অনলাইন ডেস্ক
হিমশৈলের ওপর কুঁকড়ে থাকা এক ঘুমন্ত মেরু ভালুকের একটি ছবি এ বছরের সেরা বন্য প্রাণী আলোকচিত্রের পুরস্কার জিতেছে। ব্রিটিশ অপেশাদার আলোকচিত্রী নিমা সারিখানির তোলা ‘আইস বেড’ নামের আলোকচিত্রটি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ার পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ডে বিজয়ী নির্বাচিত হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। নরওয়ের সাভালবার্ড দ্বীপপুঞ্জে ছবিটি তুলেছিলেন সারিখানি। তার কাছে আলোকচিত্রটি যেন এক স্বপ্ন দৃশ্য। ছবিটি যারা দেখেছেন তাদের মধ্যে ঘুমন্ত মেরু ভালুকটি আশার মতো শক্তিশালী আবেগ জাগিয়ে তুলেছে—এমনটি বলেন সারিখানি।
বিজ্ঞপ্তিতে পুরস্কার জয়ী এই আলোকচিত্রী বলেন, ‘আমাদের মুখোমুখি হওয়া সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। পুরো পৃথিবীব্যাপী আমরা যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছি তা ঠিক করার সময় এখনো আছে। আমার আলোকচিত্রটি সবাইকে এই অনুপ্রেরণা দেবে বলে আমি আশাবাদী।’
আয়োজকেরা জানান, এবার ৭৫ হাজারেরও বেশি মানুষ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতাতে ভোট দিয়েছে। এই সংখ্যাটিও একটি রেকর্ড। আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় প্রায় ৫০ হাজার ছবি জমা পড়েছিল। সেখান থেকে ২৫টি ছবিকে নিয়ে আসা হয় সংক্ষিপ্ত তালিকায়। আর সেই ২৫টি আলোকচিত্র থেকেই বেছে নেওয়া হয়েছে আইস বেডকে।
লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম বর্ষসেরা বন্যপ্রাণী আলোকচিত্রীর পুরস্কারটি দিয়ে আসছে। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের পরিচালক ডগলাস গার বিজয়ী আলোকচিত্র আইস বেডকে ‘শ্বাসরুদ্ধকর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ডগলাস গার বলেন, ‘ভাবনার খোরাক জোগানো এই ছবিটি প্রাণী এবং তার আবাসস্থলের মধ্যকার অবিচ্ছেদ্য বন্ধনকে মনে করিয়ে দেয়। পাশাপাশি, বৈশ্বিক উষ্ণতা এবং বাসস্থান হারানোর ক্ষতিকর প্রভাবের চাক্ষুষ উপস্থাপনাও এই ছবি।’
বিজয়ী ছবির পাশাপাশি এই ক্যাটাগরির ফাইনাল রাউন্ডে ছিল আরও চারটি অত্যন্ত প্রশংসিত আলোকচিত্র। পাঁচটি ছবিই লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে ৩০ জুন পর্যন্ত প্রদর্শন করা হবে।
হিমশৈলের ওপর কুঁকড়ে থাকা এক ঘুমন্ত মেরু ভালুকের একটি ছবি এ বছরের সেরা বন্য প্রাণী আলোকচিত্রের পুরস্কার জিতেছে। ব্রিটিশ অপেশাদার আলোকচিত্রী নিমা সারিখানির তোলা ‘আইস বেড’ নামের আলোকচিত্রটি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ার পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ডে বিজয়ী নির্বাচিত হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। নরওয়ের সাভালবার্ড দ্বীপপুঞ্জে ছবিটি তুলেছিলেন সারিখানি। তার কাছে আলোকচিত্রটি যেন এক স্বপ্ন দৃশ্য। ছবিটি যারা দেখেছেন তাদের মধ্যে ঘুমন্ত মেরু ভালুকটি আশার মতো শক্তিশালী আবেগ জাগিয়ে তুলেছে—এমনটি বলেন সারিখানি।
বিজ্ঞপ্তিতে পুরস্কার জয়ী এই আলোকচিত্রী বলেন, ‘আমাদের মুখোমুখি হওয়া সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। পুরো পৃথিবীব্যাপী আমরা যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছি তা ঠিক করার সময় এখনো আছে। আমার আলোকচিত্রটি সবাইকে এই অনুপ্রেরণা দেবে বলে আমি আশাবাদী।’
আয়োজকেরা জানান, এবার ৭৫ হাজারেরও বেশি মানুষ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতাতে ভোট দিয়েছে। এই সংখ্যাটিও একটি রেকর্ড। আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় প্রায় ৫০ হাজার ছবি জমা পড়েছিল। সেখান থেকে ২৫টি ছবিকে নিয়ে আসা হয় সংক্ষিপ্ত তালিকায়। আর সেই ২৫টি আলোকচিত্র থেকেই বেছে নেওয়া হয়েছে আইস বেডকে।
লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম বর্ষসেরা বন্যপ্রাণী আলোকচিত্রীর পুরস্কারটি দিয়ে আসছে। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের পরিচালক ডগলাস গার বিজয়ী আলোকচিত্র আইস বেডকে ‘শ্বাসরুদ্ধকর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ডগলাস গার বলেন, ‘ভাবনার খোরাক জোগানো এই ছবিটি প্রাণী এবং তার আবাসস্থলের মধ্যকার অবিচ্ছেদ্য বন্ধনকে মনে করিয়ে দেয়। পাশাপাশি, বৈশ্বিক উষ্ণতা এবং বাসস্থান হারানোর ক্ষতিকর প্রভাবের চাক্ষুষ উপস্থাপনাও এই ছবি।’
বিজয়ী ছবির পাশাপাশি এই ক্যাটাগরির ফাইনাল রাউন্ডে ছিল আরও চারটি অত্যন্ত প্রশংসিত আলোকচিত্র। পাঁচটি ছবিই লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে ৩০ জুন পর্যন্ত প্রদর্শন করা হবে।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১ দিন আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে