সম্পাদকীয়
মাজহারুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশে আধুনিক স্থাপত্যের জনক ও স্থাপত্যগুরু। তাঁকে বলা হয় বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্থপতি।
তাঁর জন্ম ১৯২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণনগরের সুন্দরপুর গ্রামের নানাবাড়িতে। বাবার চাকরি সূত্রে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজ থেকে যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর ওই কলেজ থেকেই পদার্থবিজ্ঞানে অনার্সসহ স্নাতক পাস করেন। এরপর তিনি কলকাতার শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে প্রকৌশল বিদ্যা পড়া শেষ করেন। এখানে পড়ার সময় তিনি বামপন্থী ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন।
দেশভাগের পর ঢাকায় এসে যোগাযোগ, বিল্ডিং ও সেচ মন্ত্রণালয়ে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫০ সালে ‘পোস্টওয়ার ডেভেলপমেন্ট’ স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যবিদ্যায় ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৫৩ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন।
১৯৬৩ সালে সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে প্রকৌশলী শেখ মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে নিয়ে ‘বাস্তুকলাবিদ’ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত এটি ছিল পূর্ব পাকিস্তানের সর্ববৃহৎ স্থাপত্য উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান। মুক্তিযুদ্ধে তিনি প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেন।
ঢাকার সায়েন্স ল্যাবরেটরি ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীপা ভবন ও চারুকলা অনুষদ, মতিঝিলে এডিসি ভবন ও জীবন বীমা ভবন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাঁচটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ ভবনের নকশা হয়েছে তাঁর হাতে। বিশ্বখ্যাত স্থপতি লুই আই কানকে দিয়ে গোটা শেরেবাংলা নগর এলাকার নকশা ও পল রুডলফকে দিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ করিয়েছিলেন তিনি।
সারা বিশ্বের বিশিষ্ট স্থপতি ও ইতিহাসবিদদের মূল্যায়নে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তি নিয়ে যে বই প্রকাশিত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশ থেকে একমাত্র মাজহারুল ইসলামের চারটি কাজ স্থান পেয়েছে।
বাংলাদেশের কিংবদন্তি স্থপতি এ মানুষটি ২০১২ সালের ১৪ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।
মাজহারুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশে আধুনিক স্থাপত্যের জনক ও স্থাপত্যগুরু। তাঁকে বলা হয় বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্থপতি।
তাঁর জন্ম ১৯২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণনগরের সুন্দরপুর গ্রামের নানাবাড়িতে। বাবার চাকরি সূত্রে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজ থেকে যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর ওই কলেজ থেকেই পদার্থবিজ্ঞানে অনার্সসহ স্নাতক পাস করেন। এরপর তিনি কলকাতার শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে প্রকৌশল বিদ্যা পড়া শেষ করেন। এখানে পড়ার সময় তিনি বামপন্থী ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন।
দেশভাগের পর ঢাকায় এসে যোগাযোগ, বিল্ডিং ও সেচ মন্ত্রণালয়ে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫০ সালে ‘পোস্টওয়ার ডেভেলপমেন্ট’ স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যবিদ্যায় ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৫৩ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন।
১৯৬৩ সালে সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে প্রকৌশলী শেখ মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে নিয়ে ‘বাস্তুকলাবিদ’ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত এটি ছিল পূর্ব পাকিস্তানের সর্ববৃহৎ স্থাপত্য উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান। মুক্তিযুদ্ধে তিনি প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেন।
ঢাকার সায়েন্স ল্যাবরেটরি ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীপা ভবন ও চারুকলা অনুষদ, মতিঝিলে এডিসি ভবন ও জীবন বীমা ভবন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাঁচটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ ভবনের নকশা হয়েছে তাঁর হাতে। বিশ্বখ্যাত স্থপতি লুই আই কানকে দিয়ে গোটা শেরেবাংলা নগর এলাকার নকশা ও পল রুডলফকে দিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ করিয়েছিলেন তিনি।
সারা বিশ্বের বিশিষ্ট স্থপতি ও ইতিহাসবিদদের মূল্যায়নে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তি নিয়ে যে বই প্রকাশিত হয়েছে, তাতে বাংলাদেশ থেকে একমাত্র মাজহারুল ইসলামের চারটি কাজ স্থান পেয়েছে।
বাংলাদেশের কিংবদন্তি স্থপতি এ মানুষটি ২০১২ সালের ১৪ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।
গান করে থাকি সেটা তো অন্যায় হতে পারে না! তো সেই দিক থেকে আমি অন্তত ক্ষমা চাইতে পারি। কারণ এটা আমি পেশা করেছি। এটা আলটিমেটলি পেশা করতে বাধ্য হয়েছি। আমি কিন্তু গান শিখিনি নাম করার জন্য, যে আমার কবে সুখ্যাতি কে করবে, আমি কবে জনপ্রিয় হব তার জন্য গান শিখিনি। আমার বাবা-মা কোনো দিন আমাকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে...
২ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় একাত্তরের ১০ এপ্রিল। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুরে বৈদ্যনাথতলার এক আমবাগানে মন্ত্রিপরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয় ১৭ এপ্রিল।
১ দিন আগেকাশ্মীর প্রিন্সেস—৭০ বছর আগে এক ট্র্যাজেডির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এয়ার ইন্ডিয়ার এই উড়োজাহাজ। ১৯৫৫ সালের ১০ এপ্রিল মুম্বাই থেকে যাত্রীদের নিয়ে হংকংয়ের কাই তাক বিমানবন্দরে পৌঁছায় উড়োজাহাজটি। পরদিন, চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার কথা ছিল সেটির।
৫ দিন আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে অবস্থিত পানাম নগর একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন শহর। ঐতিহাসিক এই নগর পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়, বিশেষত এর নানা নান্দনিক স্থাপনার কারণে। তেমনি একটি প্রাচীন স্থাপনা পানাম-দুলালপুর সেতু। ইট-সুড়কির এই সেতুটি সতের শ শতকে নির্মিত হয়েছে পানাম নগরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া পঙ্খীরাজ খালের ওপর।
৬ দিন আগে