বপ্ন ছিল কোপাকুপি কাপ চালু করার। অবশেষ স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। কোপাকুপি কাপে অংশ নেওয়াদের ধন্যবাদ। কোপাকুপি কাপের জয় হোক।’
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপাতত একটাই পরিকল্পনা ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা হোক, আর হাস কিংবা ডিমই হোক, খেলা একটাই; কোপাকুপি। খেলা হবে। আহো ভাতিজা আহো...’
বিশ্বকাপের পর ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসর ‘কোপা আমেরিকা’। ১৯১৬ সালে কোপা আমেরিকার যাত্রা। শতাধিক বছর পর এসে কোপা আমেরিকার নতুন সংস্করণ ‘কোপাকুপি কাপ’ চালু হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। কোপাকুপি কাপের প্রথম দিনের জয়ী দল ব্রাজিল বি. বাড়িয়া শাখা। প্রথম দিনে তাঁরা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনাকে (দুর্মুখেরা বলে আরজিতে–না) হারিয়েছে ৩-১ ব্যবধানে।
করোনার পরিস্থিতির প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা জানিয়ে কোনো অনুষ্ঠান ছাড়াই উদ্বোধন হয় এই আয়োজনের। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দল মুখোমুখি হওয়া মানেই পপকর্নের ব্যবসা ভালো। এবারও তার অন্যথা হয়নি। প্রবল উত্তেজনাপূর্ণ এই ম্যাচের শুরুতেই স্কোর করে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ব্রাজিল বি. বাড়িয়া শাখার এক খেলোয়াড়ের চাচাকে তাঁরা চা-নাশতা দিয়ে আপ্যায়ন করে ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে’ পাঠিয়ে দেন।
এরপরই হয় আসল খেলা। বরাবরের মতোই ডিফেন্স থেকে একটু একটু করে খেলা তৈরি করে ব্রাজিল দলের খেলোয়াড়েরা দুর্দান্ত প্রেসিংয়ে নাকাল করতে শুরু করে প্রতিপক্ষকে। তাদের চাপে পড়ে চা–নাশতার প্রত্যুত্তরে মধ্যাহ্নভোজে বাধ্য হয় আর্জেন্টিনা বি. বাড়িয়া শাখা। দলটির তিন খেলোয়াড়কে পেট ভরে লাঞ্চ করানোর পর তাঁদেরও পাঠানো হয় ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে’। হাসপাতালে যেন ফের খেলাধুলা শুরু না হয়, সে জন্য এরই মধ্যে অরণ্যে রোদন করেছে বিফা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফাউল অ্যাসোসিয়েশন)।
এদিকে অবসর ভুলে বিফার কাছে কোপাকুপি কাপে অংশ নিতে আবেদন জানিয়েছে অনেকেই। এর মধ্যে রয়েছেন কামড় বাবা সুয়ারেজ, হেড রাজা জিদান, ল্যাং কিং রামোসসহ আরও অনেকেই। এতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন অন্য ডিসিপ্লিনের খেলোয়াড়েরাও। তালিকায় আছেন জন সিনা, রক, কার্ট এঙ্গেলসহ আরও অনেকেই।
এ বিষয়ে বিফার সভাপতি কোপা শামসু বলেন, ‘বহুদিনের স্বপ্ন ছিল কোপাকুপি কাপ চালু করার। অবশেষ স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। কোপাকুপি কাপে অংশ নেওয়াদের ধন্যবাদ। কোপাকুপি কাপের জয় হোক।’
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপাতত একটাই পরিকল্পনা ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা হোক, আর হাস কিংবা ডিমই হোক, খেলা একটাই; কোপাকুপি। খেলা হবে। আহো ভাতিজা আহো...’
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১ দিন আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে