সম্পাদকীয়
আবু হেনা মোস্তফা কামাল ছিলেন কবি, শিক্ষাবিদ, গীতিকার ও অধ্যাপক। তাঁর জন্ম ১৯৩৬ সালের ১৩ মার্চ বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলায়।
তিনি পাবনা জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। ম্যাট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে ত্রয়োদশ স্থান এবং আইএ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে সপ্তম স্থান অধিকার করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে বিএ ও এমএ পাস করেন। উভয় পরীক্ষায় তিনি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। কমনওয়েলথ শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘বেঙ্গলি প্রেস অ্যান্ড লিটারারি রাইটিং ১৮১৮-১৮৩১’ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর জনসংযোগ পরিদপ্তরে সহকারী পরিচালক পদে চাকরি করেন। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সিনিয়র প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক পদে যোগ দেন। আবার তিনি ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ও বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন।
তাঁর লিখিত ‘ওই যে আকাশ নীল হলো আজ’ গানটি দিয়েই শুরু হয়েছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের পথচলা। ‘তুমি যে আমার কবিতা’, ‘অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে’, ‘কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে’র মতো তাঁর লেখা গানগুলো আজও রয়েছে মানুষের পছন্দের শীর্ষে।
তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ হলো ‘আপন যৌবন বৈরী’, ‘যেহেতু জন্মান্ধ’ ও ‘আক্রান্ত গজল’। ‘শিল্পীর রূপান্তর’ এবং ‘কথা ও কবিতা’ নামে মাত্র দুটি প্রবন্ধগ্রন্থ বেরিয়েছিল। প্রবন্ধ সাহিত্য ও সমালোচনা সাহিত্যের একটি আলাদা ধারা তৈরি করতে পেরেছিলেন তিনি, যা আজও রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করেন গবেষকেরা।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল ১৯৮৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল ছিলেন কবি, শিক্ষাবিদ, গীতিকার ও অধ্যাপক। তাঁর জন্ম ১৯৩৬ সালের ১৩ মার্চ বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলায়।
তিনি পাবনা জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে আইএ পাস করেন। ম্যাট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে ত্রয়োদশ স্থান এবং আইএ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে সপ্তম স্থান অধিকার করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে বিএ ও এমএ পাস করেন। উভয় পরীক্ষায় তিনি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। কমনওয়েলথ শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘বেঙ্গলি প্রেস অ্যান্ড লিটারারি রাইটিং ১৮১৮-১৮৩১’ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর জনসংযোগ পরিদপ্তরে সহকারী পরিচালক পদে চাকরি করেন। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সিনিয়র প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক পদে যোগ দেন। আবার তিনি ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ও বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন।
তাঁর লিখিত ‘ওই যে আকাশ নীল হলো আজ’ গানটি দিয়েই শুরু হয়েছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের পথচলা। ‘তুমি যে আমার কবিতা’, ‘অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে’, ‘কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে’র মতো তাঁর লেখা গানগুলো আজও রয়েছে মানুষের পছন্দের শীর্ষে।
তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ হলো ‘আপন যৌবন বৈরী’, ‘যেহেতু জন্মান্ধ’ ও ‘আক্রান্ত গজল’। ‘শিল্পীর রূপান্তর’ এবং ‘কথা ও কবিতা’ নামে মাত্র দুটি প্রবন্ধগ্রন্থ বেরিয়েছিল। প্রবন্ধ সাহিত্য ও সমালোচনা সাহিত্যের একটি আলাদা ধারা তৈরি করতে পেরেছিলেন তিনি, যা আজও রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করেন গবেষকেরা।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল ১৯৮৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
কাশ্মীর প্রিন্সেস—৭০ বছর আগে এক ট্র্যাজেডির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এয়ার ইন্ডিয়ার এই উড়োজাহাজ। ১৯৫৫ সালের ১০ এপ্রিল মুম্বাই থেকে যাত্রীদের নিয়ে হংকংয়ের কাই তাক বিমানবন্দরে পৌঁছায় উড়োজাহাজটি। পরদিন, চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার কথা ছিল সেটির।
২ দিন আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে অবস্থিত পানাম নগর একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন শহর। ঐতিহাসিক এই নগর পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়, বিশেষত এর নানা নান্দনিক স্থাপনার কারণে। তেমনি একটি প্রাচীন স্থাপনা পানাম-দুলালপুর সেতু। ইট-সুড়কির এই সেতুটি সতের শ শতকে নির্মিত হয়েছে পানাম নগরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া পঙ্খীরাজ খালের ওপর।
৩ দিন আগেআজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
৮ দিন আগে১৯৮৮ সালের ৮ আগস্ট, প্যারিসের শার্ল দ্য গল বিমানবন্দরে পৌঁছান ৪২ বছর বয়সী নাসেরি। তাঁর গন্তব্য ছিল লন্ডন। সে জন্য ফ্রান্সে ট্রানজিট নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাঁধে বিপত্তি। তাঁর কাছে বৈধ পাসপোর্ট ছিল না। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তাঁকে কোনো ফ্লাইটে উঠতে দেয়নি। ফলস্বরূপ তিনি আটকা পড়ে যান সেখানেই।
১২ দিন আগে